পাতা:দিবারাত্রির কাব্য - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দিবরাত্রির কাব্য SS O. হল না। ফল, দুধ এবং বাসি মিষ্টির অভাব আশ্রমে কখনো হয় না, ভাতের চেয়ে এ সব আহাৰ্য্যের মৰ্যাদাই এখানে বেশী, মালতীর স্থায়ী। ব্যবস্থা করা আছে। আনন্দ প্ৰথমে কিছু খেতে চাইল না। কিন্তু হেরম্ব তার ক্ষুধার সঙ্গে তার মানসিক বিপৰ্য্যয়ের একটা সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা করায় রাগ করে একরাশ খাবার নিয়ে সে খেতে বসিল । হেরম্ব বলল, “সব খাবে ?”

  • थद ।”

“তোমার সুমতি দেখে খুশী হলাম, আনন্দ ” সে চিৎ হয়ে শুয়ে চোখ বোজা মাত্র আনন্দ সব খাবার নিয়ে বাইরে ফেলে মুখ হাত ধুয়ে এল। হেরম্বের বালিশের পাশে এলাচ লবঙ্গ ছিল, একটি এলাচ ভেঙ্গে অৰ্দ্ধেক দানা সে হেরম্বের মুখে গুজে দিল । বাকীগুলি নিজের মুখে দিয়ে বলল, “আমি শুতে যাই ?” হেরম্ব চোখ মেলে বলল, “যাও ।” যেতে চাওয়া এবং যেতে বলা তাদের আজ উচ্চারিত শব্দগুলির মধ্যেই সীমাবদ্ধ হয়ে রইল । হেরম্ব ভেবেছিল আজ বুঝি তার সহজে ঘুম আসবে ; দেহ-মনের শিথিল অবসন্নতা অল্পক্ষণের মধ্যেই গভীর তন্দ্ৰায় ডুবে যাবে। কিন্তু কোথায় ঘুম ? কোথায় এই সকাতর জাগরণের অবসান ? ঘরের কমানো আলোর মত স্তিমিত চেতনা একভাবে বজায় থেকে যায়, BBDD BD DBBBBD DDSS SBBBD BDDu DBBDB BBDS DDDDD DDD BDBB নিজের ঘর ছেড়ে অনাথের ঘরে আশ্রয় নিয়েছে, মালতীর ঘরে শিকল