গায়ে ঘাম ঝরচে তীর, রোদে মুখ রাঙা, নিজের ভাৱী কুশটা নিজেই বয়ে চলেছেন। বধ্যভূমিতে । পিছনের অন্ধ জনতা জানে না যে ঝড়ে গ্যালিলির সমুদ্রের নোনা জলে দুকুল ছাপিয়ে মাঝে মাঝে যে তরঙ্গ ওঠায়, তাও তুচ্চ হয়ে যাবে সে বৃহত্তর তুফানের কাছে, আজকার দিনটি জগতে যে তুফান তুলবে। তারা জানে না যে মানুষের মনে DBBDB D LL LL DDDD BB DSSLLLLS LY DD BB BD SS SDDDuD BDBDD কে ব্যর্থ করবে। -ঐ বস্ত্ৰ-বিদ্যুতের মত শক্তিমান তঁর বাণী। বিষ্ণুর সুদৰ্শন যে শক্তির প্ৰতীক । নিত্যকালের দেবতা তারা, দেশের অতীত, কালের অতীত, সকল দেশের, সকল অবতারের স্বগোত্র । তারপর আমি যেন কোথায় চলে গিয়েচি । সেখানে নদী, মাঠ, বন সবই আছে, কিন্তু সবই যেন ঝাডলণ্ঠনের কঁাচের পরিকলার মধ্যে দিয়ে দেখচি। রাত কি দিন বুঝতে পাবলাম না, মাথার ওপরকার আকাশে তারা নেই। অথচ সূৰ্য্যও দেখলাম না আকাশে । আমি যেন সেখানে বেশ সহজ অবস্থাতেই আছি। একটু পরেই মনে হ’ল সে জায়গাটাতে আমি অনেক বার গিয়েচি, নতুন নয়, ছেলেবেলা থেকে কতবাব গিযেচি। একটা বাডি আছে সেখানে, বাড়িতে যারা আছে তারা আমার সঙ্গে গল্প কবে, কত কথা বলে-স্বপ্নের মধ্যে দিয়ে যেন মনে হয় তারা আমার খুব পরিচিত। কতবার তাদের দেখেচি। সেখানে গেলেই” আমার মনে পড়ে যায় সেখানকার পথ-ঘাট, ওইখানে মাঠের মধ্যে একটা পুরোনো বাডি আছে ওরা ওপাশে সেই বনটা । সেখানে যেমনি যাই, মজা এই ষে অমনি মনে হয় এ তো নতুন নয়, সেই যে একবার ছেলেবেলায্য চা-বাগানে থাকতে এসেছিলাম ! কিন্তু সে দেশটা যেন অন্ত রকম, যখন সেখানে থাকি তখন স্বাভাবিক মনে হ’লেও, পরে মনে হয় সেটা এই পৃথিবীর ত নয় । সেখানে আমি কতক্ষণ ছিলাম জানি না-উঠে দেখি গাছে ঠেস দিয়ে কখন ঘুমিয়ে পড়েছিলাম, কিন্তু এত ঘুম ঘুমিয়েচি-উঠে চোখ মুছে চারিদিকে চেয়ে দেখি প্ৰায় সন্ধ্যা হয়ে এসেচে। কেবল এইটুকু আমার মনে ছিল স্বপ্নের দেশে কাকে যেন জিজ্ঞেস করেছিলুমবটগাছের নীচে একটা সুন্দর ঠাকুর আছেন, শুনেচি বিষ্ণুমুক্ত, আমার বড় ভাল লাগেজ্যাঠাইমারা পুজো করেন না কেন ? ঘুম কি সত্যি, কিছুই বুঝতে পারলুম না। মনের সে धोंननों किह अनककवं श्रद्ध छिल । জ্যাঠামশাইরা কি একটা মোকদ্দমার সাক্ষীসাবুদ দু-তিন দিন ধরে চণ্ডীমণ্ডপে তালিম দিয়ে শিখালেন। যে কেউ শুনলে বুঝতে পাৱতো যে এরা সে-সব জায়গায় যায় নি, কস্মিনকালেও —সে-সব ঘটনা দেখেও নি- এদের খামার-সংক্রান্ত কি একটা দখলের মামলা । vএকদিন শুনলাম মামলায় এরা জিতেচেন-আবার সেই ব্যাপার দেখলুম। বাড়িতে। ys
