Ե-2\Ն [ ২৪শ ভাগ, ১ম খণ্ড সহরে প্রবেশ করে বঙ্গীদের উদ্ধার করতে কোন বাধা হবে না। দুঃখের विश्ग्र नंt९ cठभन इब्रकि७,नम्न ।' মার্শে র্কাপিতে লাগিলেন, তার পর ফিরিয়া তিঙ্গিকে চিনিতে পারিলেন—এবং তাহার দিকে একটা অর্থপূর্ণ কটাক্ষপাত করিয়া গাড়ীতে উঠিয়া পড়িলেন। বাহককে হুকুম করিলেন—“প্যারিস”। ঘোড়ার বিদ্যুৎ-বেগে ছুটিয়া চলিল। আটটার সময় গাড়ী প্যারিসে প্রবেশ করিল। একটা নগর-চত্তরে আসিয়া বন্ধুদ্বয়ের মধ্যে ছাড়া-ছাড়ি হইল। মার্শে একাকী চলিতে লাগিলেন—তার পর ২৬৬ নং একটা বাড়ীতে পৌঁছিয়া সেইখানে থামিলেন এবং জিজ্ঞাসা করিলেন— "রবসপিয়েৰ" আছেন কি না। বাড়ীর লোকের বলিলেন, তিনি “জাতীয় থিয়েটারে” গিয়াছেন। - অর্মন একজন কঠোর-হৃদর লোক থিয়েটারে গিয়াছেন শুনিয়া মার্শে বিস্মিত হইলেন । তিনিও সেই খিয়েটারে গিয়া উপস্থিত হইলেন। তিনি প্রৱেশ করিয়াই রবসপিয়েরকে চিনিতে পারিলেন রবসপিয়ের ४की वृत्र-4ब्र झांब्रांब्र अॐथघ्रश्न्न क्लिप्लन । भांप्ती दरझद्र प्रब्रछांब्र বাহিরে যখন উপনীত হইলেন, তখন রবসপিয়ের বক্সের ভিতর হইতে বাহির হইতেছিলেন। মাশে1 নিজের পরিচয় দিয়া নিজের নাম বলিলেন। রব সৃপিয়ের বলিলেন, “আমি তোমার জন্তে কি করতে পারি ?” “জাপমার সঙ্গে আমার কিছু কথা আছে।” “সে কথা এখানে হবে, না, আমার বাড়ীতে ?” —“আপনার বাড়ীতে ?” —“আচ্ছ, এস তবে ।" ছুইজনের হৃদয় দুই বিভিন্ন ভাবে আন্দোলিত। ছুইজনে পাশাপাশি হইয়। রাস্ত দিয়া চলিতে লাগিলেন। ব্রাশের নিয়তি এই লোকটার হাতেই ছিল। উহার রবসপিয়েরের বাড়ীতে উপনীত হইলেন। ভিতরে প্রবেশ করিয়া একটা সরু সিড়ি বাহিয়া, তে-তালার একটা ঘরে উঠলেন। "রুসো'র একটা আবক্ষ-মুৰ্ত্তি,একটা টেবিল-টেবিলের উপর রুসো-প্রণীত छूहे-4को? अंझ, १कफे चांवभांग्रैौ, थांन-करग्नक cछब्रांब्र-श्शङ्के शरव्रज्ञ সমস্ত আসবাব। & রবসপিয়ের হাসিমুখে বলিলেন – —“এই হচ্ছে সাজারের প্রাসাদ ; তুমি এখন কি চাও বল।” —“কারিএ আমার স্ত্রীর মৃত্যুদও আদেশ করেছেন ; আমি চাই, তাকে चकृयां कद्री झग्न ।" "কারিএ তোমার স্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড আদেশ করেছেন! স্বপ্রসিদ্ধ রিপাব্লিকগণের স্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড ? কারিএ নাৎ"-নগরে বসে কি-সব কাও করছে ?” কারিএ নাৎ-নগরে যে-সব নিষ্ঠুরাচরণ করিতেছিল, মাশে তীয় সমস্ত বিবরণ রব সপিয়েরের নিকট বলিলেন। রবসপিয়ের আবেগকম্পিত কর্কশ-স্বরে বলিয়া উঠিলেন,—“দেখ লোকে আমাকে সৰ্ব্বদাই ভুল বোঝে। যেখানে আমার চোখ দেখতে পায় না, যেখানে আমার হাত আটকাতে পারে না—সে-ক্ষেত্রেও আমাকে ভুল বোৰে । বজ্ৰপাত যথেষ্টই হচ্ছে, কিন্তু এর নিবারণের কোন উপায় নেই—এখনো জজপাতের শেষ হয়নি।" “ত হ’লে আমার স্ত্রীর নামে একটা ক্ষম-পূত্র লিখে দিন।" রবসপিয়ের এক তী সাদা কাগজ লইলেন। " —“পূর্বে তার নাম