পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্য: ) লিখিবার জঙ্ক বে-কমিটি নিযুক্ত হইয়াছিল,তাহার রিপোর্ট, বাহির হইয়াছে। এই ম্যাডম্যান কমিটির অধিকাংশ ਸੀ। সামান্ত জোড়াতালি দিবার পক্ষে রিপোর্ট দিয়াছেন ; বাকী সভ্যেরা, বৰ্ত্তমান ভারত-শাসন আইনে ভারতীয়দিগকে স্বত ক্ষমতা দেওয়া হইয়াছে, তাহা অপেক্ষা আরও বেশী ক্ষমতা দিবার পক্ষে, যখন সম্পূর্ণ প্রাদেশিক আত্মকর্তৃত্ব প্রভৃতির পক্ষে রিপোর্ট কfরয়াছেন । এই বিষধুসম্বন্ধেও নিশ্চয়ই বিলাতে মন্ত্রণ হইবে । রক্ষণশীলঙ্গলের অন্যতম সাপ্তাহিক কাগজ স্তন্টার্ডে রিভিয়ু ইতিমধ্যেই যাহা বলিয়াছেন, তাeার মৰ্ম্ম এই—“১৯২৯ সাল পর্য্যস্ত অপেক্ষা কবিয়া কি লাভ ? শাসনসংস্কার ত বার্থ হইয়াছে ; অতএব বর্তমান শাসন-প্রণালী উঠাইয়া দিয়া আগেকার প্রণালীতে ফি'রয় যাওয়াই ভলে ।” লর্ড সিভেনূহামও আমেরিকার কারেণ্ট চিন্ত্রী ম্যাগাজিনে লিখিয়াছেন, মল্পীমিণ্টে সংস্কাবের সময়েই অনেক ভারতীয় নেতা বলিয়াছিলেন, যে, ভারতীয়দিগকে অত্যন্ত বেশী ও তাহাদের আশার অশীত ক্ষমতা দেওয়া হইয়াছে । এইরূপ মতাবলম্বী লোক রক্ষণশীলদলে অনেক আছে । অতএব তাঙ্গদের প্রভূত্বকালে মfেডম্যান কমিটির রিপোর্ট-সম্বন্ধে মন্ত্রণার ফল যে ভারতবর্যের অমুকুল হইবে না, তাহ বলাই বাহুল্য ।. আরও অনেক বিষয়ে মন্ত্রণ হইতে পারে । কিন্তু তাহার ফলাফল-সম্বন্ধে জল্পনা-কল্পনা করিয়া লাভ নাই । উদ্ধারকর্তী-সংগ্রহের ব্যয় পূৰ্ব্বে লিপিয়াছি, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষিত ইংরেজ । যুবকে বা আর আগেকাৰ মত দলে-দলে ভারতীয়দের উদ্ধfরসাধনার্থ এদেশে সিবিলিয়ানী চাকরি করিতে আসিতে , ব্যগ্র নহে । অধম-পতিত ভারতীয়দের দশ। তবে কি হইবে, ভাবিয়া-ভাবিয়া অনেক ভারত-ভাগ্যবিধাতা ইংরেজের ঘুম হইতেছে না, . তাছাবা অস্থিচৰ্ম্মসার হইয়াছেন । ইহারের মধ্যে কেহ-কে পূর্বে আমাদের মুক্তির গুপ্ত এদেশে প্রাদেশিক শাসনকৰ্ত্ত ছিলেন । এখন ইংfরা বিলাভেৰ বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে বতুতাদি করিয়া, ভারতবর্ষের উর্দ্ধার কৰ্ত্ত ইংরেজ সিবিলিয়ানদের দল হাতে পূৰ্ব্ববৎ পুষ্ট থাকে, সেই চেষ্টা করিতেছেন। ॐiझॉब्रा ७हे ८ष कडेचौदांब्र कब्रिtउ८छ्न, टाइ উড়াল আমাদের প্রতি দ্বধাবশতঃ বিন মূল্যেই করিCॐtछ्न ! fकह शाडाश्रटडग्न वाञ्च, नडाव्र छछ झल खाङ, বিজ্ঞাপন ৰিন্থি, প্রভৃতি খরচ ত আছে । সেগুলা তাঙ্গমিগেঃ fনজেদের পকেট হটতে দিতে বলা যুক্তিসঙ্গত কিম্বা শিষ্টাচারদম্বত নহে। এবং সেহেতু ভারতবর্ষের মুক্তি স্বাভাসংগ্রহের চেষ্টা সম্পূর্ণরূপে ভারতেরই হিত ও । 