পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

रै३९ "প্রবাসীস্টন SునO8O হাসিয়া কছিলাম,—বেশ হয় তাহ’লে । ঠাকুরের ক্ষমা করবার মহত্ব আমার থাকা উচিত। বৃথাই এত বঙ্গলে আসবে ঠাকুরাণী । দিন ওর পানে ভ্রুকুটি ভরে চেয়েচি ৷ লজ্জিত হ’য়ে ক্ষমা यडून ब्रांशं रुब्रिब्र कश्णि,-८फ्ब्र भै कथः ! ॐलांभ তাহু’লে । ধরিয়া বসাইলাম । —কিন্তু একটা কথা অতুল, তোর কাহিনীটা আমায় বলতে হবে । বহুক্ষণ ধরিয়া গুম হুইয়া বসিয়া সে কি ভাবিল । অবশেষে দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলিয়া কহিল,—শুনবি তাহ’লে ? কিন্তু শুনলে পরে ও-জাতের ওপর ভোর চিত্তির চ’টে যাবে হয়ত, তখন ভাববি কেন ঝকমারি ক’রে এ কাজ করেছিলাম। —না, তা ভাববো না । ঝকমারির মাণ্ডল একবারই দিতে হয়, বার-বার নয় । ওদের বোঝা না ভেবেও কিছু কিছু বুঝতে পারি কি-না । —তবে শোন । চার বছর আগেকার কথা । মনে কর সেই তেতলা হোষ্টেল। কোণের দিকের ঘর। ছোট ঘরে মাত্র দুখানি সিট । পুষ জানালার ধারে আমার বিছান, দক্ষিণ জানালায় তোর। আমি ভালবাগতাম পূবের তরুণ স্বৰ্য্যকে লাল থালাটির মত আকাশের গায়ে প্রথম রূপায়িত হ’তে দেখতে, তুই ভালবাসতিস দক্ষিণের হাওয়া। এমনি ক’রেই ছুটি বছর কাটলে । তারপর পূব আকাশের ও-দিকটা ঢেকে প্রকাও একটা চারতলা বাড়ি রূঢ়ভাবে আত্মপ্রকাশ করলে । প্রভাতসূৰ্য্যকে আর দেখতে পেতাম না, সামনের বঁাশ-বাধা বাড়ির কাঠামোট দিন-দিন বেড়ে উঠতে লাগলো। তারপর, একদিন বঁাশের কারাগার থেকে মুক্তি পেল ঐ ভবন । ভবনের প্রাণপ্রতিষ্ঠা হ’ল। মোটর জুড়ি লোকলস্কর নিয়ে অতিথির ঢুকলেন তার জঠরে। এদিকে বাড়ির মাথায় প্রতিদিনকার চড়া বেলার স্বৰ্য্যকে দেখে অতীত স্মরণ করি, আর কবিতা লিখি । হঠাৎ একদিন দেখি, ওরই পর্দা-ঘেরা জানাল দিয়ে বহুদিনকার তরুণ রবি আমার পানে চাইচে । রৰি তরুণ-রূপে, বর্ণে এবং নূতনতর প্রাণ সম্পদেও । মনে হ’ল বাড়িটার রূঢ় আত্মপ্রকাশকে প্রার্থনার দৃষ্টিতে আবার চাইলাম। অপরূপ । বিছানায় ব’সে খাত কলম তুলে নিলাম । কবিতার সঙ্কীর্ণ গিরিনদী অকস্মাৎ যেন সমতলভূমি লাভ ক’রে স্থবিস্তীর্ণ ও বেগ-ব্যাকুল হ’য়ে উঠলো । খাতার সঙ্গে মন ও ভ’রে উঠলো । মাসিকের পাতায় দু-এক কণা তার পৌঁচেছিল । মনে পড়ে ?— কহিলাম, পড়ে । তোর আকস্মিক কবি-খ্যাতিতে হোষ্টেল হ’য়ে উঠলো চঞ্চল । একটা অভ্যর্থনার আয়োজনও যেন আমরা করেছিলাম না ? —হঁ। প্রভাতসূৰ্য্যকে রূপ দিলেন ধিনি, তিনি একটি তরুণী । বেথুনে পড়েন—দু-বেলা ঘরের গাড়ী ক’রে যাতায়াত করেন । —তারপর ঐ তারপর সচরাচর ঘা ঘটে থাকে । আরম্ভ হ’ল মোহের ক্রিয়া। দুরবর্ভিনীকে উদ্বেশ করে পণ্যে ও গজ্যে স্তুতি-স্তব । মনে হ’ল, বইয়ের ভালবাসা চোখের পথ দিয়ে আমায় হাতছানি দিচ্ছে । তার কমনীয় করপ্রকোষ্ঠে ছ-গাছি স্পর্শকুণ্ঠ সোনার চুড়িকে মনোরম ফুলহার ভাবলাম ; একদা এই অতিকর্কশ কণ্ঠে সংলগ্ন হ’য়ে পেই দ্ব-খানি হাত আত্মদানের মাল্য রচনা করবে, এ স্বপ্নও দেখতে লাগলাম । —তারপর। —তারপর এক দিন বাড়ির মোটরখানা গেল বিগড়ে । মেয়েটি হেঁটেই কলেজে চললে । চুম্বক যেমন লোহাকে छैiहन-चांभिe cऊभनि ७कü वांकर्ष१ च्षशूङद করলাম। চলতে চলতে স্থযোগও এল –বেশ বুঝতে পাচ্ছিলাম, ভিড় বাচিয়ে চলতে মেয়েটি একটু আড়ষ্ট হ’য়ে গিছলো। বই সামলাবে, না নিজেকে সামলাবে— শেষে নিজেকে সামলাতে গিয়ে একখানা বই হাতফসকে ফুটপাতে প'ড়ে গেল। -এ স্থৰোগ নষ্ট হ’তে দিলাম না । তাড়াতাড়ি এগিয়ে এসে বইখানা তার शटङ छूटण निरङहे cन...घांफ इणिप्इ ७क शई মনে হ’ল,