পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৬৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

●や● নবীনচন্দ্রের এস্থাবলী । উজ্জয়িনী কোকিলের কণ্ঠ সুললিত কিছুক্ষণ যুবকের মানস চঞ্চল মোহিল ; দ্রবিল চিন্তু বক্ষের উচ্ছ্বাসে— নিৰ্ব্বাসিত প্রণয়িনী বিরহে বিধুর ! কবির কল্পনা-শ্রেীতে, প্রণয়-হিল্লোলে, না পারিল বহুদূর নিতে ভাসাইয়া মুগ্ধচিত্ত্ব । সেই স্রোত হতে ধীরে ধীরে উপজিয়া চিন্তা-স্রোত অজ্ঞাতে কেমনে নিল ভাসাঈয়া হায় ! যুবকের মন তৃণপ্রায় । সেই স্রোতোবেগে ভেসে গেল মেঘদূত,—কালিদাস,—যক্ষের বিরহ । কবির কল্পনা-স্বাক্ট নন্দনের শোভা হইল অস্তুর । কবি, কাব্য, সকলষ্ট হইল অদৃশু ক্রমে ! তখন যুবার শ্লথ কর হ’তে গ্রন্থ পড়িল থসিয়া, তরী বক্ষে ক্রমে ক্রমে । উঠিল আকাশে নয়ন যুগল। কিন্তু দেখিল কি হায় ! রবি করে শ্বেতোজ্জল আকাশের শোভা ? দেখিল কি গগনের বিস্তৃতি ভীষণ,— দুর মরুভূমি সম ? পশ্চিমাংশে ওই দুনিরীক্ষা, প্ৰজলিত মাৰ্ত্তগু-কিরণে, বিধুমিত মেঘপুঞ্জে ? দেখিল কি যুব। ওই ক্ষুদ্র মেঘখণ্ড, পশ্চিম কোণায় কৃষ্ণবর্ণ ? কৃষ্ণতিল, আহা মরি যেন, প্রকৃতি-ললাটে ! ভাহা নহে । যুবকের চঞ্চল মানস চিত্তারখে অীরোহিয়া