পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৈশাখী ভারত কোথায় ? 30 \(Wኖ रु९नम्न ক্ষীবনাশ (পুরুষ) জীবনাশ৷ (মেয়ে) সমস্ত ভারতবর্ষের হিসাব নিলে শতকরা ১৭ ও শুধু figfgame ss૨૩-૨૨ ఆ ఇ-ఆ *** বাংলা দেশের হিসাবে হয় ১৮ । কিন্তু এর চেয়ে ভীষণ অষ্ট্রেলিয়া s sર હ-૨ રૂ &ు" s ఆ5"శి 3 ుశి -శిd "లిe ১১৯. হ’ল শহরের শিশু-মৃত্যু ৷ কলিকাতার শিশু-মৃত্যুর ইংল্পও **२०-३३ ga'sశి **" হিসাব প্রতি বছর রিপোর্টে বাহির হয় ; কিন্তু আমাদের TTE SCI 全窝》为》一°● da"ప్రిశి ¢ty ̇ፃ » * - সুইডেন ఫిY -R e 6 a's a মন্ত্ৰ কতজন মা-বাপ তা পড়েন তা আমি জানি না, তবে যুক্তরাজ্য ఫిషి శితి අ ෆ"Hථ ৫৭.৪২ আমি যখন রিপোর্টথানা পড়লাম, তখন খানিকটা झलांe 3& 3 s-2 s. éé"3 е **** অবাক হলাম। কয়েক জন আমেরিকার বন্ধুকে বলতে সুইজারল্যাণ্ড ১৯২০-২১ @8°鸦也 ¢ፃ”¢ • to 6 so @野河 ు ఇbr-చి 8ty"g e ●。“82 তার প্রথমে বলেছিল ஸ்1 ছাপার ভুল নয় ত ?” যখন জাৰ্ম্মানি 33 ) అ= 2 : 8ሣ 8 » এ °-৬৮ আমি কয়েক বছরের রিপোট দেখালাম তখন তার ইটালি పి) అ-Sశి 8 & 3" " s - ৯ জাপান హిebr- చీ 88”良@ g8“5 অগত্য বিশ্বাস না ক’রে থাকতে পারল না । এই ১ ভারতবর্ষ و قد حد لا حة فينة لا "(體論) ২৩"৩২ হ’ল কলকাতার রিপোর্ট,— আমাদের দেশের লোকের আয়ু কত কম! এত রোগ, a মোট মোট ১ বছর বয়সের শতকরা এত অভাব, এত সহজ মৃত্যু যে শিশুর জন্মকালে সে খুব জনসংখ্যা শিশুমৃত্যু সংখ্যা झिनांत శి& ש•8, יצ e,৩৭৭ مي - ه وية জোর গড়ে ২৩ বছর বঁাচতে আশা করে । এতে কেউ যেন , A e, sa • d.8 ఆ *8=" মনে না করেন যে আমাদের কেউই ২৩ বছরের বেশী ১৯২৭ ১৪,১১৫ 8, go • ー等ョお @ きあミリア »Ն,«Հ օ 8 ,ه م « ኟፃ• • বঁচি না। বঁচি । কিন্তু যারা ২৩ বছরের বেশী বঁাচে : 3 o.s* в,evв ર 8 = 8 তাদের সংখ্যা এত কম এবং যারা বঁাচে না, তাদের সংখ্যা এত বেশী যে গড়ে এসে আশাটুকু দাড়ায় ঐ মাত্র ২৩ এ কয়েক বছর তবুও খুব খারাপ নয়। এর আগে বছরে । অন্ত দেশে প্রায় ৬৩ বছর বঁচিতে আশা করে— আর আমাদের ঐ ২৩ বছর । আমরা আমাদের জীবনগুলোকে ষে কি ভাবে বলিদান দিচ্ছি, কেমন করে অসময়ে মেরে ফেলছি, তা ভাবলেও ছুঃখ হয়। “বলিদান দিচ্ছি” বা "মেরে ফেলছি” বললেহয়ত অনেকের পছন্দ না হ’তে পারে, কিন্তু একটু স্থির ভাবে ভেবে দেখলে বেশ স্পষ্ট মনে হবে যে, সত্যই আমরা “বলি” দিই। যখন হাজারের মধ্যে ১৮০টি বা শতকরা ১৮টি অর্থাৎ প্রায় প্রতি ৬টির মধ্যে একটি শিশুকে আমরা তার বছর না পুরতেই শ্মশানে নিয়ে স্বাক্ট, তখন একে “বলিদান” বললে দোষ কি ? আর ঐ বাকীগুলি যে বছর পার হ’ল ব’লে দীর্ঘায়ু পায় তা নয়। বিপদ শুধু এক বছরের মধ্যেই নয়। তাদের বাকী জীবনে অনেক রোগের সঙ্গে যুদ্ধ করতে হবে— অনেক ছুঃখ-কষ্ট, অনশন-অৰ্দ্ধাশনের ভিতর দিয়ে যেতে ইবে । কতক বাচবে বটে, কিন্তু অধিকাংশই ধাক্কা সীমলাতে না পেরে ধ্বংস হবে। শতকরা ৪•টি পর্য্যস্থ মারা যাওয়ার রিপোর্ট আছে। একটু বিশেষ ক'রে ভাবার দরকার । শতকরা ৪০টি ( বা খুব ভাল বছরের সংখ্যা শতকরা ২৪টি ) শিশু এক বছর পার না হ’তেই মারা যায়। অর্থাৎ প্রতি ৪টি শিশু জন্মালে একটি যমের হাতে দিতে হবেই ! এর চেয়ে "বলিদান” আর কি বেশী খারাপ ! শিশু-মৃত্যুই একমাত্র সমস্ত নয়। এক হিসাবে শিশুমৃত্যু হয়ত বা যৌবন-মৃত্যুর চেয়ে ভাল ও বাঞ্ছনীয়। কেন-না, শিশু-মৃত্যুর দুঃখ যতই থাকুক, ক্ষতি অপেক্ষাকৃত কম । শিশুকে মাকুম করতে বাপ-মারের ও সমাজের খরচ আছে । তাকে খাওয়াতে হবে, পরাতে হবে, হয়ত লেখাপড়াও শেখাতে হবে । এর সবগুলোতেই খরচ আছে । এত সব খরচ ক’রে, তারপর যদি সে উপার্জন করার আগেই মারা যায়, তবে অতগুলো টাকা, অত সময়, অত পরিশ্রম সব বৃথা যাবে, অথচ, শিশুর বেলায় এগুলো হ’তে পারে না । স্নেহ, মমতা কখনও ওজন ক’রে জর করা ভাল দেখায় না, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে কি