পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ઝડર মহাকবি কালিদাস তৎকালীন কাব্য-জগতের উদীয়মান কবি ছিলেন। তাহার শকুন্তলা-নামক নাটকে দেখা যায়— छ्भश्च ब१iथंcष १ङ्कखणिांबिका १ेन कविँशां पृथ्न ङीश्ांनि রুপমাধুরী পান করিতেছিলেন, সেই সময় শকুন্তলার পরিধেয় বন্ধল কটিদেশে দৃঢ়লম্বন্ধহেতু কষ্টান্থভব করিতেছিল । এই সময় আমরা বন্ধলের উল্লেখ দেখিতে পাই এবং মনে হয় সেই বন্ধলেরই ব্যবহার তৎকালীন মুনিদের আশ্রমে প্রচলিত ছিল । ভ্রাবিড়গণের সেই নূতন পরিচ্ছদাদির আদর দেখিয়া মনে হইতেছিল যেন তাহারা অশিক্ষার শাস্তিময়ী ক্রোড়ে ললিত-পালিত হইয়াও বয়সের সঙ্গে-সঙ্গে উলঙ্গ অবস্থাতে সন্তোষ-প্রাপ্ত না হইয়া শরীরাচ্ছাদনের উপায় খ জিতেছিল । তাহারা পরিচ্ছদ কখনও দেখে নাই, কিন্ধ৷ পাইবার প্রত্যাশাও করে নাই। কিন্তু নবাহুসন্ধানের সঙ্গে-সঙ্গেই তাহাজের রুচি পরিবর্তিত হইয়া চলিল । ভারতের বৈদিক যুগের প্রতি দৃষ্টিনিক্ষেপ করিলে তৎকালীন পরিচ্ছদাদির ব্যবহার দেখিতে পাই—ঋগ বেদে বয়ন-বিদ্যার উল্লেখ রহিয়াছে। তাহা দেখিলে বুঝিতে পারা যায়, তৎকালেও নানাপ্রকার বস্ত্রাদি ব্যবহৃত হইত। ঋগ বেদে আমরা দেখি— “श्रूषां नां नििध। खि बांशाः স্তোতরম- তে শতজতো বিভমূমে অস্ত রোদগী।" হে শতক্রতু। যেমন মূষিক স্বত্রখণ্ড ছেদন করে, তেমনি দুঃখ আমার অন্তর ছেদন করিতেছে।

  • সায়ণ” তাহার টীকায় বলিয়া গিয়াছেন, বয়নার্থ স্বত্র যে মাড় প্রদণ্ড হুইত, উহা মুষিকের একটা উৎকৃষ্ট খাদ্য ছিল। ইহাতেও • বয়নবিদ্যার প্রমাণ পাওয়া

शृष्ट्रि ! তখন যজ্ঞকালে তদুপযোগী জ্বব্যাদি জাবরগার্থে নানাবিধ ছোটো-ছোটো বস্ত্রাদি ব্যবহৃত হইত। कश्न सिक्रबन्त्र eम, २० e se cश्रicक ७९झ्छे श्रृंब्रिझानब्र বর্ণনা আছে—“ভজেব বস্ত্রা মুকুতা।” ঋগ বেদের ১০ম, ১১, ৪ শ্লোকে দেখি–“জায়েব পত্যে উশলী সুবাসাঃ ” [ २८* छांनं, २घ्र थ७ ঋগ বেদের ৮ম, ৪৪ ও ৩৩ খণ্ডে উত্তমবন্ত্রপরিহিত দাসী বর্ণনা দেখিতে পাই । তৎকালে ব্রিচ্ছদাদি সাধারণতঃ ভেড়ার লোমম্বারা নির্মিত হইত। ঋগ বেদের ১০ম, ২৬ ও ৬ শ্লোক পাঠ করিলে আমরা দেখিতে পাই তখনও বয়ন ও রেশমের নির্দেশ আছে । ঋগ বেদের ১ম, ৩১, ১০ শ্লোকে দেখিতে পাই,পাট বা শণের বস্ত্রনিৰ্ম্মিত বক্ষস্থাণ ব্যবহৃত হইত। আবার ৫ম, ১০ ১ ও ৮ শ্লোক পড়িয়া দেখি, তন্নিমিত্ত রেশমের একপ্রকার কাপড়ও ব্যবহৃত হইত, উহাকে তাপ বলা झ्द्देउ । কোনো-কোনো ঐতিহাসিক বলিয়া গিয়াছেন যে, ভারতবাসিগণ আলেকজাণ্ডারের ভারত-আক্রমণের পূৰ্ব্বে ধুতিচাদর ব্যবহার ব্যতীত অপর কোনো পরিচ্ছদের ব্যবহার জানিত না । পরন্তু ইহা একটি আশ্চর্ধ্যের বিষয় বলিয়া মনে হয় যে, তৎকালীন ধনশালী ব্যক্তিগণও শুধুমাত্র ধুতিচাদরে সন্তুষ্ট থাকিত । বস্তুতঃ সীবন-বিদ্যা যে তখনও প্রচলিত ছিল, তাহার প্রমাণ পাওয়া যায়। (Wilson's Rig-Veda, Vol. II, p. 28o and IV, p. 6o) আমরা তৎকালীন গ্রন্থাদি পৰ্য্যালোচনা করিয়া দেখি, বৈদিক যুগের জাৰ্য্যগণ নানাবিধ পরিচ্ছদদি ব্যবহার করিত। তাহারা যে ভিতরের পোষাক ব্যবহার করিত, উহাকে নীবি বলা হইত। ( অথৰ্ব্ববেদ-৮ম, ২, ও ২৬ । ) ইহার উপরে যে-কাপড় ব্যবহৃত হইত, উহাকে বাসমূ বলিত ; এবং সৰ্ব্বোপরি যে কাপড় বা পোষাক ব্যবহৃত इहेड, फेशं८क अषिदांग दणा श्हेड*(क्षकू, sभ,ss० ७ >) এই অধিবাগের অপর নাম ছিল “অংক ও জাপি”। এতদ্ব্যতীত ৰখন তাহারা যজ্ঞাহুষ্ঠানে প্রবৃত্ত হইত তখন তাহারা যে একটি রেশমের গাত্রাবরণ ব্যবহার করিত, উহাকে তাপ বলিত। মন্তকাচ্ছাদনার্থে যে বস্ত্র ব্যবহৃত হইত, উহাকে “ওপশ” বলিত। (ঋগবেদ ১০ম, ৮৫-৮) কেহ কেহ, ৰখা অধ্যাপক ব্লুমফিল্ড, এই ওপশকে “soal of ral footton I (Hymns of the AtharvaVeda, p. 538, 39)