পাতা:ধর্ম্মজীবন (প্রথম খণ্ড) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“ - ধৰ্ম্মজীবন ৷ ما هة দুই চারি হাত পরিসর একটী জলধারা প্রবাহিত ! তাহাও আবার এমনি অগভীর যে একটা শৃগালও অনায়াসে পার হইয়া যাইতেছে। এই শীর্ণকায় নদী দেখিয়া কেহ মনে করিতে পারেন, এখনকার লোক কি নির্বোধ, এত বড় বৃহৎ পরিসর স্থান ফেলিয়া রাখিয়াছে; কেন ঐ বালুকারাশি ঘিরিয়া পটলের চাষ করে না ? কিন্তু পঞ্জাবের কোনও কৃষককে জিজ্ঞাসা করিলে সে বলিবে ঐ নদীকে এখন শীর্ণকায় দেখিতেছেন, কিন্তু বর্ষাকালে ঐ নদীতে যখন বন্যা আসে, তখন কাণায় কাণায় জল হয়, এবং নদীতে জল ধরে না। এখন যদি ঐ খাত বন্ধ করি, বন্যার জল কোথা দিয়া প্ৰবাহিত হইবে ? তাহা হইলে সে জল অন্য পথ দিয়া চলিয়া যাইবে এখানে আর আসিবে না, BB BB DDBDDDD DBBD DBB S S BBB DBDBDD DDD D ব্ৰহ্মোপাসক তুমিও খাতটা বাহাল রাখ ; দুদিনের শুষ্কতা দেখিয়া, খাতটা বন্ধ করিয়া দি ও না ; তাহা হইলে ব্ৰহ্মাকৃপা তোমার হৃদয়-ক্ষেত্র পরিহার করিয়া অন্যত্ৰ চলিয়া যাইবে জীবনে নিত্য উপসনার ব্যবস্থা না থাকিলে বিষয়-কাৰ্য্যের বহুলতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে আধ্যাত্মিক ক্ষুধা তৃষ্ণা একেবারে নির্বাণ প্ৰাপ্ত হয় । । তৃতীয় কারণ, দৈনিক জীবনে ধৰ্ম্মবিরোধী কাৰ্য। অনেকে এমন সকল বিষয়-কাৰ্য্যে লিপ্ত আছেন, যাহাতে তঁহাদিগকে প্ৰতিদিন অসত্য আচরণ করিতে হয়। তঁহাদের ধৰ্ম্মবুদ্ধি প্রথম প্ৰথম অনেক বাধা দিয়াছে; কিন্তু তাহারা সংসারের ক্ষতি লাভ গণনা করিয়া, ধৰ্ম্মবুদ্ধির সে নিষেধ বাণীর প্রতি কৰ্ণপাত করেন