পাতা:প্রবাসী (একত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] যাত্রা ፃፃ» এ রকম একটা আশা যেন তাহার অাছে। তাহার ফিরিয়া আসা অবধি বলের লোভে থোকা অণ্ডভকে ঠেকাইয়া ब्रांशिएव यमन बूख्रौिन कथाe हेन्यू जांज uहे ७कख অসময়ে সম্ভব মনে না করিয়া পারিল না। ঘরের পিছনেই ছিটাল, গোটা দুই কণ্টকাকীর্ণ বাবলা গাছের গোড়া হইতে ডোবার পাড়টা ঢালু হইয়া নামিয়া গিয়াছে। ডোবায় এখন জল নাই, শুধু আগাছা আর কাদার একটু তলানি। একটা চাপা বাপীয় দুর্গন্ধ ওখান হইতে উঠিয়া আসিতেছিল, কি যেন পচিয়া গিয়াছিল এখন রোদের তেজে শুকাইয়া উঠিতেছে। ইন্দুর মনে পড়িল বছর তিনেক আগে মার যখন কঠিন অস্থখ হইয়াছিল তখন খোকাকে কাছে লইয়া শুইয়া প্রথম কয়েক রাত্রি যে গন্ধে তাহার ঘুম আসে নাই, এই দুৰ্গন্ধ যেন তাহারই অনুরূপ। আজ দুপুরে সেই ক'টি রাতদুপুরের নিরুপায় ক্রোধ ও বিরক্তি যেন স্পষ্ট অহুভব করা যায়। - এতক্ষণে ইন্দুর ভাল করিয়া কান্না আসিল, উচ্ছল উচ্ছ্বসিত কান্না ; চাপিবার চেষ্টা করিয়াও সে চাপিতে পারিল না, খোকাকে ভীত ও সন্ধস্ত করিয়া তুলিয়া সে কাদিতে আরম্ভ করিয়া দিল। চোখে চাপা দেওয়া আঁচল তাহার চোখের জলে ভিজিয়া গেল । কিন্তু বেশীক্ষণ সে কাদিল না, অল্প সময়ের মধ্যেই : শ্ৰান্ত ও নিস্তেজ হইয়া খামিয়া গেল। মনে হইল, একটু ঘুমাইতে পারিলে সে যেন বাচিত । খোকার পাশে তইয়া খোকার শীর্ণ তপ্ত দেহটি বুকে জড়াইয়া খানিকক্ষণের জন্ত চোখ বুঝিবার লোভ ইন্দুকে ব্যাকুল করিয়া তুলিল। বরের খাওয়া বোধ হয় এতক্ষণে হইয়া গিয়াছে, জাচাইয়া १ीन शूं हिङ खांशव वज्रं श्रमश्च णांश्वि fंबरः ততটুকু সময় ইন্দু তাহার ছোট ভাইটির বিছানায় একটু শুইতে চায় আজ। ৰিজাৰ সভাই সমারোহের ব্যাপার। काइकट्ठे थह*ांम चांदइ । कूश्नाब्र क८इकf cध८ब्रणि আচার বখাবিহিত পালন করিতে হয়। প্রশামের ঘটাও कच्च नम्न । प्लेक्रोब्रिज्र अष्ट्रक्राब्रिङ चाणैौकी छन जिनििदक করিলে একখানি চটি বই হয়। প্রতিবেশিনীদের মন্তব্যগুলি ( পরম্পরের প্রতি ফিস্ ফি করিয়া কিন্তু বরকনে এবং অন্তান্ত অনেকেরই স্বশ্ৰাব্য স্বরে ) চটি বইয়ে কুলায় না। ইহাদের মধ্যে বস্থঙ্কর স্পষ্ট স্মরণ করিতে পারেন তিনটি ছেলেমেয়ে কোলে লইয়াও শ্বশুরবাড়ি আসিতে তাহারা কত কাদিয়াছিলেন, যাহারা ছোট শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার সময় খুব একচেটি কাদিবার ভরসা তাহার রাখে। ইন্দু ষে কাদিল না, ইহাদের সকলের কাছেই তাই তাহা অসহ ঠেকিল। শৰা করিয়া না কাছক ঘন ঘন চোখও কি মুছিতে পারে লা মেয়েটা ? ‘দেখলে রাঙামাসী ? মেয়ে ধাড়ি ক’রে বিয়ে দেবার ফলটা একবার দেখলে ? বর পেয়ে বৰ্ত্তেছেন ! এক ফোটা জল নেই গা মেয়ের চোখে ? প্রতিবাদ করে ক্ষেত্তি । রাঙামাসী আবার কি দেখবে কালো পিসি ? ওর চোখ দুটোর দিকে তুমিই চেয়ে স্থাখে। সকাল থেকে কেঁদে কেঁদে চোখ যে ওর জবাফুল হয়ে আছে এতো কাণাও দেখতে পায়।’ কালে পিসি মুখ কালে করিয়া বলেন, “কি জানি বাছা, কেঁদে না রাত জেগে চোখ জবাফুল হয়েছে—আজকালকার মেয়ে তোরাই ও-সব ভাল বুঝিস্!” মুখ মুছিবার ছলে হরেন হাসি গোপন কর। অথচ যে চোখ দুটির জবাফুল হওয়া নিয়া এই কৌতুক তাহ ঘোমটার আড়ালে গোপন হইয়াই থাকে, সে চোখে জল না কাজল ঘোমটা না তুলিলে তাহা আর নজরে পড়ে না। তা এই পুরাণে মুখে ঘোমটাই এখানে স্রষ্টব্য, ঘোমটা তুলিবার ইহাদের কম। স্বামিয়ূহে পা দিবামাত্র সে बांदांकणবুদ্ধবনিতার মধ্যে যে কৌতুহলের চুৰ্য ইলুর মুখ খানিতে মুহুমুই সিদ্ধর ছড়াইয়া দিতে থাকবে। রওনা হওয়ার সময় হইয়া জালে, কিঃ বিদায় দিয়াও বিদায় দেওয়া হয় না, বরকর্ড ভাগিনু/দিতে দিতে উষ্ণ इद्देब्र छैन, o "ই হ’ল এই হ’ল’