পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৩৮ थांकिहरु, ठठक्रन •र्षीख वृकै* शवप्यछि कईक ब्रछिठ cकांन ब्रॉड़ेठञ्ज३ ভারতের জনসাধারণের বিবেচনা বা গ্রহণের যোগ্য হইবে না । (৬) ১৯৩২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে মহাত্মা গান্ধী যে অনশন করিয়াছিলেন, তাহ সাফল্যমণ্ডিত হওয়ায় এই কংগ্রেস দেশকে অভিনন্দিত कब्रिए टाइन 4ीराः पपां** कब्रिट्ठtझन cय, यमडिशिलएष জন্মূখত অতীতের ব্যাপার রূপে পরিণত হইবে। (৭) কংগ্রেসের অভিমত এই যে, “স্বরাজ" বলিতে কংগ্রেস কি ধারণা করেন, জনসাধারণ যাহাতে তাঙ্কণ উপলব্ধি করিতে সক্ষম হন, সেই হেতু কংগ্রেসের বক্তব্য সহজবোধ্যভাবে বর্ণনা করা বাঞ্ছনীয়। এই জল্প এই কংগ্রেস ১৯৩১ সালে কংগ্রেসের করাচী অধিবেশনে গুহাঁত ১৪নং প্রস্তাবের পুনরাবৃত্তি করিতেছেন। ংগ্রেস-অভ্যর্থনাসমিতিকে বেআইনী ঘোষণ কংগ্রেস বে-আইনী নহে, উহার ৪৭তম অধিবেশনও বেআইনী নহে, ইহা সরকারী মত। অথচ যে অভ্যর্থনাসমিতি ঐ অধিবেশনের আয়োজন করিতেছিলেন, সরকার বাহাদুর তাহাকে বে-আইনী বলিয়া ঘোষণা করিয়াছিলেন এবং তৎসম্পৃক্ত র্যাগকে যেখানে পাইয়াছেন তাহাকেই গ্রেপ্তার করিয়া জেলে পাঠাইয়াছেন । ইহা এক হেঁয়ালী। যাহা হউক, সঙ্গত বা অসঙ্গত ভাবে যে-কোন সমিতি সরকারকর্তৃক বেআইনী অভিহিত হইলেই তাহা বেআইনী হয়, তাহা না-হয় মানিয়া লইলাম। কিন্তু অভ্যর্থনা-সমিতির সভাপতি বা সভ্য হওয়া ত ডাকাতী নরহত্যা বদমায়েসী নহে এবং তাহার সভ্যেরা পলায়নপরও হন নাই । সুতরাং তাহাদের হাতকড়ি দেওয়ার প্রয়োজন বা ন্যায্যতা কোথায়? অথচ কাগজে দেখিলাম, উহার অন্যতম সভাপতি শ্ৰীযুক্ত ডক্টর নলিনাক্ষ সান্তাল, পি এইচ-ডি (লগুন), প্লুত হইবার পর তাহার হাতে হাতকড়ি লাগাইয় তাহাকে লালবাজারের গারদে লইয়া যাওয়া হইয়াছিল। ইহাতে তাহার কোনই অপমান বা লাঘব झम्न नांझे, झहेम्नां८छ् श्रछ श्राकद्र । হোয়াইট পেপারের সমালোচনা কোন বিষয়ে সৰ্ব্বসাধারণকে সকল সংবাদ বৃত্তান্ত তথ্য বা সমাচার জানাইবার জন্ত ব্রিটিশ গবন্মেণ্ট যেসব রিপোর্ট বাহির করেন, তাহার সাধারণ নাম হোয়াইট পেপার । এই সব রিপোর্টের মলাট শাদা বলিয়া নাম এই রূপ দেওয়া হইয়াছে, যেমন বিলাতী পালেমেন্টের SనO8O রিপোর্ট-সমূহের মলাট নীল কাগজের দেওয়া হয় বলিয়া তৎসমুদয়কে ব্লু বুক বা নীল পুস্তক বলা হয়। কিন্তু হোয়াইট পেপারের নামের উৎপত্তি ও মানে যাহাই হউক,শাদা’ বিশেষণটিকে স্বভাবতই সমালোচকদের বিদ্ধপবাণ সহ করিতে হইয়াছে। ভারতীয় অনেক সমালোচক ইহাকে কাল কাগজ বলিয়াছেন । ইহার কালিমা সহজেই চোখে পড়ে বটে। কিন্তু ইহার সপক্ষে এই একটা কথা বলা চলে, যে, ইহা হইতে ভারতবর্ষ সম্বন্ধে ব্রিটিশ জাতির বর্তমান মনের ভাব বেশ স্পষ্ট বুঝা যায়। ভ্রমে পড়িয়া থাক, প্রতারিত হওয়া, কখনই ভাল নয় । তার চেয়ে সকল অবস্থাতেই সত্য জানিতে পারা ভাল। প্রকৃত অবস্থা জানিলে প্রতিকারের চেষ্টা অপেক্ষাকৃত সহজ হয় । অবশু), ভারতবর্ষে এমন লোকের একান্ত অভাব ছিল না যাহারা মনে করিতেন ব্রিটিশ জাতি কখনই ভারতবর্ষকে সহজে স্বশাসক হইতে দিৰে না, স্বশাসনের অধিকার আদায় করিয়া লইবার ক্ষমতা ভারতীয়দের জন্মিলে ইংরেজদের সম্মতি পাওয়া যাইতেও পারে এবং সেরূপ অবস্থায় সম্মতি না পাইলেও ক্ষতি হুইবে না। এই রূপ লোকের সংখ্যা বাড়িয়াছে। হোয়াইট পেপারটির এই প্রশংসাও করা চলে, যে, ইহা হইতে অনুমান হয়, ব্রিটিশ গবষ্মেন্ট বুঝিয়াছেন ভারতীয়দের রাজনৈতিক সচেতনতা ও শক্তি বাড়িয়া চলিতেছে ; নতুবা তাহারা ভারতবর্ষকে দাবাইয়া রাখিবার জন্ত হোয়াইট পেপারে প্রস্তাবিত কঠোর উপায়সমূহ অবলম্বন করিতে চাহিতেন না। যাহারা, ভারতবর্ষ স্বশাসন-ক্ষমতা পাক বা না পাক, নিজেরা চাকরি বেশী করিয়া পাইলে এবং নিজেদের শ্রেণীর বা ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের কতকগুলি লোক কোনও বিষয়ে চূড়ান্তক্ষমতাহীন ব্যবস্থাপক সভাগুলার কয়েকটা বেশী আসন পাইলেই সন্তুষ্ট, তাহারা ছাড়া হোয়াইট পেপারটা আর কাহারও সমর্থন পাইবে না, পায় নাই । কিন্তু তাহাতে ব্রিটিশ গবন্মেন্টের কিছু আসিয়া যাইবে না। ব্যবস্থাপক সভার সদস্ত হইবার, মন্ত্ৰী হইবার, ও অস্তান্ত চাকরি করিবার-বিশেষতঃ সৈনিক ও পুলিস বিভাগের চাকরি করিবার-ভারতীয় লোক যত দিন