ቚፋ€iiçዛ ! 9. দুইটা মিথ্য সাক্ষ্য দেয়, কি দুইখানা দলিল জাল করে, তাহাতে আসে যায় না ; নিষ্ঠাবান হিন্দুর পক্ষে যাহা করণীয় তাহা সে করিতেছে। যখনি কোনও যুবক প্রচলিত অনুষ্ঠান ও নিয়ুম পরিত্যাগ করিয়া ব্ৰাহ্মধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করিয়াছে এবং সত্যস্বরূপ ঈশ্বরের পূজাকে আশ্রয় করিয়াছে, তখনি তাহার আত্মীয় স্বজনের মুখে শোনা গিয়াছে, “ইহা অপেক্ষা মাতাল দাতাল হইয়া থাকিল না কেন, তাহা হইলে তা স্বধৰ্ম্মে ও স্বীয় সমাজে থাকিত।” ইহাতেই প্ৰমাণ হয় প্রচলিত হিন্দুধৰ্ম্মের কতকগুলি নিয়ম পালন ও কতকগুলি অনুষ্ঠানের আচরণের প্ৰতি যতটা ঝোক, নীতির প্রতি ততটা ঝোক নহে। ধৰ্ম্ম মতে ও ধৰ্ম্ম অনুষ্ঠানে, এই দুই ভাবের ন্যায় আর একটী ভাব আছে তাহা এই, ধৰ্ম্ম কেবল নীতিতে । প্ৰতীচ্য দেশ সকলে প্ৰচলিত খ্ৰীষ্টধৰ্ম্মের প্রতিবাদ করিয়া যে সকল সংস্কৃত সম্প্রদায় অভূদিত হইয়াছেন, তঁহাদের ভাব কতকটা BDS D DBD D SBBDB D DD থাকেন, এবং তদ্বারাই ধৰ্ম্মের বিচার করেন, তাহদেরও বিপদ আছে। সম্পূৰ্ণ ঈশ্বর-নিরপেক্ষ হইয়াও জগতে একপ্রকার নীতি থাকিতে পারে । নীতির নিয়মসকল অনেক স্থলেই মানব-সমাজের বিবর্তনের ফল। মানবে মানবে সংঘর্ষ হইতে নীতির জন্ম, মানব মানবের সম্বন্ধ ও তজনিত কৰ্ত্তব্য নিরূপণ করা নীতির কাজ । যে ব্যক্তি নীতির নিয়মগুলিকেই ধৰ্ম্ম বলিয়া জানিয়াছে, সে সেই গুলির প্রতিই দৃষ্টি রাখে ও
