পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের গ্রন্থাবলী.djvu/১৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vछेदग्नक्लड्छ डeÓ óइंग्रहाँकैः । ১৬৯ জে আর পিয়ারসন বাজীর অধ্যক্ষ । " ৰাবাস্ সাবাস তুমি কাজে খুব দক্ষ । .এ যে বাজী টাকাবাজী ৰাজী বড় জোর। ব৮জী কি বাজী হয় বাজী হুয়া ভোর ॥ দেখিয়া অবাক হয়ে সকলেই আছে। কোথায় দিল্লীর লাড়, এ বাজীর কাছে ? যে খেয়েছে তার তার সেই জানে জানি। আমরা তো খাই নাই তথাচ পস্তানি। রাজপদে অভিষিক্ত বিলাতের নর। জ্যাকেট কামিজপরা শ্বেতকলেবর যা কয় তা শোভা পায় লাহেৰ ৰলিয়। বেলাক নেটব’ যত মরিছে জলিয়া ॥ যে বাজী করেছ তার উপম ত নাই। মানিলাম পবিহীরু বলিহারি যাই ॥ দেখিতে কেমন মজা হইলে বাঙ্গালী । খোতামুপ ভোতা হতো খেয়ে করতালি। حسپد ه ডুয়েল সংগ্রাম । পিলাতী সভ্যতা তোরে বলি হারি যাই। এমন অপূৰ্ব্ব রীতি আর কোথা নাই। হাসি খুদ রঙ্গ-রস অশেষ প্রকার । ক্ষণপরে সেই ভাব নাহি থাকে অরি ॥ নিজ গুণ লয়ে সদা বিশেষ বড়াই। কথায় কথায় হয় ডুয়েল লড়াই ॥ মরিতে মারিতে পটু ভাব ভয়ঙ্কর। কিছুমাত্র দয়া নাই প্রাণের উপর। প্রথমে প্রথমে গুণে ধরা দেখে সরা। ? একাকী পঞ্চম নয় ছয়খানি ভরা ॥ তিন কাণ আগে কিন্তু পঞ্জড়ীর জোর। ছকুড়ি ফেলিয়া শেষ বাজী করে ভোর ॥ পথে রথে গুতাগুতি জুতাজুতি হয়। স্বভাবের ধৰ্ম্ম সেটা দোষ বড় নয়। এ কেমন দোষ বল এ কেমন দোষ । * সাপের স্বধৰ্ম্ম বটে,নাছি ছাড়ে ফোস ॥ ミ〉ーネR প্রথমেতে মাতামাতি কথার কৌশলে। . "হাতাহাতি লাথালাথি ৰিচারের স্থলে । ভিতর বাহিরে লাল কিছু নয় কালো। লালে লালে লাল করে শোভা পায় ভালো f авив হিন্দু কলেজ। নগরে অনেককেলে হিন্দুর কালেজ । গেল তার হিন্দু, নাম ঘুচিয়াছে তেজ ॥ • মদকের মও নাই পড়িয়াছে মেজ, । জাতি গিয়া একেবারে হয়ে গেল হেঙ্গ । এর পরে মিশনর রেতে জেলে সেজ । খুলিবেন থিয়েটরে বাইবেলের প্লেজ। কাজ নাই নিয়ে অব ইংলিস নলেজ। কলেজের নাম হলো খিচুড়ি কালেজ ॥ & snem=== ব্যোমযান । উড়িয়াছে আকাশেতে সুচারু ফানস । তাহাতে মানুষ বসে প্রফুল্লমানস । সাবাস সাহস তার কিছু নাই ভয়। O যত উঠে তৃত মনে মুখের উদয় ॥ নগরের লোক যত করে হই হই । দেখি যত আমি তত কত মুখী হই। নয়ন নিমেষহীন একদৃষ্টে রই। হেট হয়ে নাহি দেখি ক্ষণকাল বই। কেহ বলে দেখিতেছি ওই ওই ওই । কেহ বলে ওই বটে কেহ বলে কই ? কেহ বলে দেখা যাবে এইখানে রই। কেহ বলে এতক্ষণে হলো চাদসই ৷ হেলে দুলে নেচে নেচে চলে থরে থরে । মহাবেগে চড়িয়াছে মেঘের উপরে ॥ নিরখি নীরদ তারে হয়ে হৃষ্ট্রমন । পুনঃ পুনঃ প্রেমভরে দেয় আলিঙ্গন ।