পাতা:প্রবাসী (ত্রয়স্ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্যৈষ্ঠ কি লিখিৰ ২২৭ প্রত্যেকটির নৰ নামকরণ খুব সহজ হয়ত নয় এবং তাহাতে অন্ধবিধাও হইবে যথেষ্ট । এইরূপে দেখা যাইৰে পরিভাষা স্বষ্টি করাই কৰ্ত্তব্য স্থির করিলে বিপদ বড় কম হুইবে না ; चषगडद झञ्च७ नब्ब, किख़ उठांझाञ्च ७कांछ तथ८ब्रॉखन कि ? চেয়ার, টেবিল, হোটেল, রেস্তোর, পিনিশ (পানী) প্রভৃতির মত ‘ফোকাস’, ‘পাস্প’, ‘গ্যাস’, ‘এসিড" কথাগুলিও বাংলায় প্রচলিত হইয়া গিয়াছে ; উহাদিগকে তর্জমা করিয়া কেন্দ্রীভবন, বায়ুনিষ্কাশক, বায়বীয় পদার্থ, আয় লিখিবার স্বষোগ কি জানি না। •Intofanità (physics) of ontolz (chemistry ) গোটাকতক পরিভাষা নিৰ্মাণ সম্ভব হইলেও বিজ্ঞানের অন্তান্ত শাখা যেমন উদ্ভিদবিদ্যা ( botany ), wfossi ( geology), riffissi (zoology), föfssoil*itats ( medicine, anatomy, physiology, etc.), গণিত প্রভূতি বিষয়াস্তভুক্ত অগণিত শব্যাবলীর পরিভাষা নিৰ্ম্মাণ সঙ্গত ও স্থবিধা হুইবে কিনা তাহাও বিবেচ্য। রসায়নীর ফরমূল (formula ) ও সাঙ্কেতিক নাম { symbol ) কোন বর্ণমালায় লিখিব ? প্রয়োজনানুযায়ী গ্ৰীক বর্ণমালাগুলি সমস্তই ইংরেজী বা জাৰ্ম্মান বৈজ্ঞানিক গ্রন্থে সংক্ষিপ্ত নাম লিথনাথ ব্যবহৃত হইতেছে । স্থতরাং আমরাও ঐক্যরক্ষার্থ ‘ফরমুলা ও সংক্ষিপ্ত নামগুলি রোমান বর্ণমালায় লিখিতে পারি না কি ? ৰে’শঙ্কৰ বিদ্যায় পাঠালোচনা ইতিপূর্ধ্বে বঙ্গভাষার সাহাধ্যে সমাক সম্ভব ছিল না তদস্তর্গত নূতন ও "জ্ঞিশিষ্ট শকাবলী যাহার। বঙ্গভাষায় সম্পূর্ণ মুডন বিধায় ৰজ ভাষায় তাহাদের কোন প্রচলিত প্রতিশৰ নাই, সেইগুলি বৈদেশিক ভাষাতেই গ্রহণ করিলে অভ্যন্ত যে ক্ষডিই হোক না কেন, ঐ সব শাস্ত্রাধ্যম্বনে বিশেষ স্থবিধা হুইবে এটুকুও কম লাভ নয়। sulphur co oivo, mercury-co stan, gold-co স্বর্ণ বলিব, heat-কে উত্তাপ, retort-কে বকযন্ত্র বলিবার কারণ থাকিতে পারে, wave-কে ‘ওয়েভ’ বা force-কে ‘ফেস” না বলিবার যুক্তি আছে, কিন্তু ‘ৰলফরাস প্ল্যাটিনাম ‘ফরমূলা, “ক্যামেরা’, ‘বেরো মিটার, ভালভ," "গ্ৰীড়া প্রভৃতিকে অপরিবর্তিত নামেই অভিহিত করা বোধ হয় অসঙ্গত নহে । Detector-কে সদ্ধানী বলিতে পারি, কিন্তু crystal কে झौहेण बजाइँ cबाथ श्च्च नक्ष्म । Root-cक भ्रूण was wrifsw are, fow logarithm-cw লগারিথম্ বা log-কে লগ বলাই স্থবিধাজনক মনে इच्च । c६-लक्ण श्रण दडेरुझिङ इझश्। न्टन चच হষ্টি করিয়া পরিভাষা গঠন করিতে হইতেছে, সেখানে যদি বৈদেশিক শব্দটি গ্রহণ সহজ হয় তবে বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে ( সাহিত্যের কথা নয় ) তাহা করিবার প্রয়োজন আছে । সৰ্ব্বাগ্রে চেষ্টা করিতে হুইবে বৈদেশিক ভাষার অনুরূপ বা সদৃশোচ্চারণের শব্ব দ্বারা পরিভাষ+ স্বষ্টি সম্ভব কি-না—যেমন geometry—জ্যামিতি ; trignometry—ত্রিকোণমিতি ; vnfara Intern-vivista, romance–Caf Afą R qi gqÐfoi, ruminate— রোমন্থন ; সেইরূপ লিখিতে পারি diode-ভ্যামুখ, triode—ofton, diffraction—foréa ইত্যাদি । এখানে তর্ক উঠিতে পারে, অন্ত সকল স্থানে ধৰি ইংরেজীর প্রতিশব্দ ব্যবহার করা চলে man-কে মান্থব, water-কে জল বলিলে বুঝিতে অসুবিধা না হয় তৰে leus-কে মণিমুকুর বা electron কে বিছাতিন বলিলে আপত্তি কেন ? এখানে বলিয়া রাখা ভাল, পূৰ্ব্বে যে বৈদেশিক শব্দ গ্রহণ বিষয়ে উল্লেখ করা হইয়াছে তাহা বিজ্ঞানান্তর্গত, কেবলমাত্র বৈজ্ঞানিক বিষয়ে ব্যবহৃত বৈজ্ঞানিক শব্দ ও ংজ্ঞাগুলি সম্বন্ধেই । नाश्डिा शांझांब्र प्राझांब्र निखश । विडिब्ल पछांशांब्र সাহিত্যে বিভিন্ন ভাষার চিন্তাধারায় যথেষ্ট প্রভেদ বিদ্যমান, উহা বিভিন্ন ভাষার স্ব-স্ব গণ্ডীভূক্ত। প্রয়োজন বোধ করিলে অন্ত ভাষাবিং নিজ ভাষায় আগুভাষার সাহিত্যকে অনুবাদ করিয়া লইতে পারে, না লইলেও ক্ষতি নাই ; কিন্তু বিজ্ঞান শাখত ও সাৰ্ব্বজনীন সত্য, ইহাতে প্রাদেশিকতা বা বৈদেশিকতার প্রভেদ নাই। ইহার মৌলিকত্ব, চিস্তাধারা, গবেষণার বিষয় এক এবং বিভিন্ন ভাষাবিদের নিকট বিভিন্ন অভিব্যক্তিতে পরিস্ফুট