- >8 w ------------------- ----- -- করিয়াছেন। আজকাল কেবল পুষ্টকর খাদ্যটি দেন, তাহাতে মুন ঝাল গুড় অর্ম দিতে চান না। যাই হোক, তার লেখায় যখন খাটি জিনিস আছে তখন কোথাও কোথাও বেশী মনোযোগের দরকার হইলেও আমরা তাহ পড়িতে ছাড়ি না । তাহার রচিত "দেশে বিজ্ঞান-প্রতিষ্ঠা" প্রবন্ধের “দেশে বিজ্ঞানের স্থিতি" শীৰ্ষক অংশটি পাঠকের যদি আগে পড়েন, তাহ হইলে বাকী সবটুকু পড়িতে আগ্ৰহ জন্মিবে। পড়িলে সময়ের ও মস্তিষ্কের সদ্ব্যবহার হইল বলিয়া ধারণ জন্মিবে । - - ভারতীয় দর্শন শ্ৰীযুক্ত হীরেন্দ্রনাথ দত্ত বেদান্তর মহাশয়ের "ভারতীয় দর্শন" সম্বন্ধেও আমরা বলি পাঠকের “অনুবাদ ও মৌলিক গ্রন্থ রচনা" এবং “দশন-অনুসন্ধান" শেষের এই দুইটি অংশ আগে পড়িয়া ফেলিবেন । তাহ হইলে এই বহুঅধ্যয়ন ও চিন্তাপ্রস্থত অভিভাষণটির অন্য অংশগুলি আক্রমণ করিতে সাহস হইবে । ভারতবর্ষের প্রাচীনদর্শন বাঙ্গালীদের বোধগম্য করিবার চেষ্ট, এবং বাঙ্গল ভাষায় দার্শনিক গ্রন্থাদি লিখিবার চেষ্টার বিষয় দত্ত মহাশয় বলিয়াছেন । ইংরেজশাসনকালে এ বিষয়ে রামমোহন রায় প্রথম পথ দেখান । তিনি বেদান্তের বাঙ্গলাভাষ্য রচনা করেন, এবং ভাষ্যসহ কতকগুলি উপনিষদের বাঙ্গল অনুবাদ প্রকাশ করেন । দত্ত মহাশয় তাহার নাম করিতে তুলিয়া গিয়াছেন । রাজনারায়ণ বস্ব, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, গৌরগোবিন্দ রায়, দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর, কৈলাসচন্দ্র সিংহ, প্রভৃতির নাম ও বোধ হয় করা চলিত । - বঙ্গে শিল্প ও সমাজসংস্কার অন্যান্য প্রদেশে প্রতিবৎসর রাজনৈতিক প্রাদেশিক • সমিতির অধিবেশনের সঙ্গে সঙ্গে সমাজসংস্কার সমিতি এবং শিল্পোন্নতিবিধায়িনী সমিতিরও অধিবেশন হয় । বঙ্গে হয়
- -عے
• না। কেন হয় না ? প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩২ - - - .-l. -- -- " শ্লেষ্ট বৈজ্ঞানিকের মৃত্যু - ভাইজ মান (Weismann পৃথিবীর একজন শ্ৰেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক * ছিলেন । মানুষ ও অস্থান্ত প্রাণীর সোপাঞ্জিত দোষ বা গুণ, শক্তি ল। অক্ষমত, ইতাঠি, তাহার সন্তানের উত্তরাধিকার-সূত্রে পায় ন', তিনি ইহ প্রমাণ করিয়াছিলেন । সম্প্রতি দাহার মৃত্যু হইয়ছে। कश्चन नितः १८ॐ ९|ः ततः॥ं, মামেরিক, চীন, বা শার কারও rীণf*u« { n । এ পান চীনে পা ফেলিয়ছে । তাৰু। সে নিজেক্ট স্থির কবিলে । *निरन नां । [ ১৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড, ・ ー・ヘヘ・ベーべーヘ、ヘーへへ・ヘ -
