পাতা:কাব্যের কথা - চিত্তরঞ্জন দাশ.pdf/২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাঙ্গলার গীতিকবিতা აve “চম্পক-বরণী, হরিণ-নয়নী * * * চলে নীল সাড়ী निर्ज्वौ नित्रौ পরাণ সহিত মোর ।” -ইহাই বাঙ্গল গীতিকবিতার প্রাণ। প্ৰাণের সঙ্গে, মৰ্ম্মের সঙ্গে, ভাষার সঙ্গে,-ভাবের সঙ্গে, কৰ্ম্মের সঙ্গে, ধৰ্ম্মের সঙ্গে,-জীবনের সঙ্গে, বাহিরের ও ভিতরের এমনই প্ৰাণস্পশী মিলন। বাঙ্গালী জানুক, আর নাই জানুক, বুঝুকি আর নাই বুঝুক, আমার বাঙ্গলার প্রাণ সে মহামিলনে ভোর হইয়া আছে। সেই মহামিলন-মন্দিরে পুজা যে DBBD BBBYS BDDBDBDS DBS SBDBDD KBDDBD YDKKBDB DBD তাহার মন্ত্র। সেই বাঙ্গলার কবি চণ্ডিদাস । সেই কবিতা বাঙ্গালীয় কবিতা । বাঙ্গলা দেশে সাহিত্যের অঙ্গনে এই গীতিকাব্য লইয়া আজকাল একপ্রকার মল্লযুদ্ধ বাধিয়াছে। নানাপ্রকার তর্ক-বিতর্ক, দলাদলি, দ্বেষ, ঈৰ্ষা জাগিয়াছে। আজ দেখিতেছি, যে প্ৰাণের অনুভূতি লইয়া চণ্ডিদাস প্ৰভৃতি কবিরা গান গাইয়াছিলেন, সে ধারা, সে প্ৰাণের মতন, মনের মতন, সে “বিষামূতে একত্র করিয়া’ প্ৰাণ-রন্ধে সে বংশ্লী আর যেন ফুকারিয়া উঠে না । কাব্য লইয়া, কবিতা লইয়া, সাহিত্য লইয়া, রস-সৃষ্টি লইয়া, নানা বিশ্লেষণ, কঠোর অনুশাসন, ধৰ্ম্ম ও নীতির দোহাই, আদর্শের বড়াই, স্বজাতীয়তা ও বিজাতীয়ত, নিকুতিয়ঃ ওজনে তোেল করিয়া, কষ্টি-পাথরে খাদ কত পড়ে, এই যাচাই, বাছাই, ঝাড়াই, করিতেই দিন গত হয়, কিন্তু “नि अंख्5 नgश् थुjiभ, ख्द छब्रC° ५a जिन श्रंख्” সে সুরের, সে সৃষ্টির, সে জাগরণের, সে মিলনের কথা নাই, সে কথা বুঝিবার ইচ্ছাও নাই। সে বঁাশীর ধ্বনি আর শুনিতে পাই না