পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

@bア শাশুড়ীকে বউয়ের সান্নিধ্য হইতে যথাসম্ভব দূরে রাখিবার জগু, একতলার এক টেরে স্থান দান করা হইয়াছে । একতলা হইলেও ঘরগুলি চমৎকার, আসবাবপত্র, বিছানা, পরদাতে উত্তমরূপে সাজান। লীলা সুধু খোকাকে খাওয়াইয়াই নিশ্চিন্ত, তাছার অন্তসব কাজ করিবার জন্ত একজন ঝি আছে । সারাদিন বসিয়া থাকিয়া থাকিয়৷ লীলা ইাপাইয়া ওঠে । আজন্ম কঠিন পরিশ্রমে অভ্যস্ত সে, বসিয়া বসিয়া তাহার দিন যেন আর কাটিতে চায় না। এ বাড়ীর কোনো মাছুষ তাহার সঙ্গে পারতপক্ষে কথা বলে না, সে যে গরীবের মেয়ে । ঝি রাধুনীর बिट*ष छब्रन क८व्र नl, धनिहे कब्जौ दिब्रऊ श्म । उबू দুপুর বেলা যখন সবাই বেশ নিশ্চিন্তমনে দিবানিস্ত্রী উপভোগ করেন, তখন বামাঠাকরুণ মধ্যে মধ্যে আসিয়া দুটা কথা কহিয়া ধায় । রবিবার দিনটা এ বাড়ীতে খাওয়া দাওয়া চুকিতে বেল প্রায় গড়াইয়া যায়, কাজেই সন্ধ্যার আগে অস্তঃপুরিকাদের দিবানিদ্ৰা ভাঙ্গে না । লীলা বসিয়া ৰসিয়া একখানা মাসিক পত্রের পাতা উল্টাইতেছিল । এখানে আসিয়া তাহার বহু দিনের পরিত্যক্ত বিদ্যাচর্চা আবার স্বরু হইয়াছে। বাংলা এবং দেবনাগরী দুই-ই সে পড়িতে জনিত, কিন্তু দুইটাই প্রায় সে ভুলিয়া ঘাইৰার উপক্রম করিয়াছিল । এখানে নিতান্ত আর কিছু করিবার নাই এবং বই হাতের কাছে আছে, কাজেই পাতা না উন্টাইয়া পারা যার ন! । বাম ঠাকুরাণী জাসিয়া বলিল, “কি করছ গো মেয়ে ? বই পড়ছ ?” লীলা বলিল, “কি আর করি বামুনদিদি r হাতে পাৱে ত বাত ধরবার জোগাড় করেছে । কাজকৰ্ম্ম ত কিছু নেই, এদের মত এত ঘুমনোও অভ্যেস নেই।" বামা গলাটা একটু নামাইয়া বলিল, “একটু আরাম করে নাও, ক দিনই বা ? এর পর ত চিরকাল খাটবার দিন পড়েই আছে - * जैौल जिखांना कब्रिज, “चायाद्दक कङ निहन ♛ब्रा कृ िcनरवन, खान ना-कि किङ्क ििन ? चटनक कथा व८न ত নিয়ে এলেন, সে সবের ত কোনো চিকু দেখি না ।” প্রবাসী—কাৰ্ত্তিক, ১৩৩৮ [ ७s= छांग, २ग्न थ७ বামুন ঠাকৃরুণ এ ধার ও ধার চাহিয়া দরজাটা গিয়া ভেজাইয়া দিয়া আসিল । তাহার পর লীলার কাছ ঘে সিয়া বসিয়; বলিল, “তুমিও যেমন বাছা, ওদের কথা বিশ্বেস কর । নিজেদের কাজ উদ্ধার হয়ে যাকৃ, তারপর দেখে। কেমন মূৰ্ত্তি ধরে । এরই মধ্যে পঞ্চাশ বার ডাক্তারের কাছে খোজ হচ্ছে এখন গরুর দুধ ছেলেকে দেওয়া ষায় কি-না। ছেলে পাছে তোমার বশ হয়ে যায়, এই ভাবনায় তাদের বলে চোখে ঘুম ८मझे ” जौला भरन बाशझे छाबूरू भूथ किछू बशिश ना ॥ একটুক্ষণ চুপ করিয়া থাকিয়া ব্রাহ্মণী আবার বলিতে আরম্ভ করিল, “তেওয়ারীকে ওরা এখানে আনবে টানৰে না বাছ, তোমায় মিছে করে বুঝিয়েছে। তাকে চিঠিও লেখেনি কিছু না, তুমি যে সব চিঠি-পত্তর দাও, সে সবও ওরা গাপ করে ” আশঙ্কায় লীলার গলা শুকাইয়া উঠিল । সে জিজ্ঞাসা করিল, "কেন গা ? এ রকম করছে কেন ?” ৰাম ঠাকৃরুণ বলিল, “পাছে সে এসে কিছু গোলমাল বাধায়, তাই আর কি ? ওদের মতলব ছেলেটাকে অঙ্ক জুধ ধরাতে পারলেই তোমায় দশ পনেরো টাকা ধরে দিয়ে বিদেয় করবে। ও সব ছশো পাচশোর কথা ভূয়ো, আত টাকা আবার ওরা দিচ্ছে ।” এমন সময় পাশের ঘরে সশব্দে হাইতোলার আওয়াজে, বামাঠাকরুণ সতর্ক হইয়া চুপ করিয়া গেল । দরজাটা অতি সন্তপণে খুলিয়া সে তাড়াতাড়ি বাহির হইয়া গেল । লীলা অনেকক্ষণ স্তম্ভিতের মত বসিয়া রছিল । নিজেকে মনে মনে সহস্ৰ বার ধিক্কার দিল, কেন সে মূর্থের মত ইহাজের ফঁাদে পা দিয়াছিল। এখন কেমন করিয়া মান বজায় রাখিয়া এখান হইতে উদ্ধার হইবে, তাহাই কেবল ভাবিতে লাগিল । অসহায়া নারী সে, শাশুড়ী তাহার ঘাড়ের উপর বোঝা মাত্র, তাহাকে দিয়া गांशश fकडूहे इह८द ना । चांबैौ८क शबब्र ८मeब्रॉब्र७ উপায় নাই। না জানিয়া সে স্বেচ্ছায় কারাগারে প্রবেশ করিয়াছে ।