পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ]

  • گاه بهیه که تا به حه به هیچ .

श्लूिमब्र•बकउरु उॉल करब' *ाई-“cशक उच, निडिग्न নাহিক আর” ( পৃঃ ২•• ) । শূন্তপুরাণেরগরাংশ যতই উদ্ভট হোক, বেশ স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে। উলুক-মুনি খুব ক্লান্ত হয়ে পড়লে প্ৰভু তার দেহ থেকে একটা পাথা ছিড়ে জলে ফেলে দিলেন এবং তখনি হংস স্থষ্টি হলো । সেই হংস বলছে যে তারও “নাহিক বাপ মাও” । যাই হোক, চোঁদ যুগ গ্রন্থকে বহন করে হংসরাজ দেবতাকে ঠেলে ফেলে আকাশে উড়ে গেল । এখানেও লৌকিক বিশ্বাস ও শাস্ত্রের উন্টাটি ঠিক দেখা যাচ্ছে। হংস পবিত্র ; পুরাণে ংসের, স্থান খুব উচ্চ * সেখানে সে বিষ্ণুকে অক্লান্তভাবে বহন করেই ধন্য ; কিন্তু এখানে হংস ঠাকুরকে ফেলে পালিয়ে গেল । ধৰ্ম্মপূজাবিধানের এক জায়গায় আছে “হংসরথে বিজয় ঠাকুর নিরঞ্জন" ( পৃ: ২১৬ ) ; তবে সেখানে নিরঞ্জন পরব্রহ্মের নামান্তর মাত্র । ত৷ ছাড়া ধৰ্ম্মপূজাবিধানে যে হিন্দুপ্রভাব অনেক বেশী তা আমরা দেখতে পাব। প্রভু হংসের পর কচ্ছপ স্তষ্টি করলেন ; কিন্তু যে কচ্ছপ পৃথিবীর ভার সহ্য করছেন—তিনিও চৌদ্দযুগ পরে চম্পট দিলেন । প্রভু খুবই মুস্কিলে পড়লেন। তথন তিনি সোনার পৈতা ছিড়ে জলে দিলেন ফেলে, ভাবলেন বাহনটি অন্যদের মত অকৃতজ্ঞ হবে না । কিন্তু পৈতা সঙ্গে সঙ্গে হয়ে গেল বাসুকি নাগ । বাসুকি তখনি প্রভুকেই খাবার জন্য তেড়ে ছুটুলো , ধৰ্ম্ম বেগতিক দেখে উলুকের পরামর্শে কানের কুগুল খুলে ফেলে দিলেন। সেই কুগুল জলে পড়েই ব্যাঙ হয়ে গেল—বাস্থকি সেই ব্যাঙ, থেতে মন দিলেন। ধৰ্ম্মপূজাবিধানে আছে যে ধর্মের পৈত হচ্ছে হাজার-মাথা অষ্টনাগ । এটা পৌরাণিক অনন্ত নাগের বর্ণনায়ু সঙ্গে মেলে। কিন্তু কোথায়ও ত দেখা যায় না ৰে বাস্থকি প্রভুক্ষে খেতে ছুটেছে! সুতরাং এই আখ্যায়িকাটাও লৌকিক বিশ্বাস থেকে সম্পূর্ণ বিপরীত দেখা যাচ্ছে । O এখানে একটা জিনিষ লক্ষ্য করবার আছে। হিন্দুদের ঘূণ্য মৃত্যুর দূত উলুক হচ্ছেন মুনি, ধর্মের নিত্যসহচর। ধৰ্ম্ম-পূজা A S A S A S AeS AAAAASAAAAS AM SAS A SAS S S S S