কি ছিল ?” —“ত আপনি জানতে চাচ্ছেন কেন ?” “সনাক্ত করা দরকার হবে বলে ।” • “ষ্ঠার নাম বোয়ালোর ব্রাশ।" রবসপিয়েরেৰ হাত হইতে কলমটা পড়িয়া গেল। —“কী ? “লা ভ"দে"-প্রদেশের রাজপক্ষীয়দের প্রধান বোরালোর মার্কিসের দুহিতা ? তিনি তোমার স্ত্রী কি করে হলেন ?" মাশে সমস্তই খুলির বলিলেন। রবসপিয়ের বলিলেন, —“যুবক তুমি অতি নিৰ্ব্বোধ—একেবারে উন্মাদ—তুমি”— ? মাশে1র্তাহার কথায় বাধা দিয়া বলিলেন,—“আমি এখানে অপমানিত হতে আসিনি, গালি-গালাজ শুনতে আসিনি—জামি আমার স্ত্রীর জগু ক্ষমা চাইতে এসেছি। আপনি কি ক্ষমা-পত্র লিঞ্চে দেবেন ?” —“পারিবারিক বন্ধন, প্রেমের প্রভাব—এইসমস্ত রিপাব্লিকের প্রতি বিশ্বাসঘাতকা করতে কি তোমাকে প্রলুব্ধ করব না ?” —“কখখনই না।" —“তুমি যদি নিরস্ত্র অবস্থায়, বোয়ালের মার্কিসের মুখোমুখি হয়ে পড় ?” —“আমি যেমন পূর্বেও করেছি তখনে তার বিরুদ্ধে অস্ত্ৰধারণ করব।” —“যদি তিনি তোমার বন্দী হন ?" মাশে একটু চিস্তা করিয়৷ তার পর বলিলেন — —“ত হ’লে আমি তাকে আপনার কাছে নিয়ে আসূৰ—আপনার বিচারে যা হয় তাই করবেন।" “তুমি এই কথা আমার কাছে শপথ করে বল্ছ ?” “ই, ধৰ্ম্ম সাক্ষী করে শপথ করছি।” তখন রবসপিয়ের কলমটা উঠাইয়া লইয়া লেখা শেষ করিলেন। তিনি বলিলেন,—”এই লও, তোমার স্ত্রীর নামের এই ক্ষমা-পত্র । এখন তুমি যেতে পার।" মাশে1, তাহার হাতটা লইয়া খুব জোরে টিপিয়া ধরিলেন।" কিছু কথা বলিবেন মনে করিয়াছিলেন, কিন্তু অশ্রুধারার তার কণ্ঠ-রোধ হইল। তখন রবসপিয়েরই তাকে সম্বোধন করিয়া বলিলেন,—“যাও, জার সময় নষ্ট কোরো না। বিদায় ।” মাশে সবেগে সিড়ি দিয়া নামির রাস্তায় আসিয়া পড়িলেন এবং যেখানে তার গাড়ী অপেক্ষা করিতেছিল, সেইখানে ছুটয় গেলেন। তার মন হইতে কতটা ভার নামিয়া গেল। কত মুখ তাহার জঙ্ক অপেক্ষা করিতেছে! এতটা দুঃখের পর কি আনন্দ । তাহার কল্পনা ভবিষ্যতের গর্ভে নিমজ্জিত হইল, এবং যে মুহূর্তে কারাগারের चाब्रएनएन छ»नैौठ इश्ड डिनि बनिष्ठ भाब्रिएबन,-"ब्लीन छूमेिं ब्रक পেয়েছ, এখন তুমি স্বাধীন, এখন আমাদের সম্মুখে মুখের জীবন, প্রেমের জীবন প্রসারিত" সেই মুহূর্তটি তিনি মনশ্চক্ষে দেখিতে পাইলেন। তবু মধ্যে-মধ্যে একটা অস্পষ্ট উৎকণ্ঠ আসিয়৷ তাকে ব্যধিত করিতে লাগিল। হঠাৎ তার বুকটা যেন দমির গেল। তিনি বাহককে ভালো-রকম বকৃশিস দিবেন ৰলিয়া অঙ্গীকার করিলেন, ঘোড়া খুব চুটিয়া চলিল। উছার হৃদয়ের ছৰ্দ্ধমনীয় চাঞ্চল্য সকল পদার্থেই যেন সংক্রমিত হইয়াছে বলির উহার মনে হইল, কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই কতকগুল বড় বড় নগর পিছনে ফেলিয়া আসিলেন : অাজে-র কাছাকাছি আসিয়া তাহার গাড়ীটা কাৎ হইয়া পড়িল, তিনিও পড়িয়া গেলেন। " আহত ও রজাত হইয় একটু পরেই তিনি আবার উঠিয়া, অসির দ্বারা একটা ঘোড়ার জোৎ ছাড়াইয়া দিলেন। তার পর, সেই ষোড়ার পিঠে লাফ দিয়৷
