૭૭8 কলিকাতা সেকালের ও একালের । সময়ে সময়ে বঙ্গের শান্তিময় প্রদেশ সমুহে, দলবদ্ধ ভাবে প্রবেশ কন্ন ডাকতের মত—মোগল বাদসাহের প্রজাবর্গের ধনসম্পত্তি লুটপাট করিত। রহিম থ এই দলপতিদের অন্যতম । শোভাসিংহের আহানে, লুণ্ঠন প্রয়াসী রহিম খণ তাহার সহিত সাননে যোগদান করিল। ইহাতে শোভাসিংহের দল পুষ্টি হওয়ায়, সে রহিম খরি সহিত একযোগে বৰ্দ্ধমান আক্রমণ করে। রাজা কৃষ্ণরাম রায়ের সহিত তাঙ্গাদের একটী সামান্য যুদ্ধ ঘটিয়াছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে, বৰ্দ্ধমান-রাজ এই যুদ্ধে পরাজিত হয়েন । বিদ্রোহীরা বৰ্দ্ধমান দখল করিয়া, রাজা কুষ্ণ রামের ধনরত্ন লুণ্ঠন করিয়া, তাহার পরিজনবর্গকেও বন্দী করিল। প্রবাদ এই রাজা কৃষ্ণরামের পুত্র কুমার জগতরাম কোনরূপে আত্মরক্ষা করিয়া প্রথমে কৃষ্ণনগরাধিপ রাজা রামকৃষ্ণের আশ্রয় গ্রহণ করেন, পরে তথা হইতে জাহাঙ্গীরনগর বা ঢাকা অভিমুখে, নবাব ইব্রাহিমখণর নিকট পলায়ন করেন " জগতরামের অতি দূৰ্ভাগ্য—যে শান্তিপ্রিয় মোগল রাজপ্রতিনিধি, নবাব ইব্রাহিম খাঁ। প্রথম প্রথম এ ব্যাপারটা আদৌ সাংঘাতিক বলিয়। বিবেচন। করেন নাই। নবাব সাহেব, তাহার চিরপ্রিয় গোলেস্তাদি পুস্তকপাঠেই বেশী মনোযোগী। তাহার অধীনস্থ সেনাপতিগণ অসদুপায়ে অর্থলাভের চিন্তাতেই ৰিভোর। কাজেই এ বিদ্রোহ ব্যাপারটা নবাবের মনোযোগ আকর্ষণ করিল না। এদিকে বিদ্রোগদলও নলাবের এ উদাসীনতায়, ক্রমশঃ শক্তি সঞ্চয়
- ক্ষিতীশ বংশাবলীচরিতে-লিখিত আছে, যে কুষ্ণরাম রায় স্বীয় পুত্র জগতরামকে স্ত্রীলোকের বেশ পরাইয়া, স্ত্রীলোকদিগের আরোহণোপযোগী যানে-কৃষ্ণনগরাধিপের নিকট পাঠাইয়া দেন। নিম্নলিথিত উদ্ধতাংশই তাহার প্রমাণ—
“তদানীমেৰ কৃষ্ণরামরায়েন পরবলমায়াতীতি বিজ্ঞাতং স্বপরিবারগু পলায়নাবসর কালোনাস্তি যুদ্ধসামগ্ৰীচ পূৰ্ব্বং ন কুত, ন উপায়, স্বপরিবারস নাশে উপস্থিত ইতি চিন্তয়ন স্বপুত্র DBBBBBBB BBBBBB BB BBBBBBBB BDDD BBDBBBBBBB DD BBBBB BBDDS BBBBB BBBBB S BBBBBBB BBS BBBB DDS BBBDS উহাদের মাটিয়ারির বাটতে লুকাইয়। রাখিয়াছিলেন। পরে তথা হইতে জগতরাম ঢাকার ব। জাহাঙ্গীর-নগরে গমন করেন। (নিখিল বাবুর মুর্শিদাবাদের ইতিহাস—পাদটীক৮২৯)। রিয়াজ-উস-সালাঙ্গিনে উক্ত আছে—“রাজা কুঞ্চরামের জগতরায় নামক পুত্র একীি পলায়ন করিয়া ( বাঙ্গলার ) রাজধানী জাহাঙ্গীর-নগরে গমন করিলেন । ( রামপ্রাণ বধি রিয়াজের বঙ্গানুবাদ-২১২ )। - &fno go to won—“His (Krishna Ram) son Jagat Rai alone escaped to Dacca where he laid his complaints before the Nawab t Ibrahim Khan). Wilson's Early Annals P. 147.
