its s ধৰ্ম্মৰ্যাখ্যা । v3 দ্বারা বিশুদ্ধবুদ্ধি হইলে ধ্যানের দ্বারা সেই পরমাত্মাকে দেখিতে পায় । ইত্যাদি শত ২ শ্রুতি প্রমাণ থাকায় “ আত্মজ্ঞান” অমূলক কথাও বলা যায় না । এখন বড় বিষম সমস্ত উপস্থিত। শত২-শ্রতি “আত্মার জ্ঞান হয় না" এইরূপ বলিতেছেন, আবার শত২ শ্রীতি আত্মার জ্ঞান বিষয়েও উপদেশ দিতেছেন। কেবল শ্রীতি কেন.দৰ্শন স্বত্র, সংহিতা, পুরাণ, ইতিহাস, তন্ত্রপ্রভৃতি সমস্ত আৰ্য্যশাস্ত্রই সেই এক মাত্র আত্মজ্ঞানকে কেন্দ্রস্বরূপে T লক্ষ্য করিয়া নানা প্রকার পস্থায় বিচরণ করিতেছেন। অতএব আত্মজ্ঞান নাই’ বলিলে সমস্ত আৰ্য্যশাস্ত্রের মূলে কুঠারাঘাত করা হয়, আবার ‘আছে” বলিলেও সমস্ত আৰ্য্যশাস্ত্রের উপরই আক্রমণ করা হয়, সুতরাং বড়ই বিপদ উপস্থিত হয়, সংশয় নাই। কিন্তু সৌভাগ্যের বিষয় এই যে মাতার ন্যায় ছিতৈষিণী শ্রীতিই এই সমস্তার পরিপূরণ করিয়া, আমাদের এই বিপদ বিদূরিত করিয়াছেন। শ্রুতি বলেন যে, চিৎস্বরূপ পরমাত্মার প্রকৃত স্বরূপ ৰে, বুদ্ধি, মন প্রভৃতি জড় পদার্থের দ্বারা অনুভব করা যায় না, তাহ সম্পূর্ণ সত্য বটে, কিন্তু “যদা পঞ্চাবতিষ্ঠত্তে জ্ঞানানি মনসা সহ। বুদ্ধিশ্চনবিচেষ্ট্ৰতি তামাহং পরমাঙ্গতিম" (কঠশ্রুতি) যখন ইভ্রিন্থ, প্রাণ, মন, অভিমান বুদ্ধি ইহাৱা সকলেই বিলীন হইয়া যায়, ইহাদের কাহারইকোন প্রকার ক্রিয়া বা অস্তিত্বমাত্রও থাকে না, যখন কোনরূপ ধান থাকে না, . জ্ঞান থাকে না, চিত্ত থাকে না, জীবের আমিত্বও থাকে না, সেই । সময়ে আত্মার পরম গতি হয়, সেই সময়ে চিৎস্বরূপ পরমাত্মা মেম্বনিযুক্ত ভাস্করের ন্যায়, আপনিই নিজ স্বরূপে প্রকাশিত হইতে থাকেন। কিন্তু বুদ্ধি, মন প্রভৃতি যতক্ষণ থাকে, ততক্ষণ প্রকৃত আত্মজ্ঞান কাচ হইতে পারে না। আবার মন, বুদ্ধি প্রভৃতির লয় না হইয়া, তাছাদের বিকসিত অবস্থায়ও তাঁহাকে আর এক প্রকারে অনুভব করা যায় ; किरु उांश ऊँीशग्न अंक्लउ ऋक्लश्रृं नग्न, उांश यांच्चांद्र दिङ्क७ चक्लश्रृं । “ যদি মন্যসে হবেলেতি দক্ৰমেবাপি নং ত্বং বেখ ব্ৰহ্মণোরূপম, বদন্ত ত্বং যদন্ত দেবেযু"–(তলবকার শ্রুতি) “যদি কখনও তুমি মনেক ষে, ' ‘আমি ত্রন্ধের প্রকৃত স্বরূপ বুঝিতেছি তবে তাহা তোমার নিতাপ্ত ভ্রাস্তি