পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S SS [ es* छांनं, २ग्न थ७ TAMAYTMMMAAA AAAA AAAAS AAAASS = = ده = = است ه به مدتاد. سی. حمید পূর্ণিমাম্ব তার সঙ্গে গিয়েছিলাম, এই দেখুন সে রাত্রির কষাঘাতের চিহ্ন। তিনি আমাকে বলপূর্বক ধরে নিয়ে बाहष्कृन, किड़ जाभि किडू८७ यांग ना । भश थडौशांब्र আমাকে রক্ষা করুন। রামগুপ্ত রাজপুৰ বটে, কিন্তু আমরা কি ক্রীস্থদাগী ? প্রজার কি স্বাধীনতা নাই ?” ब्राश्व-**न, बांहे * রুদ্ৰ—“কুমার আমি বুদ্ধ, আপনার পিতৃবন্ধু, জামার সম্মুখে এরূপ আচরণ করা আপনার পক্ষে অশোভন । মাধবসেনা যথন স্বেচ্ছায় আপনার সঙ্গে যেতে চায় না, তখন বলপ্রয়োগ রাজপুত্রের পক্ষে অঙ্কুচিত। বলপ্রকাশ করলে পৌরজন উত্তেজিত হয়ে উঠবে, এমন কি, ক্রমে একথা মহারাজের কানেও পৌছতে পারে।” রুচি -“যা যা, ফোগল বুড়ে, তোর আর স্তাকাপনা করতে হবে না । তোর এখন গঙ্গাথাজার সময় হয়ে এসেছে, তুই এ সবের কি বুঝকি ?” क्लश्-“जांब५ॉन क्वक्लिश्रृंडि, भzन cब्र८शी चाभि भशপ্রত্নীহার, তুমি ব্রাহ্মণ হলেও এ অপরাধ অমার্জনীয়। কুমার রামগুপ্ত আপনি স্বরাপানে বিকল, প্রাসাদে ফিরে স্বান ।” য়ামগুপ্ত তখন উন্মাদ, সে অডি কুৎসিং ভাষায় বৃদ্ধ মহাপ্ৰতীহারকে গালাগালি দিল। রুচিপডির তখনও একটু জ্ঞান ছিল, সে বলিল, “রামচন্দ্ৰ বাপখন, বড় বেগতিক | মাধবটাকে না হয় ছেড়ে দাও ” রাম—“যাই হোক, মাধবসেনাকে ছাড়া হবে না।” भाक्षय-“भश थउँौशांब्र चांभांएक ब्रक कक्वन, श्राब রাঞ্জির মত রক্ষা করুন। আমি প্রভাতেই পাটলিপুত্র নগর পরিত্যাগ করে চলে যাব ।” রামগুপ্ত বলিল, “প্রভাত হতে যে এখনও সাড়ে তিন 6थश्म्न बाकौ चांद्रह, बणद्धि ! ७झे नां८फ़ डिन थझ्द्र আমার উদ্যানে থেকে তারপর কাল নগর পরিত্যাগ করে ষেও।” কন্দ্ৰ—“কুমার রামগুপ্ত, আপনি প্রাতঃস্মরণীয়, পরমবৈষ্ণব, পরমেশ্বর, পরমভট্টারক, মহারাজাধিরাজ সমুদ্রগুপ্তের পুত্র । আমার সম্মুখে, এই প্ৰতীহারগণের সন্মুখে’ প্রকাশ্য রাজপথে আপনার এইরূপ নীতি مرسته = 8% من سيا तिक्लक चांछब्र१ च्यङाख अनTाग्न । च्या”नि याशतtगनाम्न অঙ্গে হস্তক্ষেপ করবেন না। এখনই তার চীৎকারে সমস্ত নাগরিক উত্তেজিত হয়ে উঠবে। আমি আপনার পিতার ভূত্য, স্বতরাং আপনাকে শাসন করবার অধিকার জামার নাই। কিন্তু আমি বলে রাখছি কুমার, এই অত্যাচারের কথা আপনার পিতার কানে উঠলে, তিনি আপনাকে কঠোর শাস্তি দেবেন।” রাম—“বুড়ে বেটার সঙ্গে বকে বকে গলাটা শুকিয়ে গেল। বাবা মাধব, এখন চল ৷” রামগুপ্ত মাধবসেনার হস্তাকর্ষণ করিবামাত্র, রুচিপতি তাহার অনুদিকে গিয়া দাড়াইল। প্রতীহারগণ রুদ্রভূতির দিকে চাহিল, কি ও মহাপ্ৰতীহার ইঞ্জিত করিয়। তাহদিগকে নিষেধ করিলেন । উপায়াম্বর না দেখিয়া মাধবসেনা চীংকার করিয়া কাদিয়া উঠিল, “ওরে তোরা কে আছিল, ছুটে আয়, রামগুপ্ত আমার যম হয়ে এসেছে। আমাকে রক্ষা কর। মহাপ্ৰতীহার, আপনি নগরের রক্ষাকৰ্ত্তা, এ অত্যাচারের কি প্রতীকার নাই ?” অকস্মাৎ রাজপথে দুইজন মানুষের পায়ের শব্দ শোনা গেল। দেখিতে দেখিতে একজন মানুষ নটী পল্লীর মুখে আসিয়া দাড়াইল, আর একজন ছুটিয়া আলিয়৷ তাহার হাত ধরিয়া বলিল, “কি করছ কুমার r এটা যে নটপল্লী ! তুমি রাত্রির অন্ধকারে এমন স্থানে এসেছ শুনলে, মহারাজ আত্মহত্য করবেন। কোথায় কোন মাতাল আৰ্ত্তনাদ করছে, আর তুমি সেই শব্দ শুনে লাঞ্ছিত নারীর উদ্ধারকল্পে ছুটে চলেছ ।” প্রথম যুবক বলিয়া উঠিল, “ছেড়ে দাও, জগদ্ধর, ছেলেমান্থী কোরো না । পুরুষ আর স্ত্রীলোকের গলার প্রভেদ কি আমি বুঝি না ? এরা কুলনায়ী না হলেও ब्राज्ञैौ उ f” সেই সময় মাধবলেন আবার কাদিয়া উঠিল, যুবক জগদ্ধরের হাত ছাড়াইয় তাহার দিকে ছুটিয়া গেল। রুচিপতি বলিয়া উঠিল “রামচন্দ্র, ক্রমে লোক জুটে পড়ল, সরে পড় বাবা । মাধবী, সটান চলে জায় না বাৰা, কেন গোলমাল কছিল ?”