૭8ના ه باید به ای ه ۶ییسه ۳۹ দিয়াছেন। রাজা প্রথমেই বলিয়াছিলেন যে, ব্রাহ্মণের পক্ষে ক্ষত্ৰিয়ের নিকট শিক্ষা বিপরীত ব্যবহার (১৬)। যদি তখন ক্ষত্রিয়গণই ব্রহ্মবিদ্যার শিক্ষক হইতেন, তবে, ঐ কথার কোন অর্থই হয় না। বিশেষতঃ বালাকি উপদেশ লইবার জন্ত অজাতশত্রুর নিকট যান নাই । বরং সভায় উপস্থিত হইয়াই বালাকি বলিয়াছিলেন যে তিনি রাজাকে ব্রহ্মের স্বরূপ শিক্ষা দিতে আসিয়াছেন। পরে যখন দেখিলেন—অজাতশত্রু তাহার অপেক্ষা অধিক জ্ঞানী, তখন লজ্জিত হইয়া রাজার নিকটই ব্রহ্মের স্বরূপ জানিতে ইচ্ছা করিলেন । স্থতরাং এক্ট-সকল উপাখ্যান হইতে সিদ্ধান্ত করা যায় না যে ক্ষল্লিয়ের ব্রহ্মবিদ্যার উদ্ভাবক এবং ব্রাহ্মণের যখন এই বিদ্যালাভের জন্য ব্যগ্র হন, তখন তাহাদিগকে ক্ষত্রিয়ের শিক্ষা দান করিয়াছিলেন । রাজগণের বিদ্যাবত্তার কারণ । আমরা উপাখ্যান-ভাগ হইতে জাf (তে পারি যে, সে যুগের রাজগণ জ্ঞানী ও বিদ্যোৎসাহী ছিলেন। লন্ধপ্রতিষ্ঠ ব্রাহ্মণগণ র্তাহাদিগের সভায় থাকিয় বিদ্যান্থশীলন করিতেন। মধ্যে মধ্যে রাজসভায় বিরাট বিদ্ধংসন্মিলন হইত ( ১ - ) । প্রত্যেক রাজাই ইচ্ছা করিতেন যে, তাহার সভায় অধিক সংখ্যক পণ্ডিতের সমাগম হউক, এবং আগন্তুক পণ্ডিতগণের সংখ্যার হ্রাস হইলে তিনি অত্যন্ত দুঃখিত হইতেন (১৮) । রাজারা পুণ্ডিতগণের বিচার শুনিতে শুনিতে বহু কঠিন সিদ্ধান্তে জ্ঞান লাভ করিতেন । যে ব্রাহ্মণ যাহা জানিতেন, তাহাই রাজসভায় প্রচারিত হইত ; স্বতরাং বিভিন্ন দেশের পণ্ডিতগণের বিভিন্ন বিষয়ে সিদ্ধান্ত রাজা সভায় বসিয়া জানিতে পারিতেন। এইরূপে রাজার পক্ষে জ্ঞানলাভের অনেক স্থযোগ ছিল। এইজন্তই বোধ হয় উপনিষদে ক্ষত্রিয়গণের মধ্যে কেবল কয়েকজন রাজাই ব্রহ্মবিদ কুপে উল্লিখিত হুইয়াছেন ; কোন সাধারণ ক্ষল্লিয়ের নামে ঐরূপ উল্লেখ পাওয়া যায় না। রাজ একজন ব্রাহ্মণের নিকট কোন সিদ্ধান্ত শুনিয়া সে বিষয়ে প্রশ্ন দ্বারা অপর একজন ব্ৰাহ্মণকে পরাস্তু করিতে পারিতেন , স্বতরাং কোন ব্রাহ্মণ.