পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

45 Reifi } কঙ্গে স্বাধীন (?) রাজ্য ASAAAAS AAASASAAAAAS SAAAAAA AAAAM MMM MMM MM SMSM SMS SMM M MSM Me eSeM MeM AM MeM MMM AM AAAA SAAAAASA SAAAAS AAAAA SeeS অনেকে আবার পিতলের তার হাতে এবং পায়ে জড়াইয়া রাখে। সব আছুলেই পিতলের, লোহার, বা হাতীর দাভের আংটি পরে। অনেকে পায়ের বুড়ে আঙ্গুলে আঙোট পরে। বানুজ জাতির নারীরা নাকে নথ, পরে । মূলার হার সকলপ্রকার প্রব্যেই তৈয়ারী হয় । মাতুসের এবং অন্যান্ত সকলপ্রকার জন্তুর দাত, শামুক, পুতি ইত্যাদি সকল জিনিস দিয়াই গলার হার তৈয়ারী করা যায়। কঙ্গো দেশ-বাসীদের মধ্যে কেবলমাত্র বাকুমু জাতির লোকেরা পাখার ব্যবহার জানে। ইহারা তালপাতার হাত-পাখ ব্যবহার করে । বেশবিন্যাসের দিকে কঙ্গে নারীর খুব প্রখর মঞ্জর অাছে । অনেকে ক্র এবং চোখের পাতার লোম তুলিয়া ফেলে। এক-এক জাতির চুল বাধিবার এবং রাথিবীর ধরণ এক-এক রকম । নীচু কঙ্গোর নারীর চুল ছোট করিয়া ছাটে, একপ্রকার খেজুরের তেল চলে মাথে এবং লাল রং করে । উচ্চ কঙ্গোর এক এক জাতির চুল বাধিবার পদ্ধতি এক-এক প্রকার। ‘বাঙ্গালা' নারী সামনের এবং কানের পাশের চুল কামাইয়া দেয়। সাঙ্গে নারীরা লম্বা লম্বী চুল রাখে, তাহা ছাড় শক্ৰদের এবং মৃত ব্যক্তিদের চুল লইয়। তাহারা চলে জড়াইয়া আরো লম্বা করে । সাকার জাতির নারীর পুতি দিয় মুড়িয়া খোপা বাধে। এই পুতি দিয়৷ মোড়া খোপা অনেকটা ওলন্দাজ মেয়েদের টুপীর মত। অনেকের খোপা লাধিতে বেশ কয়েক দিন লাগে, তবে একবার চুল বাধিলে, তাহ থাকেও বেশ কিছু দিন । এই ধরণের নানা প্রকারের চুল বাধিবার রীতি আছে । একটি কথা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য – আজাণ্ডি জাতির নারীরা মাথা ন্যাড়া করে এবং পুরুষের চুল রাখে। কঙ্গে দেশে বিবাহের পদ্ধতি নানা রকমের । এই জন্য সমগ্র কঙ্গো দেশের বিবাহ-পদ্ধতি সম্বন্ধে সাধারণভাবে কোন কথাই বলা চলে না। তবে বান্‌জা জাতি ছাড়া অন্য সকল জাতির মধ্যে বহুবিবাহ প্রচলিত আছে । অনেক সর্দারের কয়েক শত করিয়া স্ত্রী আছে । বানজা জাতির লোকেরা এক বিবাহ করে। কোন লোকের দুই স্ত্রী নাই সাঙ্গে নারী ছবিতে এই জt ঠীয় নবীর কেশ-প্রসাধনের ধরণ বুঝা যাইতেছে । KKSBB BBKKSYB BBB BBB BBB BBB K পৰ্ব্বজদের মস্তক হইতে কাটা চুল ল| তালের কালে প্লংকর ছেtা ভূ! জোড় দিয়া বেণ করা হয় । মুসারঙ্গে জাতিব কোন বালিকার বিবাহের দিনের তিন মাস পূলে তাহাকে গ্রামের বাহিরে একটি কুটীরে গিয় বাস করিতে হয় । তাহার পর বর, কন্যার পিতাকে কন্যার দাম দেয়। কি স্তু এই দাম দিলেই কন্য। বরের দাসী হইয়। যাইবে না। কণ্ঠার অকালমৃত্যু বা বিবাহ-ভঙ্গে, কন্যার পিতাকে সমস্ত অর্থ প্রত্যপণ করিতে হয় । কস্তার পিতা, ক্যার দাম পাইলে পর, গ্রামের পুরোহিতের কাছে ধায় । পুরোহিত পূজা করিয় ভূত-দেবতার কাছে বর-কন্যার জন্য আশীৰ্ব্বাদ আদায় করিয়া দেয় । বিবাহের দিন কন্যা গ্রামের অপর বালিকাদের সঙ্গে গান করিতে করিতে স্বামীর গৃহে উপস্থিত হয়। পরের দিন বর খুব ধুমধাম করিয়া ভোজ দেয় । এই ভোজে বন্ধু-বান্ধব সকলেই ধোগদান করে ।