- গ্রহনক্ষত্রে লা জামুড়োর প্রভেদ থাকে না । ১ম সংখ্য। ] পল্লীর উন্নতি (t - - へヘヘーへヘヘーヘヘヘー・ヘン一ーン・ヘッヘペーンヘンヘン・ベー* いベー/ーン「*ヘー^°へベーヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘ ヘヘヘヘヘヘヘヘ "ভগবানের কুপায় অমর হাজার হাজার শত্রুর প্রাণ বধ করিয়াছি।” যুদ্ধের তারের পলর । –ড়ি নোটেনফাকের ( অনুষ্ঠাড়াম ) । , পল্লীর উন্নতি সৃষ্টির প্রথম অবস্থায় বাপের প্রভাব যখন বেশি তখন অামাদের দেশে সেই দশ।–তাই সকলকেই সব কাজে লাগতে হয়, কবিকে ও কাজের কথাম টানে । অতএব আমি আজকের এই সভায় দাড়ানোর জন্যে যদি ছন্দোভঙ্গ হয়ে থাকে তবে ক্ষমা কবুতে হবে । এখানকার আলোচ্য কথাটি সোজা। দেশের হিত করাটা যে দেশের লোকেরই কৰ্ত্তব্য সেইটে এখানে স্বীকার করতে হবে। এ কথাটা দুৰ্ব্বোধ নয়। কিন্তু নিতান্ত সোজা কথাও কপাল-দোষে কঠিন হয়ে ওঠে সেটা মেঁ পূৰ্ব্বে দেখেছি । খেতে বল্লে মাহুষ যখন মারতে আসে তখন বুঝতে হবে সহজটা শক্ত হয়ে দাড়িয়েছে। সেইটেই সব চেয়ে মুস্কিলের কথা । আমার মনে পড়ে এক সময়ে যপন আমার বয়স অল্প ছিল সুতরাং সাহস বেশি ছিল সে সময়ে বলেছিলুম যে বাঙালীর ছেলের পক্ষে বাংলা ভাষার ভিতর দিয়ে শিক্ষা পাওয়ার দরকার আছে। শুনে সেদিন বাঙালীর ছেলের বাপদাদার মধ্যে অনেকেই ক্রুদ্ধ হয়েছিলেন । আর একদিন বলেছিলুম, দেশের কাজ করবার জন্য দেশের লোকের যে অধিকার আছে সেটা আমরা আত্মঅবিশ্বাসের মোহে বা সুবিধার খাতিরে অন্তের হাতে তুলে দিলে যথার্থপক্ষে নিজের দেশকে হারানো হয়। সামর্থ্যের স্বল্পতাবশত যদিবা আমাদের কাজ অসম্পূর্ণও হয় তবু সে ক্ষতির চেয়ে নিজশক্তি চালনার গৌরব ও সার্থকতার লাভ অনেক পরিমাণে বেশি । এত বড় একটা সাদা কথা লোক ডেকে যে বলতে বসেছিলুম তাতে মনের মধ্যে কিছু লজ্জা বোধ করেছিলুম। কিন্তু বলা হয়ে গেলে পরে লাঠি হাতে দেশের লোকে আমার সেটুকু লজ্জা চুরমার করে দিয়েছিল। - দেশের লোককে দোষ দিইনে । সত্য কথাও থামক শুনলে রাগ হতে পারে। অন্যমনস্ক মানুষ যখন গৰ্বর মধ্যে পড়তে যাচ্চে তখন হঠাং তাকে টেনে ধরলে সে হঠাৎ মারতে আসে। যেই সময় পেলেই দেখতে পায় সামনে গৰ্ব আছে তখন রাগ কেটে যায়। আজ সময় এসেছে, গৰ্ত্ত চোখে পড়েছে, আজ আর সাবধান করবার দরকারই নেই। দেশের লোককে দেশের কাজে লাগতে হবে এ কথাটা আজ স্বাভাবিক হয়েছে। তার প্রধান কারণ, দেশ যে দেশ এই উপলব্ধিটা আমাদের মনে জাগেকার চেয়ে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। স্বতরাং দেশকে সত্য বলে জানবামাত্রই তার সেবা করবার উদ্যমও আপনি সত্য হল - —সেট। এখন আর নীতি-উপদেশ মাত্র নয়।