তাহার প্রশ্নের উত্তর না দিতে পারিলেই প্রমাণিত প্রবাসী—ভাঞ্জ, ১৩২৯ AAA S S AAAA S AAAAA AAAA AAAA AAAA AAAAeeS AAAAAS AAAAAM AMA AeeS A S A S A S AM MAAA S AAA S AAAAA AAAA AAAA S S S S AAAAA SAAAAAS [ २२* छाँगं, ** थ७ AeM AAAAAS SASAAAAAS AAASASAAAMAMAAAS AAAAA AAAAeAe MMeAM হয় না যে সে বিষয়টি সকল ব্রাহ্মণের অজ্ঞাত ছিল। কোন কোন রাজ ব্রহ্মবিদ্যার আলোচনা করিতেন, ইহা দেখিয় কেবল ক্ষত্রিয়গণই ঐ বিদ্যার শিক্ষক ছিলেন এরূপ সিদ্ধান্ত করা যুক্তিযুক্ত নহে। কারণ, তাহা হইলে কোন কোন রাজা কৰ্ম্মকাণ্ডে পারদর্শী (১৯) ছিলেন বলিয়া আমরা ইহাও মনে করিতে পারি যে কৰ্ম্মকাণ্ডেও ক্ষত্ৰিয়গণই ব্রাহ্মণদিগকে শিক্ষা দিতেন । উপনিষদের আগ্যায়িকায় কৰ্ম্মীও জ্ঞানীর মধ্যে বিরোধ নাই । উত্তরকালে ক্ষত্ৰিয় শাক্যসিংহ ও মহাবীর ব্রাহ্মণ্যধৰ্ম্ম এবং কৰ্ম্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে মত প্রচার করায় এবং র্তাহীদের শিষ্যগণের মধ্যে অনেকে ক্ষত্রিয় ছিলেন বলিয়। কেহ কেহ মনে করেন যে উপনিষদের যুগেও ক্ষত্ৰিয়গণ কৰ্ম্মকাণ্ডের বিরোধী ছিলেন এবং তাহারাই অনুষ্ঠানপ্রিয় ব্রাহ্মণদিগকে জ্ঞানমার্গ দেখাইয়া দিয়াছেন । কিন্তু এ ধারণ অমূলক। স্বজাতির মধ্যে দুইজন মহাপুরুষ পাইয়| বহু ক্ষত্ৰিয় তাহাদিগের শিষ্যত্ব গ্রহণ করিয়াছিলেন, এবং স্বজাতীয় রাজাগণ তাহাদিগের শেষকতা করেন । 蟾 ক্ষত্ৰিয়গণ জ্ঞানমার্গের উদ্ভাবক বা পোষক ছিলেন বলিয়াই বুদ্ধ বা মহাবীর ধে উত্তরাধিকারসূত্রে উই৷ তাহাদের নিকট হইতে পাইয়। উহার পরিবর্তন বা পরিবর্দ্ধন করেন এরূপ মত ভ্রান্ত। যদি তাহার তাহাদের মতের কোন উপকরণ পূৰ্ব্ববৰ্ত্তী সময়ের চিন্তাশ্রেত হইতে লইয়াই থাকেন, তাহা হইলে সেই চিন্তাস্রোত যে ব্রাহ্মণ হইতে প্রবাহিত হয় নাই এমন কথা বলা যায় না। উপনিষদে ৰ আখ্যায়িকীয় কৰ্ম্মী ও জ্ঞানীর মধ্যে বিরোধ নাই । আমরা উপনিষদের আখ্যায়িকার মধ্যে ক্ষত্রিয়ের কোন বিরোধ দেখিতে পাই না । যদি ব্ৰহ্মজ্ঞ ক্ষত্ৰিয়গণ যাজিক ব্ৰাহ্মণ-সম্প্রদায়ের সহিত স্পৰ্দ্ধা করিয়াই স্বতন্ত্র মত প্রচার করিতেন, তাহা হইলে, র্তাহার ব্রাহ্মণদিগকে এত সম্মান করিতেন না । যেখানেই কোন ক্ষত্ৰিয় ব্রাহ্মণকে উপদেশ দিয়াছেন, সেখানেই উপদেষ্ট। অত্যক্ষ সঙ্কোচ বোধ করিষাছেন । 平電q
