পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

” له لاسوا সাচি স্তপের তোরণ একটা বিশালতা, একটা বিস্তৃত স্থিরতার ভাব থাকা চাই ; কিন্তু তিনি যখন “স্ত প” রচনা করলেনু তখন তাকে এমন একটা রূপ এমন একটা আকার দিলেন যাতে স্থিত আছে বটে কিন্তু সে স্থিরতাকে জড়ত্বের নিজীবতা বললে ভুল হবে, গতির তরঙ্গ ধেন সেখানে স্তম্ভিত হয়ে জমাটু বেঁধে গিয়েছে। ভারতবর্ষীয় মন্থমেন্ট-স্ত,প— আকৃতিতে অৰ্দ্ধবৃত্তাকার, যেন ভূমণ্ডলের আধখানা টুকরো নিশ্চল হয়ে পড়ে আছে। মিশরের পিরামিড, মিশরের পক্ষে যেমন মূল্যবান, এই স্তপ জিনিষটা ভারত বর্ষের পক্ষে তার চেয়ে কিছু কম নয়, কিন্তু দুয়ের মধ্যে কি আকাশ-পাতাল প্রভেদ । পিরামিডের চারটে ধারই সমান, তার প্রতি রেখা দৃঢ় এবং স্বনির্দিষ্ট, এবং সমস্তটা মিলে সে যেন খাড়া উপরের দিকে উঠে গিয়েছে, কিন্তু স্তুপের মধ্যে আগাগোড় একটা গতির লীলা উচ্ছসিত প্রবাসী—আখিন, ১৩২৯ U. AMAMMMMMAMMMAMJAMMMAMMMMAJMMJJJMJ :- o கு: \,ന്യൂസ്റ്യത്,റബ്ല്യൂ.സ. to g; * [ २२* छांग, »ग शंd به حابی به حیر

.jః | 密
  • 7

o ar ః =ā o ក្ញុំ ತೌTREETಿಟ್ತಿ চতুভূজ মন্দির—খাজুরাহে। হয়েছে, সে গতি, যেন আপনার বেগে আপনহারা হয়ে কেবল প্রবাহের মধ্যেই সার্থকতা লাভ করেছে এবং নৃত্য . করতে করতে ক্রমাগত ঘুরে ঘুরে নিজেরষ্ট উপর এসে পড়েছে,—এখানে না আছে সরল রেখা, না আছে স্বনির্দিষ্ট দিকৃনির্ণয়ের কোনো চেষ্টা । তাহলেই দেখতে পাই একটা গতি, একটা চলন্ত জীবন্ত ভাবই হচ্ছে ভারতীয় শিল্পরচনার প্রধান বিশেষত্ব ; একেই অবলম্বন করে’ তার সৌধশিল্প বা চিত্রকলা, তার জড়প্রকৃতি বা জীবজগতের নাম রূপচ্ছবি সব ফুটে উঠেছে। মানুষের মুখের ভাবে, তার অঙ্গের আকৃতিতে সকলথানেই এই প্রাণের নিবিড় সঞ্চার অনুভব করা যায়, ধেন গোপন অন্তরের “বেগের আবেগ” “আকারের অসহ্য পিয়াসে” রূপের ফোয়ারায় উচ্ছ্বসিত হয়ে উঠেছে, আত্মার শুভ্র রশ্মিরাগে দেহ এবং মুখাবয়বকে যেন উজ্জল করে তুলেছে। নাক মুখ বা চোখে ব্যক্তিগত স্বতিয়াকে বিশেষভাবে প্রকাশ না করে ভারতীয় শিল্পী তারও