এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করার সময় সমস্যা ছিল।
সিঙ্গাপুর ।
৫১
এইরূপে সিকি দুয়ানী রোজগার করে। এইরূপে প্ৰতিদিন এদের আয়ও যথেষ্ট হয়। এদের অন্য কোন কাজ নাই; শ্যাম ও মালয়ের সমুদ্রতীরবর্ত্তী লোকেরা সন্তরণ-কাৰ্য্যে অতি পটু। শুনিয়াছি এডেনেও নাকি এরূপ ডুবুরী আছে।
এই লেখায় এই অংশে একটি চিত্র থাকা উচিৎ। যদি আপনি তা দিতে পারেন, তবে, দয়া করে উইকিসংকলন:ছবি ব্যবহারের নির্দেশাবলী এবং সাহায্য:চিত্র যোগ দেখুন। |
বন্দরে প্রবেশ করিবার সময় জাহাজের বেগ কমান হইল। চারিদিকে অজস্র “জেলি" মাছ দেখা গেল। সূর্যরশ্মিতে নানা রঙে রঞ্জিত হইয়া তাহারা জলের নীচে খেলিয়া বেড়াইতেছে; দেখিতে ঠিক যেন শ্বেত ও লোহিত আভাযুক্ত পদ্মফুলের মত, অথচ তাদের সারাংশ অতি কম। জল হইতে তুলিলে একফুট লম্বা একটি জেলি মাছ সঙ্কুচিত হইয়া এক ইঞ্চি হয়। ডারউইনের ক্রমবিকাশ মতে, এই জেলী মাছই জীবের বিকাশের দ্বিতীয় অবস্থা। স্থুল দেহের ভিতর দেহ-নলেরও আবির্ভাব হইয়াছে। প্ৰথম জীব