পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

28 निcछब्र खे°ाग्न थङ्करद्धग्न cछठेहेि काया । शाकाङा चानर्थै মতে সমগ্র প্রকৃতিয় উপর প্রভুত্ব ও আত্যন্তিক দুঃখনিবৃত্তি সম্ভবপর নহে, তবে প্রকৃতিকে আমি তোমার অপেক্ষা বেশী পরিমাণে নিজের কাজে লাগাইতে শিথিস্থা অধিকতর স্থখস্বাচ্ছন্দ্যে থাকিতে পারি, প্রচুর ধনোপার্জন করিয়া স্বখে ইচ্ছামত আহার বিহার করিতে পারি। একেবারেই আমার কোনও কষ্ট থাকিবে না, এমন কথা বলিতে পারি না । রোগ শোক দুঃখ ইত্যাদির হাত হইতে একেবারে নিস্তার পাওয়া অসম্ভব । হিন্দু আদর্শ বলিবে আত্যন্তিক দুঃখনিবৃত্তি সম্ভব । রোগ-শোক দুঃখ-দারিদ্র্য, মৃত্যু-ভয়, ইত্যাদি সকল প্রকার অশান্তি দূর করা যাইতে পারে এবং তুমি আমি চেষ্টা করিলে এইরূপ অবস্থায় পৌছিলেও পৌছিতে পারি। এত বড় কথা বোধ হয় পৃথিবীতে আর কেহ কখনও বলে নাই । এই দুঃখময় সংসারের সকল ছুঃখ যে মৃত্যু ভিন্নও নিবারিত হইতে পারে, তাহা বিশ্বাস করাই কঠিন । আমাদের দেশের আদর্শ যাহারা মানেন উাহাদের ভিতরেও কি উপায়ে এইরূপ আত্যপ্তিক দুঃখ নিবারিত হইতে পারে, সে-সম্বন্ধে বিলক্ষণ মতভেদ আছে । কেহ বলেন, সংসার পরিত্যাগ করিয়া সমস্ত আত্মীয়স্বজন ও ভোগবিলাসের মায়ামমতা বিসর্জন দিয়া জগু-কৌপীনমাত্র সম্বল করিয়া নির্জনে আত্মচিন্তাই ইহার উপায়। কেীপীনবস্তম্ খলু ভাগ্যবস্তম্। তুমি আমি এই উপায় অবলম্বন করিতে বিলক্ষণ ইতস্ততঃ করিব, কারণ সংসার পরিত্যাগের ইচ্ছামাত্রই সাধারণ মন্থয্যের পক্ষে কষ্টকর। তবে যদি কাহায়ও সংসারে বিরতি হইয়া থাকে, তাহার কথা স্বতন্ত্র । কেহ বলিবেন, যাগ-যজ্ঞ ও ভগবানের উপাসনা ইত্যাদি কর, শাস্তি পাইৰে । কিন্তু এই উপায়ে কিরূপে রোগশোক ইত্যাদি কষ্ট নিবারণ হইবে তাহা সাধারণ বুদ্ধির অগম্য। অবশু ৰলা বাইতে পারে যে, এই সকল প্রক্রিয়ায় মানসিক শক্তি বৃদ্ধি পায় ও কষ্ট সহ্য कब्रिबांब्र कभद्ध झग्न । किरू कहे गश् कब्र ७क, ७ कहे না-হওয়া আর এক । কেহ বলিবেন, ৰোগ অভ্যাস কর, যোগীর পৃথিবীতে কোন কষ্ট নাই। “প্রাপ্তেতু প্রবালী—কাৰ্ত্তিক, ১৩৩৮ [ ও১শ ভাগ, ২য় খণ্ড ८षाशाग्निभइ९ नब्रौब्र६ न उश८ब्रारणा न अब्रा न झूःथ ।” যোগাগ্নিময় শরীর পাইলে তাহার রোগ, জরা, দুঃখ थाटक ना । रुथा िबफ़ई अडूङ । गङाहे यश् ि७ প্রকার হয়, তবে বাস্তবিকই এই মার্গ অনুসয়ণীয়। যোগ অভ্যাস সকলের সাধ্যায়ত্ত নহে এবং যদি কেঙ্ক যোগ অভ্যাস করিতে মনস্থ করেন, তবে তাহার মনে এরূপ সন্দেহ উঠা স্বাভাবিক যে, এত কষ্ট করিয়া যোগ অভ্যাস করিবার পর যে আত্যস্তিক দুঃখ নিবৃত্তি হইবে তাহার সঠিক প্রমাণ কোথায় ? কোথায় সেই যোগী ধিনি বলিতে পারেন— এই দেখ আমি সাংসারিক সমস্ত দুঃখ-কষ্টের উদ্ধের্ণ উঠিয়াছি । লঙ্কায় প্রচুর সোনা পাওয়া যায় শুনিলেও হয়ত অনেকেই সোন জানিবার জন্তু কষ্ট স্বীকার করিয়া সেখানে যাইতে রাজী হইবেন না। কাজেই অধিকাংশ ব্যক্তিই অনিশ্চিভের আশায় কঠোর যোগ অভ্যাসে প্রবৃত্ত না হইয়া, সাংসারিক কাজকর্শ্বে লিপ্ত থাকিলে আমরা তাহাদিগকে দোষ দিতে পারি না । ভক্তিমাগে ভগবান লাভ হয় ও ভগবান লাভ হইলে আত্যস্তিক দুঃখনিবৃত্তি হইতে পারে, একথা হয়ত সত্য ; কিন্তু আমার মনে যদি ভক্তি না উঠে, তার উপায় কি ? লঙ্কায় যাইলে সোনা মিলিতে পারে, কিন্তু আমার যাইবার শক্তি কই ? যাহাদের মন ভক্তিপ্রবণ র্তাহারা এই মার্গের অনুসরণ করিতে পারেন । নিজ নিজ প্রবৃত্তি অনুসারে মাস্থ্য কেহ ভক্তিমাগে, কেহ যোগমাগে, কেহ সন্ন্যাসমার্গে যাইয়া থাকে। গীতাকার বলেন, তোমাকে কোন নুতন পন্থা ধরিতে হইবে না। তোমার নিজের মার্গে চলিয়াই কি করিয়া আত্যন্তিক দুঃখনিবৃত্তি হইতে পারে, আমি তাহাই বলিব । এরূপ আশঙ্কা করিও না যে, আমার উপদেশের সমস্ত না বুঝিলে বা তদনুসারে পূর্ণমাত্রায় চলিতে না পারিলে সমস্ত পরিশ্রমই পণ্ড হুইবে । ৰজমপিৰ ধৰ্ম্মত গ্ৰাহ্মতে মহতোহভয়াৎ গীতা-শাস্ত্রের সামান্ত মাত্র বুঝিয়াও তুমি মহৎ ভয় হইতে উদ্ধার পাইতে পার। সংসারে ৰে স্বতই কষ্টকর जबहिांब्र भएषा षांकूक न ८कन, गैौटडांख थ८ईब्र भझिषा