亦巧司 SSS স্বামী যদি বোঝেন, স্ত্রী তাহার অনুকুল, তখন প্রীতি জন্মিবে। এই প্রীতির ফলে ধীরে ধীরে স্ত্রা স্বামীর কার্পণ্য সংশোধন করিতে পরিবেন । যে পৰ্য্যন্ত স্বামীর স্বার প্রতি সম্পূৰ্ণ আস্থা না জন্মিয়াছে, সে পৰ্যন্ত উপদেশ বা বাধায় ফলোদয় হইবে না। স্বামীর হৃদয়ে ঢুকিয় তাহাকে ভাল করিতে ঠাইবে । যে পৰ্যন্ত তিনি তঁহত র সদায়ের বাহিরে থাকিবেন, সে পৰ্য্যন্ত তাঙ্গাব শত শত ন্যান্য সঙ্গত কথাতেও তিনি কৰ্ণপাত করিবেন না। কিন্তু স্ত্রা স্বামীর অনুকূল হইলে—তিনি সর্বস্বরূপিণী হইবেন । তখন অসাধ্যসাধন হইবে, কৃপণ দাতা হইয়া বসি৭ে, ৩াঙ্গাল থলিয়ার সুতা অনাযাসে খুলিয়া পড়িবে। স্বামী যদি চরিত্রবিহীন প্রত্ন, ইহা স্ত্রার পক্ষে সাংঘাতিক, সেই পরিবারের পক্ষে সাংঘাতিক । কিন্তু বিপদ পাড়িলে অবশ্যই আত্মরক্ষার চেষ্টা পাইতে ঠাইবে । যা তারা দিনব্যাত্ৰি এজন্য বিরক্তি বা ক্ৰোধ প্ৰকাশ করিবেন। — — e, iKi ফলে স্বামী কখনই শোধরাইবেন না । কেহ বা স্বামীকে জব্দ করিবার জন্য পরের নিকট নিন্দার প্রচার কবেন । স্বামী-স্ত্রীর ব্যাপারে বাহিরোিব লোক তামাসাগির ভিন্ন কিছু নহেন । স্ত্রী স্বানীর নিন্দ গাইয়া এবং পরেব সহানুভূতির আকষণ করিয়া স্বামীর প্ৰেমলাভ কবিতে পাব্লিবেন না, বরণ তিনি তঁাচার মন ঠাইত ক্রমেই দুরে ঘাইদ্রা পড়িবেন । কোন কোন স্ত্রী স্বামীকে প্রীত করিবার জন্য অতিরিক্ত চেষ্টায় নিজে অসংঘাত হইয পড়েন অসংঘাতের নিকট অসংযত-উস্থা আগুনে ঘুতোহুতি মাত্র ; উহাতে স্বামীর Sারত্রেব দোষগুলি আবি ও বাড়াইয়া তুলিবে । স্ত্ৰীৱ এ অবস্থায় তপস্বিনীর মত হইয়া থাকা উচিত । আঠারে ব্যবহারে স” যত হইয়া স্বামীকে স্নেহের সাহিত উপদেশ দেওয়া এবং অন্য ব্যক্তি তাহার নিন্দ কবিলে যথাসাধ্য র্তাহার দোষ ঢাকিবার চেষ্টা করা- এই মাত্র উপায় আমি জানি। যখন হিন্দু স্ত্রী কিছুতেই স্বামীকে পরিত্যাগ করিতে পরিবেন না, তখন প্রেমের • ,፥ ჭწჯახს
