পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] SAMAMAeeeeMAeeMMAA AAAA AAAA AAAA SAS A SAS SSAS .۰-سی۰-۳۰۰۰د. - আজই নতুন মাষ্টার নিয়ে আসবে। হা-ঘরের হাতে ছেলে পারাপ হয়ে যাবে।” পেরেকের মাথা চটিয়া গেল। কৰ্ত্ত। ত কাঠ নয় । দুঃখ হইল। কিন্তু তপন আর ভাবিবার সময় নাই । টকা-কল্পট হাতে লইয়া ঘরে গিরিলাম ; মল্লিকাকে প্রাপ্তির ইতিহাসটুকু বলিতে পরিলাম ন। তারপর, সেটুকু আর বলিতে ইচ্ছ। হয় না, একট, মাস নিদারুণ দারিদ্রা, মৃত্যু ও সীমাহীম আশার বিপুল সংগ্রাম চলিল। মামুষের হাতে ঐসুকুই আছে । কাহাকে গু ধরিয়া রাপিতে পরিলাম ন আগে শুকু, হরপর সন্থ, তারপর স্থধ চলিয়া গেল । সংসার-পথে গভিট। সহজ ও লঘু করিতে বিধাত পুঝি আমার ভারাতুর অবসর দেহ হইতে অবয়বগুলি একটি একটি করিয়। ছিন্ন করিয়৷ লইলেন। আর মল্লিক' ? মা ? ফল-ফুল-পল্লববঞ্চি ও রৌদ্রদগ্ধ লতা শীর্ণ, নীরস ও বর্ণহীন । তাহার সে মুখের দিকে তাকাইতে পারি না, অস্তরের পানে দৃষ্টিপাত্ত করিতেও শিহরিয়া উঠি ! সেপানে যে কুলছন অশ্ব-বন্য। নিশিদিন হাহাকার করিয়৷ ছুটিতেছে । डिन আবার দিন যায় । কিন্তু দেখি, কাজের মাঝে মল্পিক উন্মুম হইয় পড়ে কান পাতিয়া কি যেন শোনে, এদিকে ওদিকে চকিতে তাকায়। কারণ জিজ্ঞাসা করিলে বলে, “কিছু না।” - মনের আশঙ্ক চাপিয়া রাখিতে পারি না । আমার নব-জীবনের প্রভাত-বেলাষ সে ফুটয়াছে। অস্তরের সৌরভ ও মধু নিঃশেষে দান করিয়া এবার কি তাহারও ঝরিবার পালা ? তবুও ভাহাকে ভুলাইয় বধিয়। রাপিতে চেষ্টা করি । ঘরের পূৰ্ব্বধারে ছোট একটি জানালা । তাহার ఆశిసె বাহিরে ছোট একটি মাঠ । সেই ফাকে আলে। আসে, বাতাস আসে, আকাশের একটি ভাগ দেখা যায় । এক এক রাত্রে সে আমার কোলে মাথ রাগিয়া তারাচঞ্চল আকাশ-কোণে তাকাইয়৷ থাকে । বলি, “কি দেখছ মণি ?” “ঐ তার গুলে!কে -” “শুদের মধ্যে আমাদের সন্থ, খুকু ও সুধা হাত ধরাধরি প’রে ফুটে আছে -" সে-ই উন্মুখ হইয়। বলে, “ঝঙ্গ ? কোনট। গে৷ ? আমি ভ কাউকে চিন ত পারছি না।” “કે (., ., 4.4 t.41ts f રમ, કાણા મifત મif#-- cio, Ini, 1 ષ્ટિાંત csલિક દ્રષ્ટાર્કે I i નથ, કા શ્રામાઇન્સ ફાઇાનિ fic ভাগ্‌ছে --* 141, ચં, કમ । 6পের পাশে আমরা ও একদিম ফুটে উঠব -” সে নিমেধষ্ঠান চোখে সেইদিক পানে তাকাইয়। থাকিতে থাকিতে হঠাৎ চাংকার করিয় ওঠে, “মৃধl, খুকু, সস্তুবাব”—তাহার এ ধৰ্ম্মভাঙা আহবান জদুর নক্ষত্রলোকে পৌছে কি ন জানি না । জাহাকে নিরস্ত করিতে নালাকে ভাড়াতাড়ি বুকের কাছে ঠেলিয়া দিই। তাহাকে সে জড়াইঃ ধরে । বলে, “গুগলন একদিন এটাকেও হয়ত কেড়ে নেবেন ।” “ ভগবান ? মণি ?” “করি, করি গে, করি— ।” অপরূপ দীপ্তি ফুঠিয়। অন্ধকার জালাষ্টয় তোলে । আহারই আলোকে দুর্গম পথ পার হইয়। চলিতেছি – কিন্তু প্রতি পায়ে ভয় জাগে, সেটুকুপ্ত হয়ত বা কোনদিন এক ফুংকারে নিবিয়া যাইবে : 锻 ・印*EI dや。・g.ベー硫I .giis、"iI室 a*öt এখনও তুমি ভগবানে বিশ্বাস কর তাহার মুখে-চোথে &ঠে ; স্পর্শে আমার ভাস্তরের