勒》 বিধ প্রসঙ্গ—ভারতবর্ষ ৪ জাতিসংঘ $') णाcछद्र छछ, ऐश८ङ इं९लc७द्र uद९ cर्कान्e डे९८६८छब्र একট। কানাকড়িও লাভ হইবে না, সেই হেতু ব্রিটিশ গবর্ণমেণ্ট পূৰ্ব্বোক্ত ব্যয়ভার বহনের উচ্চ অধিকার ভারতবর্ষকে সম্ভেংগ করিতে দিয়াছেন । সত্যবাদী ইংরেজ স্যার রবার্ট হন নামক একব্যক্তি গ্লাসগোতে একটা বক্ততায় বলিয়াছে, ভারতবর্ষের একজন প্রাদেশিক গবর্ণর তাহাকে বলিয়াছে, যে, এখন ১- জন সিবিলিয়ানের মধ্যে ৯ জন ভারতীয় । সমগ্র ভারতবর্ষে যত সিবিলিয়ান আছে, তাহার মধ্যে শতকরা ৯০জন ত ভারতীয় লহুেষ্ট, কোন প্রদেশেরই সিবিলিয়ানদের মধ্যে শতকরা ৯০ জন ভারতীয় নহে । এইজন্য মনে হইতেছে, হয়. প্রাদেশিক গবর্ণরট মিথ্যা কথা বলিয়াছে, কিম্ব স্যার রবার্ট মিথ্যা কথা বলিয়াছে । বিলাতে ভারতবর্ষ-সম্বন্ধে এইরকম খাটি খবর বিস্তর বাহির হয় । ভারতবর্ষ ও জাতিসংঘ ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভায় জিজ্ঞাসিত একটি প্রশ্নের সরকারী উত্তর হইতে জানা যায়, যে, লীগ অফ নেশ্যান্স, অর্থাৎ জাতিসংঘের ব্যয়নিৰ্ব্বtহাৰ্থ ১৯২২ সালে গ্রেট ব্রিটেন, ফ্রান্স ইটালী, পোল্যাণ্ড, ও ভারতবর্ষ সমান টাকা দিয়াছিল । হর্যাণ্ড ও বেলজিয়ম তা’র চেয়ে অনেক কম দিয়াছিল। জাতিসংঘে কি ভারতবর্যের মর্যাদা, ক্ষমতা, অধিকার, এবং তাছার সভ্যত্ব হইত্ত্বে স্বাবধা ও লাভ, অন্ত চারটি জাতির সমান, এবং বেলজিয়ম ও হল্যাণ্ডের চেয়ে বেশী? তাহদের সহিত ভারতবর্ষের তুলনা হইতে পারে কি ? ভারতবর্ষ ত সংঘে নিজের প্রতিনিধিও নিযুক্ত করতে পারে না । ব্রিটিশ গবর্ণমেণ্ট নিজের পছন্দমত ইংরেজ নিযুক্ত করে, এবং তাহার দ্বারা বিনি পয়গায় নিজেধ ভোট বাড়ায় । মিষ্টার কাম্বেল নামক একজন প্রতিনিধি আবার নিজেকে, শুধু গবর্ণমেণ্টেল নয়, ভারতবর্ষের লোকদেরও প্রতিনিধি বলিয়া মিথ্যা দাবি জেনেভায় জাতিসংঘের অফিস বৈঠকে করিয়াছিল । ১৯২৩ ও ১৯২৪ সালে ভারতবর্ষ জাতিসংঘে ইটালী, পোল্যাণ্ড, হল্যাগু, ও বেলজিয়ম্ অপেক্ষ বেশী টাকা দিয়াfছল, অর্থাৎ দিতে বাধ্য হইয়াছিল ;–কেননা, ব্রিটিশ-সিংহের ল্যাজে বাধা ভারতবর্ধকে অগত্য । ব্রিটেনের লাভের জন্ত তাহার হুকুম তামিল কবিতে হয় । স্বাধীন দেশ-সকলের চেয়ে বেশী টাকা দিয়া ভারতবর্ধকে -এই ধে ব্রিটেনের দাসত্বের প্রমাণ জগতে, ঘোষণা कश्विरउ इझ, हेश कम जण्क७ लांदनां नप्रु ।