পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- ՀօԵ Aee eAAAASASASS ীেবনে একটা সময় আসে যখন নাস্তিকতা মোহের মত তরুণ চিত্ত্বকে আচ্ছন্ন করে। এই ঈশ্বরে অবিশ্বাস মনের কোনো অস্বস্থত বা বিকৃতির লক্ষণ নয়। এ উচ্ছল যৌবন-শক্তির নবস্থষ্টিশক্তিরই লক্ষ্ণণ। এই সন্দেহের বিরোহ-পথ দিয়া সত্যের মন্দিরে পৌছা যায়। রজতের মনে কিছুদিন ধরিয়া এরূপ এক নাস্তিকতা পাইয়া বসিয়াছিল। কিন্তু এ মাধবী রাত্রে তারাভয় আকাশের স্নিগ্ধ প্রশাস্তির দিকে চাহিয় তাহার মনে झहेrङक्लिन, छैश्वब्र त्रांटछन कि नोहे, डांशं८ङ किहूझे আসে যায় না । এই যে রূপের বর্ণ, এই যে রসের ফোয়ার, এই যে অপরূপ রংএর ঝোরা নিরস্তর ঝরিয়া পড়িতেছে, দুই চক্ষু ভরিয়া আনন্দে অহৰ্নিশি পান কুর। এই চাদের আলো যেন কাহার হাসির অমৃতধারা। সে যাহা কিছু দেখিতেছে, যাহা কিছু স্পর্শ করিতেছে, সবার পিছনে সে আনন্দ-হাসি উছলি উঠতেছে। এ জ্যোৎস্নারাত্রি তাহার শিল্পী প্রাণকে স্পর্শ করিল। মোনা লিসা'র মুখের চিররহস্যময় আনন্দ-হাস্তের মত - আজি এ নীলাকাশ ভরিয়া কাহার হালি, সেই হাসির স্বরে শুক কক্ষ রক্ত মাটি হইতে সবুজ তৃণ মুখ তুলিতেছে, গাছে গাছে ফুল রঙীন হইয়া উঠিতেছে. পাহাড়ে পাহাড়ে ঝর্ণার शृनक वांछिटङ८छ् । भांश्य क् ि? cग कि गङाई अभब्र थापा, चशृङरणां८करु शांजैौ ? नl, cन अरु वैौजां५, এক জীবকোষ, মৃত্যুতে মাটিতে হাওয়ায় মিশিয়া যাইবে ? এ সব ভাবিবার দরকার নাই, আজ রজত যাহা দেখিতেছে, যাহা স্পর্শ করিতেছে,-চারিদিকে কি অনাহত বীণা বাজিতেছে, সবার পিছনে কাহার হাসির রঙের ধারা। বিশ্বশতদললীন অনন্তউৰ্ব্বণীর ও জ্যোৎস্নাহালির দিকে চাহির রজত বাশিটি মুখে তুলিল। যুজত যখন জোৎস্নার আলোয় বসিয়া ভাবিতেছিল, তখন যোগেশ-বাবু তার শোবার ঘরে ইজিচেয়ারটায় চুপ ফরিয়া পড়িয়া ছিলেন। সে ঘরে মাধবী ছিল না বটে, কিন্তু সে পাশের ঘরে পিতার জন্ত সজাগ হইয়া ছিল। জানলার কাছেইউক্যালিপটাস গাছের পাতায় চাদের জালো কঙ্কণ চোখের মত থকমন করিতেছে। সেই দিকে চাহিয়া প্রবালী—জ্যৈষ্ঠ, ১৩২৯ AeAAASAAAAASA SAAAAA SAAAAA AAAA AAAA AAAA SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS ( २२ल छां★, १भ ५७ cन नेिछ खैौवहनद्र कथाँदै उiविटङझेिन । शङनेिन डांग्र भां ছিলেন, ততদিন সে মনের সহজ জানন্দে বাড়িয়া উঠিয়াছে, কিন্তু তার মৃত্যুর পর স্কুল ছাড়িয়া পিতার গুরুভার বহিতে বহিতে সে যেন শ্রান্ত হইয়া পড়িয়াছে। মুক্তি পাইলে যেন সে বঁাচে, কিন্তু অন্তরের অন্তস্তলে পিতার জন্ত এমন স্বনিবিড় প্রীতি আছে যে পিতাকে ছাড়িয়াও সে যেন কোথাও থাকিতে পারিবে না। এ বাড়ীতে সে তাহার সমবয়স্ক কোনো সঙ্গী বা সঙ্গিনী পায় নাই, শুধু মাঝে মাঝে রমল ছুটির সময় আসে। বাড়ীতে থাকিলেও তাহার শিক্ষার কোনো ক্ৰটি হয় নাই। এক মেম শিক্ষয়িত্রী বরাবর ছিলেন, কয়েক মাস হইল তাহাকে বিদায় দেওয়া হইয়াছে। কাজীসাহেবের কাছে সঙ্গীতচর্চা হয়, পিতাও মেয়ের পড়াশুনা মাঝে মাঝে দেখেন । তাহার এই উনিশ বছরের জীবনে খুব কম যুবকদের সঙ্গেই আলাপ হইয়াছে। দার্জিলিং কি সিমল কি পুরীতে গ্রীষ্মধাপনের সময় যে কয়েকজনের সহিত নমস্কারের আলাপ হইয়াছিল, তাহাদের কেহই তাহার মন স্পর্শ করে নাই। কিন্তু যে তরুণ শিল্পী তুলি দিয়া তাহার চিত্তের প্রশংসা লাভ করিয়াছে, সে আজ তরুণ আঁখি দিয়া তাহার চিত্তের প্রেমও লাভ করিতে চায়। একা থাকিয়া থাকিয়া বসিয়া বসিয়া ভাবা মাধবীর স্বভাব হইয়া গিয়াছিল। স্থিরতাই তাহার প্রকৃতি ; কিন্তু চোখের জলের মত করুণ টাদের আলোয় ভরা ঘরে সে আজ কেমন বার বার চঞ্চল হইয়া উঠিতেছিল। একবার চেয়ার ছাড়িয়া দাড়াইয়া আয়নায় নিজের মুখ দেখিল, জামূলার কাছে গিয়া স্বদূর দিগন্তের দিকে চাহিয়৷ রহিল, আবার চেয়ারে আসিয়া বসিল । মনকে বুঝাইল এ চঞ্চলতার কারণ তাহার পিতা । . কাল রাতে এমি সময় রমলাকে দেখিয়া তাহার পিতা কিরূপ উত্তেজিত হইয়া উঠিয়াছিলেন, তাহার ভয়ই হুইয়াছিল। সে অবশু জানিত তাহার পিতা রমলার মাকে ভালোবাদিতেন । কিন্তু রমলা পূৰ্ব্বেও তে বহুবার আসিয়াছে কখনও তিনি ७भम 5$ण श्न नाहे, त्रांब्र जांगांभौ ८थभङ्गडिाक ट्रिभ করিবার জন্তু মনের দরকার হয় নাই। এবার রমলা যেন ४की घूर्णौश७ब्रांब्र . भऊ আদিবাছে। সে চারিদিকে