পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8b-8 తూo్వతూ e^^4 ^^^ * *్క 47 ఇ a u a^ A^^^^^ নিতান্ত দৈন্যে পীড়িত নরনারীর আপাততঃ আল্পসংস্থান इहे८द । क्रूि ०ऊांश झांफ़ चां८ब्र बज्र कांछ ७३ इहेरब, cष, छड्कांद्र कांब्रिक अंध कब्रिग्रा नक्षजप्नब्र नक्तहेखनाक् দাস করিবার প্রবৃত্তি নষ্ট হইবে। চরকা ও খাদি সেই মনোবৃত্তির অনুশীলনে সমাজকে পাপ-নিমুক্ত ও নিৰ্ম্মল করিবে, পবিত্র করিবে । সেই পথেই স্বরাজের শুভাগমন হইবে। - কোনও সম্প্রদায়ে উৎসবে, শোকে ও উপাসনায় এই সুন্দর মন্ত্রটি কতবার উচ্চারিত হইয়া থাকে— আসতো মা সদগময়, তমসে মা জ্যোতিৰ্গময়, মৃতোমামৃতং গময় ; • ক্লজ স্বত্তে দক্ষিণং মুখং তেন মাং পাহি নিত্যং । যদি জীবনে ইহার কিছুও আচরণ করা হয় ; বিদেশী জিনিস ব্যবহারের দ্বারা আমরা দেশে অভাব ও দারিদ্র্যের প্রতিষ্ঠা করিতেছি, যদি এই কথাটি আমরা বুঝিতে পারি, প্রবাসী—শ্রাবণP ులిశిసె [ ২২শ ভাগ, ১ম খণ্ড ASAAAS A SAS SSAS SSASAS SSAS SSAS AAAAASAAAAeeA AAAAS AAAASS তবে অঙ্গ হক্টতে সূক্ষ্ম বিদেশী বন্ধ আপনি খসিয়া পড়ে, বৈদেশিক ভোগ-বিলাসের উপকরণ তিক্ত মনে হয় এবং ষে ভোগের গ্রেত দেশকে শ্মশান করিতেছে সে প্রেত আলোকের আগমনে অন্ধকারের গুণয় তৎ তৎ সমাজ হইতে প্রস্থান করে। “ন জাতু কামঃ কামানামুপভোগেন শামতি । হৰিষ কৃষ্ণবক্সের্ব ভূয় এবাভিবৰ্দ্ধতে।” সাজসজ্জা আসবাব, ধনরাশির স্তুপ প্রভৃতি উপকরণে পীড়িত হওয়াই কি জীবনের চরম লক্ষ্য ? বিলাসের তাণ্ডবনৃত্যে মত্ত হইয়া ভুলিয়া ধাই কোনদিকে বহ্নিমুখ পতঙ্গের ন্যায় নিজেকে আহুতি দিবার জন্ত উদ্ধশ্বাসে ছুটিতেছি। উদভ্ৰান্ত মনকে স্বস্থির রাখিতে পারি না । হায়! যে ভারতে অনুন তিন সহস্ৰ বৎসর পূর্বে রমণীকণ্ঠ হইতে বজ্ৰগম্ভীর নিনাদ উঠিয়াছিল “যেনাহং নামৃত স্যাম্ কিমহং তেন কুৰ্য্যাম", আজ কোন পথে সেই ভারত ধাবিত হইতেছে ! ঐ প্রফুল্লচন্দ্র রায় । রমল৷ ইহার পর তিনদিন ঘটনার স্রোত এত রুদ্র তালে বহিয়া গেল যে তিনদিনের শেবে কিরূপে এত ওলট-পালট হইয়া গেল তাহ কেহ ঠিক বুঝিয়া উঠিতে পারিল না। চারিটি জীবনের স্থত। লইয়া বুনিতে বুনিতে শিল্পী যেন অধীর হইয়া উঠিয়াছে, স্থতার সহিত স্থত গেরে দিয়া অথবা ছিড়িয়া কোনরূপে শেষ করিতে পারিলেই যেন সে বঁাচিয়া যায়। যতীন জীবনের লীলায়িত ছন্দে চলিতে পারে না, সব সমস্তার সমাধান আতি শীঘ্র সারিয়া ফেলিতে চায়, তাই ঘটনাগুলির ৰেগ বাড়িয়া গেল । ് পরদিন প্রভাতে চা না খাইয়াই , যতীন মোটর হাকাইয়া যোগেশ-বাবুর বাড়ীতে হাজির হইল। গেটের কাছে তাহার প্রিয়-স্থানে মাধবী ঘুরিতেছিল। ক্রীমরংয়ের শাড়ীর উপর সদ্যস্নাত মুক্তকেশ প্রভাতের আলোয় ঝলমল করিতেছে, পামগাছের তলায় দীপ্ত জাননে বনদেবীর মত দাড়াইয়া। সে মধুর মূৰ্ত্তি দেখিয়া ধীরে যতীন তাহার সম্মুখে মাথা নত করিল, কি কথা বলিবে খুজিয়া পাইল না। মাধবী বাগানের দিকে চলিয়া গেল, যতীন তাহার বন্ধুর ঘরের দিকে চলিল। রজত কাজীসাহেবের ছবিখানিতে রং দিতেছিল। যতীন ঘরে ঢুকিতেও কোনরূপ লক্ষ্য না করিয়া রং দিতে লাগিল। যতীন তাহার ঘাড়ের উপর ঝুঁকিয়া ছবিখানি দেখিতে দেখিতে বলিল—কি হে, ভারি ব্যস্ত ? কাচের এক চতুষ্কোণ বৃহৎ খণ্ডের উপর লাল রং ঘসিতে ঘসিতে রজত বলিল,--ই ভাই, ব্যস্ত । किडूक५ दखरङब्र ब्र५ cमeब्र मैंiफ़ॉरेका cनषिश “তোমাকে আর disturb করব না” বলিয়া যতীন বাহিরে আসিয়া বীরাঙ্গায় ঘুরিতে লাগিল। পূর্বদিকের বারানা পার হইয়া ভূমিকমের, সম্মুখে গিয়ু পড়িল। ঘরে