VV তৃণান্ধুর এগারোটা রাত্রে। মোটর বাস ছিল বলেই একদিনে এত ঘোরাঘুরি, এমন সব অপূর্ব অভিজ্ঞতা সম্ভব হোল। রাখাল চক্ৰবৰ্ত্তীর বাড়ীর পৈঠায় বসে মোহিতবাবু 'পথের পাঁচালী’ সম্বন্ধে অনেক ‘ কথা বললেন। কেওটায়। সেই অশথ গাছটার কাছে রাত আটটার সময় দাড়িয়ে ভবিষ্যত সাহিত্য মণ্ডলী গঠনের ও শনিবারের চিঠি অন্যভাবে বার করার জন্য খানিকটা পরামর্শ করা হোল। কাজে কতদূর হয় दव् धाम्न ना ! কাল মোহিতবাবু কলকাতায় এসেচেন, সজনীবাবু লিখে পাঠালেন। বৈকালে গেলাম প্ৰবাসী অফিসে। সেখান থেকে বার হয়ে সকলে মিলে প্ৰথমে যাওয়া গেল। ডাঃ সুশীল দে’র বাড়ী । সেখানে ঢাকার বর্তমান হাঙ্গামা ও ইউনিভাসিটীর গোলযোগ সম্বন্ধে অনেক কথাবাৰ্ত্তা হোল। সজনীবাবুর ব্যক্তিগত কথাও অনেক উঠল-অনেকক্ষণ বসে সেখানে হাসি-গল্প হোল, বেশ উপভোগ করা গেল-ডাঃ দে আমার ঠিকানা চাইলে বিপদে পড়লুমএ বাসাটা যদি বদলাই তবে, বদলে ফেলে এ ঠিকানাটা দিয়েই বা লাভ কি ? . সেখান থেকে বার হয়ে সবাই গেলাম কবি যতীন বাগচীর বাড়ী, মনোহরপুকুর রোড তো প্ৰথমে খুজেই বার করা দায়। ট্যাক্সি ছেড়ে দিয়ে বালিগঞ্জ এ্যাভিনিউ বেয়ে আমার রাত ন’টার সময় একবার। এদিক একবার ওদিকসে মহামুস্কিল। অনেক কষ্টে রাত দশটার সময় বাড়ী বেরুল, যতীনবাবু আমাদের দেখে খুব খুশি হলেন। মোহিতবাবু আমার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিলেন, বল্লেন অল্পদিনের মধ্যেই ইনি যশস্বী হয়ে উঠেচেন একখানা বই লিখে, luck আছে বলতে হবে। আমি মনে মনে খুব খুশি হয়ে উঠলাম, মুখে যাই বলি। তারপর জল-টল খাওয়ার পরে সেখান থেকে অনেক রাত্রে বাসায় ফেরা গেল । আজও আবার তাই। প্ৰথমে কেদার বাবুর সঙ্গে এশিয়াটিকদের অকৰ্ম্মণ্যতা নিয়ে খানিক তর্ক বিতর্ক হোল । উনি বল্লেন কেন, জঙ্গিস খা कि यg नांद्धांङा अंख्छेि काव्रन नेि ? अांशि বল্লুম-সেটা one man show মাত্র, কোনো স্থায়ী সাম্রাজ্য প্ৰতিষ্ঠা তিনি করেছিলেন কি ? প্ৰবাসী অফিস থেকে আমরা গেলুম অমল হোমের বাড়ী, সেখানে অনেকক্ষণ গল্পগুজব ও