  • Hgpkins—Epic Mythology, p to

১৬১ ধর্থের সঙ্গে উলুকের যোগের কথা আমরা পরে বিশদভাবে আলোচনা করবো। হংস, কুৰ্ম্ম, বাস্বকি সকলেই বেশ শান্ত কৃতজ্ঞ বলেই শাস্ত্রে উক্ত ; কিন্তু ধৰ্ম্মসাহিত্যে তাদের যে রূপ দেখা গেল সেটা আদেী আদর্শস্থানীয় নয়। এইসবের মানে কি তা পুষ্ট করে বলা বড় কঠিন ; হিন্দুদের যেটা পূজ্য তাকেই ছোট করা ও যেটা অপূজা সেটাকে বড় করাই যদি এর ভিতরকার কথা হয়, তবে এ কয়টি প্রাণীষ্ট বেছে নেওয়ার মানে কি ? 劇 এখন আমরা স্মৃষ্টিতত্ত্বের অন্যান্য কোটায় প্রবেশ করি । ধৰ্ম্মপূজকদের মতে পৃথিবী ধৰ্ম্মের গায়ের ময়লা ; তিনি বাস্তুকির মাথায় সেই ময়ল চাপিয়ে দেন বলেই পৃথিবীর অপর নাম বসুমতী । মাণিক দত্তের মণ্ডলচণ্ডীতেও আমরা যে হষ্টিতত্ত্ব পাই সেটি ধৰ্ম্মপূজকদের বিশ্বাসের অনুরূপ । এ বিষয়ে শ্ৰীযুক্ত হরিদাস পালিত মহাশয় সাহিত্যপরিষৎ-পত্রিকায় আলোচনা করেছেন । মাণিক দত্তের মতে ধৰ্ম্ম পাতালে যান মাটি আনবার জন্ত । সেখান থেকে শূন্তমূৰ্ত্তিতে তিনি উপরে উঠে আসেন। মাণিক দত্ত চণ্ডীমঙ্গলের লেখক হলেও তার বই আরম্ভ হয়েছে ধৰ্ম্মকে নিয়ে, আর তার স্বষ্টিতত্ত্ব সম্পূর্ণরূপে শূন্তপুরাণ বা আর কোনো ধৰ্ম্মপূজার বইএর প্রভাবে লিখিত হয়েছিল। শূন্তপুরাণের স্বষ্টিতত্ত্ব অনুসারে আদ্যাশক্তি ধর্মের ঘৰ্ম্ম থেকে হষ্টি হন । এই আদ্যশক্তি গৌরী বলেও উক্ত হয়েছেন (পু ১৫২) । এই দেবী ধর্মের কন্যার স্থায় ; এর গর্ভে ব্ৰহ্মা, বিষ্ণু, শিব জন্মগ্রহণ করেন । ঘনরাম লিখেছেন "পরম ব্রহ্ম বামে পরা জন্মিল প্রকৃতি” “প্রকৃতি হইতে জন্মে ত্রিগুণ আধান" "বিধি বিষ্ণু মহাদেব জন্মিল মহান ।” শূন্তপুরাণ ও ঘনরামের ধৰ্ম্মমঙ্গলের মধ্যে একটা সামঞ্জস্য দেখতে পাওয়া যায় । কিন্তু মাণিক গাঙ্গুলীর মধ্যে একটা গোজামিল দেবার চেষ্টা দেখা যায়। তিনি অকস্মাৎ স্বষ্টিকাৰ্য্য স্বরু করিয়েছেন। শূন্তপুরাণ, ঘনরাম, ধৰ্ম্মপূজা-বিধান, মাণিক দত্তের মঙ্গলচণ্ডীর বর্ণনার মধ্যে একটা পারম্পর্ঘ্য আছে। কিন্তু মাণিক গাঙ্গুলী উলুক ও সাগর স্বষ্টি করে লিখছেন “শক্তি সনে তথি একে স্থিতি গতি, তিন মূৰ্ত্তি সেই কালে। ব্ৰহ্মা বিষ্ণু শিব * ७ई ठिन cर्णय ! ইছার উপম কিবা ।