“ལྷེ་|. རྀ་ ৯৭৪ কলিকাতা লেকালের ও একালের । পরগণার ! উদেদার” পদ প্রদান করেন। অতঃপর রামচরণ, পিতার উদ্ধারসাধন করেন এবং প্রতিহিংসা সাধনোদেশ্যে কেশবরামকে কারারুদ্ধ করেন। কিন্তু ইহার কিছুদিন পরে কেশবরাম কারামুক্ত হইলে, তাহার. দ্বারা অনিষ্টাশঙ্কা সম্ভাবনা ভাবিয়া, মুড়াগাছা ত্যাগ করিয়া রামচরণ প্রাচীন কলিকাতার উপকণ্ঠস্থ গঙ্গাতীরবর্তী গোবিন্দপুরে আসিয়া। বাস করেন। अऊ:नब्र उिनि नवांद कईक श्जिनैौ, उगनूक, भश्षिांनण थङ्घऊि शांटनब्र নিমক-মহলের কর-সংগ্রাহক কাৰ্য্য নিযুক্ত হন । এই কাৰ্য্যে বিশেষ দক্ষতা প্রদর্শন করায়, নবাব তাহাকে কটকের মুবাদারের অধীনে দেওয়ানী পদ প্রদান করেন। তৎকালীন আর্কটের নবাবের ভ্রাতা মনিরুদ্দীন খ৷ সহোদরের সহিত বিবাদ করিয়া মুর্শিদাবাদে নবাব আলীবর্দি খাঁর আশ্রয় লাভ করিয়া মুরশীদাবাদে ছিলেন। নবাব আলীবর্দি খা ভবিষ্যতে এই মনিরুদিনকে কটকের সুবাদারী দিয়া উড়িষ্যায় বর্গ দমনার্থে প্রেরণ করেন ও রামচরণ র্তাহার দেওয়ান পদে নিযুক্ত হন। জনশ্রুতি এই, এই কটকযাত্রার পথে জুৰাদার -মনিরুদ্দীন খ ও র্তাহার দেওয়ান রামচরণ, পিণ্ডারী अशश* रूढूँक जश्नीयांकोख श्हेंब्री निश्ऊ इन । রামচরণের মৃত্যুর পর তাহার বিধবা পত্নী তিনটা শিশু পুত্র ও পাচটা কন্যা লইয়া বড়ই বিভ্রাটে পড়িলেন । দুর্ভাগ্যক্রমে এই সময়ে আবার তাহাদের গোবিন্দপুরের বাট গঙ্গার ভাঙ্গনে বিধ্বস্ত হইয়া যাওয়ায়, দেওয়ান রামচরণের পত্নী নিতান্ত নিরাশ্রয় হইয় পড়েন । রামচরণের মৃত্যুর পর উtহার পত্নী ও সস্তানগণের দুর্দশ ঘটিবার আরও একটা বিশেষ কারণ ছিল। রামচরণ উড়িষ্যা যাত্রাকালে হুগলীর বিখ্যাত সওদাগর খোজা ওয়াজিদের হস্তে সমস্ত সম্পত্তির তত্ত্বাবধান ভার প্রদান করিয়া যান। কিন্তু অল্পদিনের মধ্যেই খোজা ওয়াজিদেরও মৃত্যু হওয়ায়, রামচরণ পত্নী অর্থাভাবে সম্পর্ণরূপে সহায়শূন্ত হন। এই সময়ে গঙ্গার ভাঙ্গনে বসতবাটা ধ্বংশপ্রাপ্ত হওয়ায়, গোবিন্দপুরেই জর একখানি বাটা निकिंठ इछ, क्रूि: शर्ग निरिभब जछ ७ङ शांन*थब्रांजन इeब्रांद्र কোম্পানী শাড়গুলীতে কয়েক বিঘা জমী ও কয়েক সৃহস্র টাকা তাহদিগকে ক্ষতিপূরণ স্বরূপ প্রদান করেন। ইহার পরে রামচরণের জ্যেষ্ঠ পুত্ৰ রামসুন্দর, আড়পুীর জমী ৰিক্ৰয় করিয়া স্বতালুটার মধ্যস্থিত পাবনার বাগান (আধুনিক শোভাবাজার ) নামক স্থান জনী ক্রয় করিয়া বাড়ী BBBB SBBBBS DD DDDS DDD DBBB DDD DBBttStB
