ఆపిణీ করিয়া-ছিড়িয়া। এখানে ‘নয় লোপহেতু চন্দ্রবিন্দুর थांश्रय इहेबांtइ बt, किरु शूखंवर {# शूर्तवtछब्र ७५ इत्र নাই। তথাপি জামার মনে হয়, আমার স্বত্রটিকে সাধারণ বিধি ধরিয়া লইলে, নিপাতনের সংখ্যা খুব বেশী হুইবে না। কথিত বাঙ্গালা সম্বন্ধে আমার আরও কিছু বলিবার हिण । किरु श्रृंब७ शैर्ष इहेग्न श्रृंक्लिब्रांtझ, श्रांभांब्र কাগজও ফুরাইয়া আসিয়াছে। বিশেষতঃ এ কৈলাসপুরীতে প্রবাসী-ভাঙ্গ, ১৩৩৫ ২৮শ ভাগ, ১ম খণ্ড আজকাল কাগজ বেরূপ প্রাপ, সেইরূপ ল্য। জামি छिषांत्रैौ, *ब्रमा ८कांषांब्र नॉऐब ? ५यनहे जांयांब्र निष्ठकांब्र প্রয়োজনীয় পয়সা জোটে না। অতএব, এ পত্র এখানেই শেষ করিতে হইল। আমার শেষ অনুরোধ, ভূমি সাহিত্যিক বাঙ্গাল ব্যাকরণের পরিশিষ্টরূপে একখানি কথিত বাঙ্গালার ব্যাকরণ রচনা কর, ইতি
মেটারলিঙ্কীয় নাটকে চরিত্র-সৃষ্টি শ্ৰী মহেন্দ্রচন্দ্র রায় মেটালিস্ট্রীয় চরিত্র-সৃষ্টির ইতিগসটি আলোচনা করিলেই আমরা তাহার বাস্তব নাট্য রচনার দিকে প্রয়াণের প্রকৃত তত্ত্বটি বুঝিতে পারিব। তাহার বাস্তব নাট্য রচনাকে একটা খামখেয়ালী ব্যাপার বলিয়া মনে করিলে মেটারলিঙ্কীয় জীবনের ক্রমবিকাশের ও পরিণতির স্বাভাবিক ধারাটিকেই বোঝা হয় নাই বলিয়। মনে করিব । এ পর্য্যন্ত ভাববস্তুর দৃপ্ত পরিকল্পনা এবং বার্তালাপ ভঙ্গীর পরিবর্তনের মধ্যে সর্বত্রই আমরা মেটাবলিষ্ট্ৰীয় অস্তজীবনের একটা ক্রমবিকাশ দেখিতে পাইয়াছি, এখন আমরা র্তাহার চরিত্র-স্বাক্টর মধা দিয়াও কেমন করিয়া তাহা প্রকাশ পাইয়াছে তাহা দেখিবার চেষ্টা করিব। ১৮৯৬ সালের পূর্ব পর্যন্ত মেটাবলিঙ্ক চরিত্র সৃষ্টির দিক্ দিয়া যে সার্থকতা লাভ করিতে পারেন নাই তাহার যুলে যে চরিত্র-স্বষ্টির মৌলিক অক্ষমতা ছিল না, তাহার পরবর্তী নাটক তাহা নিঃসংশয়ে প্রমাণ করিয়া দিয়াছে। রহস্ত-স্বষ্টি যে চরিত্র-স্থষ্টির বিরোধী এবং মেটারলিঙ্ক এক সময় রহস্ত বোধের দ্বারা একেবারে আচ্ছন্ন ও মগ্ন হইয়াছিলেন रुणिञ्चाहे ८१ eवंशंगकांग्न नांछे८क छब्रिख-श्रृंहैिं इट्टेग्न छेt? নাই তাছাও আমরা ইতিপূৰ্ব্বে বলিবার চেষ্টা করিয়াছি, জুক্তরাং এখানে তাহার পুনরুক্তি নিম্প্রয়োজন। অনাহূত' "ষ্টিহাৱা গগু রাজকুমারী’, ‘অনারে’ ‘তিস্তাজিলের মৃত্যু প্রভৃতির মধ্যে কোনো চরিত্র-সৃষ্টি হয় নাই বলিলেও বলিতে পারা যায়। রহস্তকে মূৰ্ত্ত করিবার জন্ত, নিয়তির অদৃশু ভীষণতাকে পরিস্ফুট করিবার জন্য যতটুকু চরিত্র স্বষ্টি অনবিবর্ধ্যি হইয়া পড়িয়াছে তাহার মধ্যেও আমরা ব্যক্তির ব্যক্তিত্বকে যথাসম্ভব ছায়াময়, স্বপ্নময় করিয়া তুলিবার চেষ্টা দেখিয়ছি। ব্যক্তিত্ব কি ? ব্যক্তি-চরিত্রের ব্যক্তিত্ব কোথায় তাহা না বলিলে আমাদের উক্তি অস্পষ্টই থাকিয়া যাইবে। জীবনের ধৰ্ম্মই হইতেছে পারিপাশ্বিকের প্রভাবকে সে নিজের প্রয়োজন মত রূপান্তরিত করিয়া লয়। জড়জগৎ ক্রমাগতই তাহার স্বাতন্ত্র্যকে নষ্ট করিয়া আপনার ছন্দের সহিত মিশ খাওয়াইয়া লইতে চার, আর জীবন কেবলই জড়জগতের বা পারিপাখিকের এই কর্তৃত্বকে অস্বীকার করিয়া তাহাকে নিজের বিশেষত্বের অনুরূপ রূপ দিয়া গড়িয়া তুলিতে 5ांग्न । ७द१ ठांश कब्रिटष्ठ शिंग्रांझे छौशन बनिटै) जर्जन করে, ব্যক্তিত্ব লাভ করে। জীবনের এই চেষ্টার ফলেই বিশ্বজগতের বুকে, প্রকৃতির রাজ্যেরই মাৰখানে আর একটি জগৎ গড়িয়া উঠিয়াছে, সে-জগৎ মানুষের সমাজ সভ্যতার
