Jeఆbళ SAAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAASAAASAAA AAAA AAAA AAAASASASSMAAA AAAA AAAASASASS সভায় তাহার বক্তৃতায় শিক্ষা সম্বন্ধে বহু মূল্যবান কথা আছে। তিনি, শিক্ষার প্রতি শ্রোতৃবৃন্দের মনোযোগ wfood oft| "Co-"Brother Delegates, the question of education is extremely important, and no time or space could be said to have been wasted over it.”fsfa Woffortz go focus: প্রথম তিন পুত্রকে বিলাত পাঠান। তাহার জ্যেষ্ঠ পুত্র শ্ৰীযুক্ত রাজকুমার চট্টোপাধ্যায়, বি-এ, ব্যারিষ্টার হইয়া আসিয়া কলিকাতা হাইকোর্টে ওকালতি করিতেছেন। মধ্যম পুত্র কুঙ্কমকুমার চট্টোপাধ্যায়, বি-এ, এ-এম, আইসি-ই, এ-সি-এফ, কুপাসহিল কলেজ হইতে ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করিয়া বিহার প্রদেশের একজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার হইয়াছেন। তৃতীয় পুত্র শ্ৰীযুক্ত শরৎকুমার চট্টোপাধ্যায় বি-এস-সি (লগুন), এ-এম, আই-ই-ই, ইলেক্টকেল ইঞ্জিনিয়ার হইয়া আসিয়া বন্ধে পাওয়ার হাউসের কর্তৃত্বভার প্রাপ্ত হইয়াছেন । হরিদাস-বাবু তাহার কনিষ্ঠ পুত্র শিশিরxtzow 3ffia agriculturist xfiiitcsa | fsf তাহাকে খাণ্ডোয়ীর স্থায়ী বসবাসী করিয়া কৃষিক্ষেত্রের সকল ভার তাহার হস্তে ন্যস্ত করিয়াছেন । হরিদাসবাবু রাজনৈতিক বিষয়ে চরমপন্থী হইলেও একজন প্রকৃত রাজভক্ত প্রজা। খাণ্ডোয়ার এবং শুদ্ধ খাণ্ডেীয় কেন, জব্বলপুর মেী এবং ইদোরে তঁtহার অপ্রতিহত প্রসার ও প্রতিপত্তি । তিনি উকীল-সম্প্রদায়ের সম্মানিত নেতা এবং এতদঞ্চলে এই ব্যবসার পথপ্রদর্শক। মধ্য-প্রদেশের সর্বত্রই তাহার প্রখ্যাতি আছে । তিনি চরিত্রবলে এবং পরার্থপরতাদি-সদগুণ-প্রভাবে রাজপুরুষ এবং দেশবাসী জনসাধারণের শ্রদ্ধাভাজন হইয়াছেন। তিনি যে এদেশে জনপ্রিয় এবং প্রজামিত্র বলিয়া স্বীকৃত তাহার নিদর্শন স্বরূপ আমরা তাহাকে হোলকার রাজ্যের প্রজাপরিষদের সভাপতির আসনে দেখিতে পাই। চট্টোপাধ্যায় মহাশয়ের সাহিত্যিক প্রচেষ্টাওঁ প্রশংসনীয়। .এ পর্য্যন্ত তিনি যে-সকল বক্তৃতা দান করিয়াছেন প্রবাসী—ভাদ্র, bళిశిపా [ २२ल छां★, »न १o • ുTarunnoBot (আলাপ)-ു സ്പ്രൂ তৎসমুদয় সংগ্ৰহ করিলে প্রকাও গ্রন্থ হইয়া যায়। এই বৃদ্ধ zoo fefs of:to Law of Legal Necessities and obligation নামক গ্রন্থের দ্বিতীয় সংস্করণ করিয়াছেন। উহা শীঘ্রই প্রকাশিত হইবে। ঐ পুস্তক প্রণয়ন করিয়া তিনি যশস্বী হইয়াছেন । পুস্তকখানি সমস্ত আদালতে আদৃত হইয়াছে। তিনি হিন্দু আইন বিশেষভাবে অধ্যয়ন করিয়াছেন । গ্ৰন্থখানি তাহারই স্কুফল। বহু বৎসরের প্রবাসবাসে থাকিয়াও তিনি মাতৃভাষ ভুলেন নাই। তিনি বঙ্গের বিবিধ সাময়িক ও সংবাদ পত্রে ভুরি ভুরি প্রবন্ধ লিখিয় বঙ্গসাহিত্যের অঙ্গ পুষ্ট করিয়াছেন। গত দশ বৎসর হইতে তিনি পরিচিত বা অপরিচিত উচ্চশিক্ষিত বা স্বল্পশিক্ষিত বাঙ্গালীমাত্রকেই পত্র লিখিতে মাতৃভাষাই ব্যবহার করিতেছেন। খাণ্ডোয়ায় তাহার ভবন দেশ- বা বিদেশ-আগত বাঙ্গালীমাত্রেরই একমাত্র আশ্রয়স্থল ছিল। এক্ষণে খাণ্ডোয়ার পাঁচ ঘরে প্রায় জন-কুড়ি বাঙ্গালীর বাস হইয়াছে। হরিদাস-বাবুর গৃহে প্রধান প্রধান আইনব্যবসায়ীগণ মধ্যে মধ্যে আতিথ্য গ্রহণ করিয়া থাকেন। স্বৰ্গীয় পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রী মহাশয় প্রায়ই ইহঁার আলয়ে আগমন করিয়া আনন্দিত হইতেন । চট্টোপাধ্যায় মহাশয়ের সহযোগী ও খাণ্ডোয়া-যাত্রায় প্রথম সঙ্গী প্যারীলাল গঙ্গোপাধ্যায় মহাশয় ১৯২২ অকে মার্চ মাসে তাহার কৰ্ম্মক্ষেত্র খাণ্ডোয়ায় দেহত্যাগ করিয়াছেন। তাহার সমসাময়িক খাণ্ডোয়াবাসী আরএকজন বাঙ্গালীর নাম উল্লেখযোগ্য । তিনি কাশীনিবাসী শ্ৰীযুক্ত মাধবচন্দ্র গাঙ্গুলি। গঙ্গোপাধ্যায় মহাশয় মিরাট হইতে বদলি হইবা খাণ্ডেয়ায় জেলা জজ হইয়া আসেন। তাহার আগমন হইতে খাণ্ডোয়ায় ৮ কালীর পূজা আরম্ভ হয়। মাধব-বাবু কালীর মৃন্ময়-মূৰ্ত্তি গঠিত করিয়া প্যারীলাল-বাবুর গৃহে পূজা করেন। সেই সময়েই স্বামী বিবেকানন্দ হরিদাস-বাবুর গৃহে অবস্থিতি করিতেছিলেন । " छैटौ उठांtनट्लाभांझ्न झांज
