পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] তৃতীয়া 86: SAASASAAAAAS AAAASS AAAA S AAAAA AAAAeeAAA S --- चानcब्रव्र नृथ बब्र१ कब्रिव्रा नलएक शनिशा उ*:ङ ढणाशिंछ । সে-রত্রে প্রণবেশ স্বচ্ছন্দে ঘুমাইতে পারে নাই। বাড়িতে অনেক দিন হইতে তাহাজের কয়েকটি পার্থী পোষা ছিল । নীচে ভাড়ার ঘরের সম্মুখে মহুয়াপাখীর একটা বড় খাচা অনেকদিন হইতেই এ বাড়িতে রহিয়াছে। পাপীগুলি প্ৰণবেশের বড় আদরের। স্কুললিত ইচ্ছা করিয়াই তাহাজের নিয়মিত আহার পরিবেশন করিবার ভার লইয়াছিল। সেদিন উদ্বিগ্ন হইয়া আসিয়া প্ৰণবেশ কহিল,—ইস, ; ভারি অন্তায় হয়ে গেছে, পাণীগুলোর কি অবস্থা হয়েছে দেখেছ সুললিতা ? সুললিতা একবার থমকিয়া দাড়াইল, তারপর একটুখানি অপ্রতিভ হইয়া কহিল,—ওঃ, ওদের ক'দিন খাবার দেওয়া হয়নি বটে। চল যাচ্ছি।—বলিয়া সে নিতান্ত উদাসীনের মত বিছানা গুছাইয়া খাবার লইয়া নীচে নামিয়া আসিল । আসিয়া দেখে, তিন চারিদিন অনাহার সহিতে না পারিয়া পাচ ছয়টি পাণী ইতিমধ্যেই মরিয়া গিয়াছে, বাকী কয়েকটি খুঁকিতেছে । প্ৰণবেশ তাঙ্কার মুখের দিকে একবার তাকাইয়া ধীরে ধীরে একটা বড় নিঃশ্বাস শুধু ফেলিল, কথা কহিল : Al I স্থললিত বলিল,—বাবারে, কি ক্ষণজীবী এর ! 'श्-निन थांबांब्र लि८ङ' भएन ८नझे डा'८डझे ७८कबां८ब्र বংশলোপ ! ধন্য । প্ৰণবেশ তবুও কথা কহিতেছে না দেখিয়া সে বলিল, —এত শিগগির যখন এরা নষ্ট হয় তখন এদের দাম অল্পই। কাল ছুটে টাকা দেবে, গোটাকয়েক পার্থী জামায় এনে দিও। প্ৰণবেশ চুপ করিয়া উপরে উঠিয়া গেল । এমনি করিয়াই তাহাদের দিন চলিয়াছিল। স্বার্থাদ্ধতার স্পষ্ট রূপ দেখিয়া প্ৰণবেশ শিহরিয়া উঠিয়াছে, মনের দৈন্ত ও দারিত্র্যের ভয়াবহ পরিচয় পাইৰ ভিতরে ভিতরে তাহার অসন্থ হইয়াছে, অসঙ্গত দাবি ও অনধিকার মন্তব্য শুনিয়া সে ক্ষতবিক্ষত হুইয়া উঠিয়াছে,—কিন্তু ফাটিয়া পড়িবার সাধ্য তাহার ছিল না । নিষ্ঠুরতা ও কাঠিন্ত তাহাকে প্রতিদিন যন্ত্রণ। দিতেছিল, কিন্তু প্রতিবাদের ভাষা সে হারাইয়া ফেলিয়াছে, মার্জন তাহাকে করিতেই হইবে ! এমনি করিয়াই তাহাদের দিন চরিতেছিল। শরৎকালের ঋতু-পরিবর্তনের সময়টায় মুললিতার একদিন গা গরম হইল। অতিরিক্ত জল-ঘাটা তাহার অভ্যাস, তাই ঠাও লাগিয়া গিয়াছে। সারাদিন সে কিছু খাইল না, শুইয়া বসিয়া বেড়াইতে লাগিল । দিন-তিনেক পরে সে আর-লুকাইতে পারিল না, গা তাহার পুড়িয়া যাইতেছে । মুখ চোখ লাল হইয়াছে, গা ভারী, মাথা তুলিতে পারিতেছে না। ধীরে ধীরে আসিয়া সে বিছানা লইল । বিছানায়ু শুইয়া চোখ বুজিল । প্ৰণবেশ তাহার দিকে চাহিয়া এক সময় একটু হাসিল । সে-হাসি স্থললিতা দেখিতে পাইল না, পাইলে বুঝিত এ-হাসির সহিত পরিচয় তাহার অতি অল্প। কাছে আসিয়া তাহার গায়ে হাত দিয়া প্ৰণবেশ দেখিল, ভয়ানক গয়ম । তারপর কহিল,—নিশ্চয় তোমার বুকেও সর্দি যসেছে, নয় ? গলাটা ঘড়-ঘড় করছে ত ? সে ত করবেই, আমি জানতাম ! স্থললিতা রাগ করিয়া কহিল,—বুকে আমার সর্দি বসেনি ! —বসেনি ? আশ্চৰ্য্য ! —বলিয়া প্ৰণবেশ উঠিয়া দাড়াইল । তার পর আবার একটু হাসিয়া গায়ে জামা ও পায়ে জুতা দিয়া সে ডাক্তার ডাকিতে গেল। ডাক্তার তাহার পরিচিত। দেখা করিয়া সে কহিল,— আর একবার এলাম আপনার কাছে, ডাক্তারবাৰু!— এই বলিয়া সে হাসিয়া একেবারে আকুল হইল । ডাক্তার কহিলেন,~~কি হ’ল ? —প্রথমে যা হয়, জর ; তারপর যা হয়, সর্দি ; সদিয় श्रीब्र शl झग्न ७) यां*नि चांदनन ! छब्र ८बांक्ष इम्न ७थन দু-তিন ভিত্রি, পাচ ডিগ্রিও হ’তে পারে । কোনো ভুল হয়নি ডাক্তারবাৰু, ঠিক পথেই চলছে !