কিষণ ভাট “জগন্নাথ কলে,” ও “কিশোরীলাল জুবিলী স্কুল” সাধারণের সম্পত্তিরূপে এক-ন্যাস-রক্ষক সমিতি ( Trustees ) গঠন করিয়া তাছার হস্তে অর্পণ द*८टून | ১৩১৬ বঙ্গাব্দে কিশোরীলাল পর লোক গমন করেন । কিষণ ভাট—তিনি মানভাউ নামক একটা ধৰ্ম্ম সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা। খ্ৰীঃ চতুর্দশ শতাব্দীর মধ্যভাগে তিনি বৰ্ত্তমান ছিলেন । তিনি পৈঠান নামক স্থানের রাজার গুরু ছিলেন । তিনি বেদাদি শাস্ত্রে সুপণ্ডিত ছিলেন, তিনি বহুদেববাদ ও জাতিভেদের বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা করেন । স্বয়ং একটা নীচ জাতীয় রমণীকে পত্নীরূপে গ্রহণ করেন । বলা বাহুল্য ব্রাহ্মণের তজ্জন্ত তাহার ঘোরতর বিরোধী হইয়ছিলেন। বহুদেববাদ বেদবিরুদ্ধ ইহ। প্রমাণ করিলেও সামাজিক নিৰ্য্যাতন হইতে তিনি নিস্কৃতি পান নাই। তিনি নিৰ্ভয়ে স্বীয় মত প্রচারে অগ্রবর্তী হইলেন । তাহার উপাস্ত দেবতার নাম কৃষ্ণ । তিনি গোলোকবিহারী কৃষ্ণ নছেন । তিনি স্বয়ং ব্রহ্ম। র্তাহার শিষ্যেরা অন্যের পৃষ্ট অন্ন গ্রহণ করেন না । মৃতদেহ তাহার। অগ্নি সংকীর করেন । মধ্য প্রদেশের অমরাবতী জিলায়ই তাহীদের সম্প্রদায়ের অধি কাংশ লোকের বাস । জীবনীকোষ ᎼᎼ8 কিষণ সিংহ–একজন হিন্দু পর্য্যটক । তিনি তিববতের অভ্যন্তরে গমন করিয়৷ লাসা নগরীর মানচিত্র প্রস্তুত করেন এবং উই ভারত সরকারকে প্রদান করেন । কিষণ সিংহ—তিনি উদয়পুরের রাণ উদয় সিংহের সপ্তদশ পুত্রের অন্যতম । তিন ১৬১৩ খ্রীঃ অব্দে কিষণগড় স্থাপন করেন । সহস্ৰ মল, জয়মল ও ভরমল নামে তাহার তিন পুত্র ছিল । তন্মধ্যে ভধমলের পুত্র হরি সিংহ, হরি সিংহের পুত্র রূপ সিংহ । এই রূপসিংহ কর্তৃক রূপ নগর স্থাপিত হয় । উদয় সিংহের মঞ্চদশ পুত্রের বংশ এক শতাব্দী মধ্যে রাজপুতানায় বহু বিস্তার লাভ করিয়াছিল । কিস। গৌতমী ( কৃশ গৌতমী ) — যে েতরজন নারী সাক্ষাৎ সম্বন্ধে বুদ্ধের শিষ্য ছিলেন এবং সাধনার দ্বার অৰ্হত্ত্ব লাভ করিয়াছিলেন তিন তাহাদের অন্যতম। বুদ্ধের ধৰ্ম্ম প্রচারে র্তাহারা বিশেষ স্থান অধিকার করিয়া ছিলেন । পাল সাহিত্য তাঁহাদের প্রশংসায় পরিপূর্ণ। কীৰ্ত্তি – যে সকল পণ্ডিত তিববতে সংস্কৃত অনুবাদের কার্য্য করিয়াছিলেন তিনি তাঁহাদের অন্যতম ছিলেন । তিনি নেপালের অধিবাসী ছিলেন । কীৰ্ত্তিচন্দ্র গেন্দেলা – আগাম প্রদেশের আহমবংশীয় নরপতি রাজেশ্বর
