পাতা:ধর্ম্মজীবন (দ্বিতীয় খন্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৩৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

VOSO 8 q{eìqs l বলিয়া এই দুইখানি গ্রন্থের সম্মুখে বসাইয়া দিয়াছেন । আমাদের অধ্যয়ন আর শেষ হইতেছে না । একটা পড়িয়া শেষ করিতে না করিতে আর একটা নুতন কথা জাগিয়া উঠে ; আর একটা নূতন তত্ত্ব প্ৰকাশ পায় ; আমাদের পড়া আর ফুরায় না । অনন্তকালে ফুরাইবে কিনা জানিনা । বৰ্ত্তমান যুগে পদার্থবিদ্যার অদ্ভুত উন্নতি দুন্ট হইতেছে। বিগত শতাব্দীর মধ্যে জড় জগতের এত তত্ত্ব প্ৰকাশিত হইয়াছে, যে তৎপূৰ্ব শতাব্দীর জ্ঞানিগণ তাহ! স্বপ্নে ও সম্ভব বলিয়। মনে করিতে পারেন নাই । কিন্তু প্রশ্ন এই, এতটা গবেষণা, এতটা আবিষ্কার ও এতটা উন্নতি সত্বে ও কি আমরা এ ব্ৰহ্মাণ্ডের রহস্যের নিকটবৰ্ত্তী হইতে পারিয়াছি ? এই মহ। রঙ্গভূমির সাজ ঘরের খবর কি কিছু পাইয়াছি ? সে আশা সদরপরাহত । বিজ্ঞান যদি বিংশতিটা প্রশ্নের উত্তর দিয়া থাকে, দশটা সমস্যার মীমাংসা করিয়া থাকে, তবে দুইশত এরূপ সমস্যা তুলিয়া দিয়াছে, যাহার আর জবার পাওয়া যাইতেছে না । হয়, আমরা বাশবনে ডোম কাণব দ্যায়, ব্ৰহ্মাতের মহারণ্যে তত্ত্বান্বেষণে ঘুরিয়া বেড়াইতেছি । সত্য সতাই এ জগতটা ও এ জীবনটা মহারঙ্গভূমির ন্যায় ; আমরা বাহিরে বসিয়া অভিনয় দেখিতেছি ; ছায়াবাজীর ছবি সকলের গতিবিধি লক্ষ্য করিতেছি; ঘটনা ও অবস্থার ঘাত প্ৰতিঘাতের ধাক্কা সামলাইতেছি, ভিতরকার কথা কিছু জানিতে পারিতেছি না । ব্ৰহ্মাণ্ডের অন্তরালে B BDDSLu S BB sOKDBD D BDD SD DDDDB