5αξ अगएलब्र आहेॉमथ लडांकौब्र यकृङध ब्रांछ श्रृंक्षप्तों লুইসের রক্ষিতা ধ্যাডাম দ্য পংপাডোরের মুখ দিয়া qvw qtfra gầntfsw, “Après moi le defuge” • (“After me, the deluge” wifts. “I care not what happens when I am dead and gone”) "off on মৃত ও গত হইব তখন কি ঘটিবে তাহা আমি গ্রান্থ করি না।” ছোয়াইট পেপারের কোন মুসাবিদাকারী কি এইরূপ কিছু ভাবিয়াছেন ? প্রাদেশিক গবন্মেন্ট ও ব্যবস্থাপক সভা দেশ কোন রাষ্ট্রীয় অধিকার পাইতেছে কি না, সমগ্র ভারতীয় গবন্মেস্ট ও ব্যবস্থাপক সভা সম্বন্ধীয়" বিধানগুলি হইতে প্রধানতঃ তাহা বুঝা যায়। আমরা সংক্ষেপে এ-পর্য্যন্ত যাহা লিখিয়াছি, তাহা হইতে বুঝা যাইবে, হোয়াইট পেপারের তত্তবিষয়ক প্রস্তাবগুলির দ্বারা জনগণের অধিকার ও ক্ষমতা না বাড়িয়া কমিয়াছে এবং গবর্ণর-জেনার্যালকে নিরঙ্কুশ প্রভুত্ব দেওয়া হইয়াছে। তাহাকে ভারতবর্ষে কেহ বাগ মানাইতে বা কৈফিয়ৎ দেওয়াইতে পারিবে না ; বিলাতে কেহু পারিলে তাহাতে ভারতবর্ষের অধীনতা ও শক্তিহীনতা কমিবে না । প্রাদেশিক ব্যাপারসমূহেও জনসাধারণ এবং তাঁহাদের প্রতিনিধির বর্তমান সময়ের চেয়ে বেশী কিছু অধিকার ও ক্ষমতা পাইবেন না, অন্ত দিকে গবর্ণরের প্রভুত্ব বর্তমান সময় অপেক্ষা বহু পরিমাণে বৃদ্ধি পাইবে । সমগ্রভারতে গবৰ্ণর-জেনার্যালকে যতটা নিরঙ্কুশ ক্ষমতা দেওয়া হইয়াছে, গবর্ণরদিগকে তাহাদের প্রত্যেকের প্রদেশে সেইরূপ ক্ষমতা দেওয়া হইয়াছে। গবর্ণর নিজের প্রদেশের জন্ত দু রকম অর্ডিন্যান্স জারি করিতে পারিবেন, এবং ব্যবস্থাপক সভায় যে-সব আইন পাস হয়, তাহারই মত বলবৎ ও স্থায়ী আইন কেবল নিজের খুশীতে ও ক্ষমতায় জারি করিতে পারিবেন। মন্ত্রী র্তাহার কয়েক জন থাকিবেন, কিন্তু ভাইকে তাইাদের পরামর্শের বিরুদ্ধে কাজ করিবার ও তাইাদের পরামর্শ না-লইয়া কাজ করিবার ক্ষমতা দেওয়া ছইয়াছে। মন্ত্রীদের ও ব্যবস্থাপক সভার মতনির্বিশেযে, SునOBO মতনিরপেক্ষভাবে এবং তাইাদের মতের বিরুদ্ধেও তিনি নিজের বিবেচনা অনুসারে রাজস্বের টাকা সরকারী যে কোন কাজে খরচ করিতে পারিবেন। যদি কখনও এমন অবস্থা ঘটে, যে, তিনি মনে করেন গবন্মেণ্ট অচল হইতে বসিয়াছে, তাহা হইলে তিনি প্রাদেশিক যে কোন কর্তৃপক্ষকে যে-কোন ক্ষমতা দেওয়া হইয়াছে সমস্তই দরকার-মত প্রাদেশিক গবন্মেণ্ট ভাল করিয়া চালাইবার জন্ত স্বহস্তে গ্রহণ করিবেন। বড় লাটের মত প্রাদেশিক গবর্ণরদের কতকগুলি বিশেষ দায়িত্ব থাকিবে, এবং সেই দায়িত্ব পালনের জঙ্ক যাহা দরকার তাহ তাহারা নিজে করিতে পারিবেন । তা ছাড়া, তাহাদিগকে বড় লাটের ও ভারতসচিবের হুকুম তামিল করিতে হইবে । এরূপ আদেশ পালনে কেহ বাধা দিতে পারিবে না । প্রাদেশিক মন্ত্রীর বেতন প্রাদেশিক কোন মন্ত্রীর বেতন তাহার কার্য্যকালের মধ্যে কমাইতে বাড়াইতে পারা যাইবে না। দেশের লোকের ট্যাক্সে তিনি মোটা বেতন পাইবেন, কিন্তু তিনি অকৰ্ম্মণ্য হইলে বা কাজে অবহেলা করিলে কিংবা বে-আইনী বা দেশের অহিতকর কাজ করিলেও তাহার বেতন কমাইবার প্রস্তাব কেহ করিতে পারিবে না । প্রদেশসমূহে আইন ও শৃঙ্খলা রক্ষা । বৰ্ত্তমানে “ল এওঁ অর্ডার” অর্থাৎ আইনামুগত্য ও শৃঙ্খলা রক্ষা মন্ত্রীদের হাতে হস্তান্তরিত একটি বিষয় নহে। হোয়াইট পেপারের প্রস্তাব আহসারে ভবিষ্যতে সব বিষয়ই মন্ত্রীদের হাতে যাইবে । কিন্তু কেহ মনে করিবেন না, পুলিসের ও মাজিষ্ট্রেটদের উপর মন্ত্রীদের প্রকৃত কোন ক্ষমতা থাকিবে । পুলিস সাহেব ও মাজিষ্ট্রেট সাহেবদের নিয়োগ, বেতন নিৰ্দ্ধারণ, পদের উন্নতি অবনতি, ভাত পেনস্তন ইত্যাদি সম্বন্ধে মন্ত্রীদের কোন ক্ষমতা থাকিবে ন। শুধু তাই নয়। গবর্ণরকে ব্রিটিশ গবষ্মেন্ট র্তাহার নিয়োগের সময় যে উপদেশাবলীর দলিল ( instrument of Instructions ) ftwa, wstętts sist wttw*
