পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ᏄᏬ

  • مہمیے

ইয়াছে ইহাতে উহাদের ভাত জুটবে না, কাপড় জুটবে ন, ইহার সকলে ঋণে জড়িত। ফসল সংগ্ৰহ করিবার সময় হইলেই সাউকার আসিয়া মাঠে দাড়াইবে। অসমান বিনিময়ে সে তাহার প্রাপ্য অর্থের মূল্যে শস্ত লইয়৷ ধাইবে । যে সামান্ত শস্ত চাষার ঘরে থাকিবে তাহাতে বীজ রাখিবে, দুই বেলা বা এক বেলা জয়ের সংস্থান করিবে ও কোনও রকমে লজ নিবারণ করিবে, এমন দুরাশা কোনও চাষার নাই। যে ফসল চাবার ঋণ শোধ করিয়া ঘরে আইসে তাহা দুই দিনেই ফুরাইয়া যায়। তারপর আবার মহাজনের দ্বারস্থ হইতে হয় । ইহার নেশা করে না, জমি অনাবাদী ফেলিয়া রাখে না, বিলাতী বিলাসের জিনিষ একপ্রকার কেনেই না বলিলেই হয়, তথাপি উহাদের অবস্থা এত হীন। যেখানে এতটুকু জমি আছে, নালার ধার, জানাচ, কানাচ, কোথাও বাদ নাই, শস্ত শস্ত। ভাবিতেছিলাম যদি চেষ্টা করিয়া, কারখানায় যেমন করিয়া কাজ করে তেমনি করিয়া যদি হিসাব রাখিয়া স্বপারভাইজার রাখিয়া এই শস্ত উৎপাদন করিতে হইত। কি প্রচও জায়াসে কত কম ফল হইত ! চাষার কাজ দেখিয়া মনে হইতেছিল যে লোকগুলি যেন একেবারে মরিয়া হইয়া শেষ ও একমাত্র অবলম্বন বলিয়া চাষ আবাদ করিয়া থাকে। যদি কোনও একজন বা এক দল মালিকের জন্ত লোকে চাষ আবাদ করিত, তবে এ জমি ভাল নয়, সে জমিতে সময়-মত বীজ পাই নাই, ওখানটাতে লাঙ্গল চলে না, এমনি করিয়া হয়ত অর্ধেক জমি বাদ যাইত। কিন্তু তাহাও দেখিতে পাওয়া যায় না। একটা নিষ্ঠার ভাব সমস্ত ক্ষেতের কাজেই স্পষ্ট হইয়া উঠে । আমি কেবলি ভাবি যাহারা এমন করিয়া ফসল তুলিয়াছে, যাহারা নেশা করে না, আলস্তে সময় কাটায় না, তাহাদেরও কেন জুই বেলা খাওয়া জুটিবে না ; তাহারা কেন খাইতে পরিতে পাইবে না ? এই কেনর জবাব অতি মিদারুণ' সমস্ত উৰ্দ্ধতন সমাজ একযোগে ইহাদিগকে ইহাদের প্রাপ্য হইতে বঞ্চিত रुक्लिङ्ग ब्रोश्ब्रिएछ । झथछन श्रृंउछन श्लभ कब्रि शांहाँ উপার্জন করিবে,—একজন জমিদার, উকীল, ডাক্তার, বা ব্যবস্থানার বড়,লোক হইয় তাহার উৎপন্ন এবং শ্রমলব্ধ প্রবাসী-শ্রাবণ, ১৩২৯ [ ২২শ ভাগ, ১ম খণ্ড ফলে ভোগলালসা তৃপ্ত করিবে। যখন মজুরের অভাব, छाश्विांभांज *ांeद्र इकब्र, ऊषन७ मिन-भकूबटक म* यांना মজুরী দিই। একজনার উপর চার-পাচজনার অন্ন cछांश्राईबांग्न छांब्र, थश् चांट६, बूटेि बांनण चांद्दछ, অজন্ম আছে। এমনি করিয়াই না গড়পড়তা ভারতবাসীর দৈনিক একজান মাত্র আয় হিসাবে দাড়ায়। তাহার ফল কি তাহ চক্ষুর সম্মুখেই দেখিতেছি। বয়স্ক নরনারী অৰ্দ্ধনগ্ন অবস্থায় থাকে, শিশুগুলি অধিক সংখ্যায় মারা যায়। তাহারা অন্ন-বস্ত্র-অর্থহীন। কিন্তু প্রত্যেক মানুষেরই ত বাচিয়া থাকিবার একটা সামাজিক लांबैौ त्रां८छ् । जभां८छ भृशम थभर्छौबैौद्ध श्रांदञ्चक, ऊर्थन তাহাকে ও তাহার উপর নির্ভরশীল স্ত্রী-পুত্রকে বাচাইয়া রাখা সমাজের কৰ্ত্তব্য । জনসাধারণ যতই অশিক্ষিত ও অকৰ্ম্ম হউক, মোটের উপর যে জীবিকা অর্জনের যথেষ্ট চেষ্টা আছে তাহা স্বীকার করিতেই হইবে। কিন্তু এই অবস্থার প্রতিকার কি ? প্রতিকার ব্যবসা বাণিজ্য নহে। বড় বড় কলকারখানা করিয়া সস্তায় পণ্য উৎপন্ন করিলে ইহার প্রতিকার হইবে না। প্রতিকার কেবল মাত্র শিক্ষায়ও নহে। শিক্ষা তাহাদিগকে তাহীদের অবস্থা আরো ভাল করিয়া বুঝাইয়া দিতে পারে এই পৰ্য্যন্ত, কিন্তু খাটিবার ও খাটাইবার পরম্পর অবস্থা-গত সম্পর্ক পরিবর্তন করিতে পারে না। শিক্ষা সকলের পাওয়া অবিশ্বক, তাহাতে পরোক্ষভাবে জীবিক অর্জন-পটুত্ব জন্মিতে পারে । কিন্তু যে পৰ্য্যন্ত জ্ঞান থাকিলে আত্মরক্ষার কথা ভাবিতে পারে, সেটুকু শিক্ষা আমাদের জনসাধারণের সংস্কারগত ভাবে আছে । তারপর লোকসংখ্যার আধিক্যও এই ছৰ্দশার হেতু নহে। যত লোক ভারতবর্ষে আছে, তাহাঁদের আবশ্বক পরিমাণ শস্ত উৎপন্ন হয়, অনেকটা foots Sfiral oth Supply and demand wefts, যোগান ও চাহিদার যে অমোঘ যুক্তি সচরাচর শোনা यांग्र उांशंe ७ शैनडांब cश्छू नरश् । क्जकांद्रथांना, क-दांश्रांन e कञ्चलांब्र थनिरङ अंभिटकब्र कांश्मिां भूयहे আছে। তবুও তাহাজের অবস্থার হীনতা অপরিসীম। জনসাধারণের ছুর্দশা যদি বালিৰতন অভাবে না হইয়া থাকে, যদি জশিক্ষাও ইহার মূলে নাই, যদি