পাতা:দীনবন্ধু গ্রন্থাবলী.djvu/১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

मौल-नर्शन اne/ه মহারাণী তোমা প্রতি এই ক্ষণে এই মিনতি, ওয়েলস পাপে দেও মুকতি, ধিরাজ এই বলিতেছে ॥১২ ( ধীরাজ-কৃত ) ‘নীল-দৰ্পণ সাহিত্য-শিল্প হিসাবে খুব উচ্চশ্রেণীর স্থষ্টি কি না, ইহা লইয়৷ মতভেদ থাকিলেও অভিনীত নাটক হিসাবে ‘নীল-দর্পণের স্থান বাংলা দেশে অদ্বিতীয় । এই নাটকের অভিনয় লইয়াই বাংলা দেশে সাধারণ অর্থাৎ বৈতনিক রঙ্গালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রকৃত পক্ষে উনবিংশ শতাব্দীর পঞ্চম দশকের শেষ ভাগে বঙ্গরঙ্গমঞ্চে মধুসুদন যে নূতন পদ্ধতির পরীক্ষা আরম্ভ করেন, মধুসূদনের হাতে নানা কারণে তাহ সবিশেষ সফলতা লাভ করে নাই ; দীনবন্ধুই এই পদ্ধতিতে নূতন প্রাণশক্তি সঞ্চার করিয়া বঙ্গদেশের রঙ্গমঞ্চকে স্থায়ী প্রতিষ্ঠা দান করেন । মধুসূদনের নাটক ও প্রহসন র্তাহার আদর্শ ছিল সন্দেহ নাই ; কিন্তু দীনবন্ধুর নাটকগুলি স্বকীয় বৈশিষ্ট্যে এমনই সমৃদ্ধ হইয়া উঠিয়াছিল যে, বাংলা দেশের অবৈতনিক রঙ্গমঞ্চ সেগুলির সাহায্যেই ধীরে ধীরে বৈতনিক বা সাধারণ হইবার সুযোগ লাভ করিয়াছিল । দীনবন্ধুর ‘সধবার একাদশী’ ও ‘লীলাবতীর নাম এই প্রসঙ্গে চিরদিন স্মরণীয় হইয়া থাকিবে । কিন্তু নীল-দর্পণের গৌরব আরও বেশী—এই নাটকের অভিনয় লইয়াই বাংলা দেশে রঙ্গমঞ্চের নূতন পর্বের সূচনা হয়। শাস্তি কি শাস্তি’ নাটকের উৎসর্গপত্রে স্বয়ং গিরিশচন্দ্র দীনবন্ধুর কৃতিত্ব এই ভাবে স্বীকার করিয়াছেন— SS MB DDDDBSBBB DDBB BBD BDDD BBBDDD DDD নাট্যশালার ইতিহাসে (তৃতীয় সংস্করণ, পৃ. ১২-১•s ) পাওয়া বাইবে।