পাতা:প্রবাসী (অষ্টবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&రిe - প্রবাসী—শ্রাবণ, ১৩৩৫ [ ২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড লছমী দেবীর প্রণয়-কুমুম যেভাবে ফুটিয়া উঠিয়াছে, তাহাতে ঐতিহাসিক সত্য কতটুকু বিদ্যমান, তাহ বলা অসম্ভব। जटनक इरण कांबा-कषां८कहे जांभब्र हेठिशन वणिग्ना মানিয়া লইতে বাধ্য হই। রামী বলির প্রকৃত কেহ ছিল কি ল এরূপ সন্দেহ মনে মনে পোষণ করিয়াও আমরা বিপদগ্ৰস্ত হইতে চাহি না। বিশেষ রামী না থাকিলে জামাজের ভাব ভাষা শুধু যে নীরস হয় তাহা নহে, নিজীবও হইয় পড়ে, কারণ চণ্ডীদাস দেহ, রজকিনা প্রাণ। চণ্ডীদাস কবি, রজকিনী তার ভাব ভাষা। রামী রজকিনী না থাকিলে চণ্ডীদাসের অস্তিত্বই থাকে না ; কারণ, রামীর প্রেমই চণ্ডীদাসকে তাহার জগৎ-বণীকরণ মন্ত্র শিক্ষা দিয়াছে। চণ্ডীদাসের বর্ণনায় রামীর নাম পাওয়া যায়। শুধু তাহাই নহে, পদাবলী সাহিত্যে সে একজন বিশিষ্ট কবি । চন্দনতরুর সংস্পর্শে আসিয়া সেও চন্দনত্ব প্রাপ্ত হইয়াছে। তবে রামীর বাস্তব জীবনের মূল্য কত—এই সকল ভনিত তার निजङ्ठ क् िन, छांविदांब्र विशग्न । ८ष-थtकग्न ममां८णांछक রাধাকে বাদ দিয়া কৃষ্ণ-চরিত্র উদ্ধারে প্রয়াস পাইয়াছেন তিনি এবিষয়ে কত দূর কৃতকাৰ্য্য হইয়াছেন-সেই রাধালতার বেষ্টনী হইতে কৃষ্ণকল্পদ্রুমটি কতটুকু উদ্ধার পাইয়াছে ভাহা বলিতে পারিব না। তবে রাধাকে বাদ দিলে ভারতীয় সাহিত্যের যে কিছুই অবশিষ্ট থাকে না। লীলার বারমালীতে বৈষ্ণব কবির প্রভাব লীলার বারমাসী হইতে কবিদের কল্পিত প্রণয়কাহিনী বাদ দিলে বাস্তবিক তাহ শুষ্ক কাষ্ঠবৎ নীরস হইয় পড়ে। ভাবমাধুর্ঘ্য বিন্দু মাত্র থাকে না। বারমাসীর মাঝে মাঝে বৈষ্ণব কবির হস্ত-চিহ্ন ফুটিয়া উঠিয়াছে। "জাহারে কঙ্কের বাণী” এই পদগুলিতে “জাহারে খামের বাণী” সেই চিরপ্রচলিত সাধা স্বর আদিয়া পড়িয়াছে। বৈষ্ণব কবিই কঙ্কের হাতে এইরূপে ३ाजे फूगिब्र। ब्रिाप्झन । cनषिप्उश् िकह उथन श्हेप्ड बुनावप्नद्र बनेदनन श्रेब नाच्नारेबाप्रुन। झोलाप्नब्र রাগার মত মুখ লীলা, কত ভাবে কত রকমে তার বধুরার মন সন্তুষ্ট করিতে প্রয়াস পাইতেছে। লীলার বিরহश्र या ब्रिश्नौि ब्रक्षाब्र शलभ लोग्न ब्रिगंउ श्हेब्राप्झ् । कांदाांश* ५हेनकण शांन अडि प्रमाद्र । गांठंक मूल কাহিনী পাঠ করিলে বুঝিতে পরিবেন। বৈষ্ণব কবির হাতে পড়িয়া লীলার বারমালীতে অপ্রত্যাশিত ভাৰে গৌরাঙ্গকাহিনীও স্থান পাইয়াছে। লীলার বারমানীতে গৌরাঙ্গ-কাহিনী বোধ হয় মুদুর নবীপ হইতে তখন সেই প্রেম-তরঙ্গ ময়মনসিংহের উপকূলে আসিয়া আঘাত করিয়াছিল। তদানীন্তন পল্লীকবিগণ জগৎ-ভাসানো প্রেমতরঙ্গে গ ঢালিয়া দিয়াছেন এবং ভক্তের মনোরঞ্জনার্থ বাধ্য হইয়া তাহারা লীলার বারমাসীতে এইসকল প্রেমগাথ জুড়িয়া দিয়াছেন । তথাপি গঙ্গা-যমুনার মিলনের মত এই জোড়া স্থানটি অতি সহজেই ধরা পড়িয়া যায় ; ইহা যে রিপুকার্য্য তাহ কষ্ট করিয়া বুঝিতে হয় না। কিন্তু যে-কৌশলে তাহার গৌরাঙ্গ-গাথা লীলার বারমালীতে স্থান দিয়াছেন সে কৌশলটি অতি সুন্দর । আশ্রমে গোহত্যা হইলে কঙ্ক স্বপ্নে দেখিল, সে আগুনে পুড়িয়া মরিতেছে—এসময়ে এক কাঞ্চন-কায় পুরুষ আসিয়া কঙ্ককে আগুন হইতে উদ্ধার করিলেন। "রক্তগোঁর তনু তার কাঞ্চনের কায়— আগুন হইতে কঙ্গে দিল বাচাইয়া । স্বপনে আদেশ তার পাইয়া কঙ্কধর প্রভাতে গৌরাঙ্গ বলি ত্যজিলেক ঘর ।” কন্ধের অন্বেষণে ব্যর্থমনোরথ বিচিত্র ও মাধব যখন গৃহে ফিরিয়া আসিল তখন গর্গ তাহাদিগকে আবার তাহার অন্বেষণে পাঠাইলেন এবং কোথায়, কি ভাবে তাহার অন্বেষণ করিতে হইবে বলিয়া দিলেন ; সেই নির্দেশ-বাণীতে মহাপ্রভূর প্রেম-কাহিনী অতি সুন্দরক্সপে ফুটিয়; উঠিয়াছে। আমরা তাঙ্গর ভাবার্থটুকুমাত্র সংক্ষেপে ব্যক্ত করিতেছি। “বিচিত্র, মাধৰ, তোমরা যাও, পথে দেখিবে যে দেশের যেগিরি নদীর উপর দিয়া শিষ্যগণ সহ মহাপ্ৰভু চলিয়া গিয়াছেন মহাপুরুষের চরণ-স্পর্শে সেদেশের ঐ ফিরিয়া গিয়াছে। কত অহল্যা পাষাণী মানুষ হইয়াছে, কত কাঠের তরী সোনা হইয়া গিয়াছে। দেখিবে প্রভূর শিষ্যগণের পদ-রণুতে সেদেশের আকাশ ধূলি-সমাচ্ছন্ন। আজও পথে পথে তাহার স্থতি-চিহ্ন লক্ষিত হইবে। তিনি যে-দেশ ছাড়িয়