পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] छोब्रउदशैंग्न विवाह 8èᏄ জাকৰ্ষণলীলায় প্রবৃত্ত। এ শক্তি সংহার করে, স্বটিও করে। এই শক্তি পর্দার আড়াল থেকে আমাদের চিত্তবৃত্তির উপর উদ্বোধন মন্ত্র চালায়। এর প্রবল ক্রিয়া থেকে সমাজকে যদি বঞ্চিত করি, তাহলে সমাজক নিরাপদ कब्र झग्न नएमश् ८नहे, किरू ८ङभनि निःनन्छनe क्ब्रां হয়। পুরুষের চিত্তের উপর স্ত্রীলোকের যে প্রভাব তাকে আমাদের দেশে শক্তি বলে। অর্থাৎ তার অভাব ঘটলে अभां८छ ऋ४ि क्रिग्नांब्र निअर्काँवडी घर्छ । भांश् ७ अषशांब्र নিস্তেঙ্গের মত গতানুগতিক হয়ে চলে। তখন সে নান৷ অক্রিয় চিত্তবৃত্তির (passive) অধিকারী হতে পারে কিন্তু তার সক্রিয় গুণগুলোকে সে হারিয়ে বসে। আমাদের দেশে বিবাহের যে-ব্যবস্থা ও সাধারণত নরনারীদের সম্বন্ধ যে ভাবে নিয়মিত তাতে স্ত্রীপুরুষের পরস্পর-মধ্যগত শক্তিক্রিয়ার অবকাশকে একেবারে বিলুপ্ত ক’রে দেওয়া হয়েছে। কারণ আমাদের সমাজ সক্রিয় শক্তিকেই ভয় করেছে। আচল স্থিতিকে সে চেয়েছিল, তাই অক্রিয়গুণের চর্চাতেই একদিন সে প্রবৃত্ত ছিল। আজ হঠাৎ জেগে উঠে দেখে বাইরের আঘাতের কাছ থেকে আত্মরক্ষার শক্তিকে সে হারিয়ে বসেছে। এতটুকু ভাববারও তার সামর্থ্য নেই যে, দুর্বলতা তার আপন সমাজেরই মধ্যে, বাইরের কোনো আকস্মিক কারণের মধ্যে নয় । সকল সমাজই নানা কারণে প্রকৃতির ব্যবস্থার সঙ্গে লড়াই করতে বাধ্য। মানুষের সভ্যতা সেই লড়াইয়ে জেতা ধন । আমাদের সমাজে এই লড়াই অত্যন্ত একান্ত হয়েছিল। তাই আমাদের সমাজে পথ যত, বেড়া তার চেয়ে অনেক বেশি। তার সঙ্গত কারণ ছিল না তা বলি নে। কিন্তু সেই কৈফিয়তে মানুষ শেষ পৰ্য্যন্ত রক্ষা পায় না । ষে-বেড়া কেবলি পথ বন্ধু ক'রে বাহিরকে ঠেকায়, সে বেড়া নিজেকেও ঠেকায়। স্বভাবতই জীবন নানা ক্লাস্তি ও ক্ষতিজনিত বিষ আপনার মধ্যে জমিয়ে তুলতে থাকে। এই বিষ কাটিয়ে চলবার উপায় প্রকৃতির সহজ বিধির মধ্যেই থাকে। কিন্তু কৃত্রিম ব্যবস্থায় প্রতিকারের বা চেষ্টা যতই জটিল হয়ে ওঠে, उांब यडिएषाषब्र चांखब्रिक छेनाग्न ठउद्दे छूणि ३'tञ्च चलদ্বিত হ’তে থাকে। তাতে চোখকে যতই চষমার আঁচল ধয়া করে দেয় ততই পরিবর্ধমান অবতার সঙ্গে ীেনে চমু পরাস্ত হতে থাকে। প্রাগ্রকৃতির স্বান জুড়ে ঘৰ তন্ত্ৰ তই বেশি উপত্ৰৰ বিস্তার করে ততই শরীরমনের নূতন নূতন ব্যাধি ও ছৰ্ব্বলতার স্বাক্ট হয়। যত বড় বড় সভাসমাজ পৃথিবীতে কিছুকাল আধিপত্য ক’রে অন্তর্বিত হয়েছে তার প্রকৃতিকর্তৃক পরাভূত ও পরিত্যক্ত। তারা আপুন সভ্যতাজনিত বিবেই জর্জর হয়ে আত্মহত্যা করেছে। প্রকৃতির নিয়মে যে-প্রাণ আপনাকে আপনি শোধন করে চলে, তাকে তারা আপন বিশেষ অভিপ্রায়ের তলে চাপা দিয়েছে। 魯 বোধ হচ্ছে যেন সম্প্রতি যে-যুগ এসেছে, এই যুগে প্রকৃতির সঙ্গে মানুষ নিরস্তর লড়াই ক’রে জয়ী হবার দুরাশা ত্যাগ করবার কথা ভাবছে । এখন তার সঙ্কল্প এই যে, সে লড়ি ক’রে শাস্তি পাবে। নইলে কোনোমতেই লড়াইয়ের অন্ত থাকবে না। এই সন্ধি স্থাপনের ভার বিজ্ঞানের উপর। সকল সমাজেই বিবাহ প্রথা সেইকালের, যখন মানুষ জীবনের পালামেন্টে নিরস্তর প্রকৃতির opposition bench অধিকার ক’রে নিজের কর্তৃত্ব জাহির করবার চেষ্টা করত। প্রকৃতি পদে পদেই তার শোধ তুলে আসছে। প্রাকৃত ধর্থের সঙ্গে মানব ধর্মের সন্তোষজনক রফা এ পর্য্যন্ত হয় নি। সেই কারণে বিবাহ প্রভৃতি আত্মীয়তম অঙ্গুষ্ঠানে অস্তরের ক্রটী বাহিরের বন্ধন দিয়ে সারবার যতই বেশি চেষ্টা চলুছে, অন্তরের সত্যকে ততই অপমানিত ক’রে মানুষের সকলের চেয়ে বড় সম্বন্ধকে দুৰ্গতিগ্রস্ত করা হচ্ছে। ● মানব-সংসারে দুই স্বাক্টধারা গদাষমুনার মতে মিলছে, এক হচ্ছে প্রাকৃতিক মানুষের সন্তানস্থষ্টি আর হচ্ছে, সামাজিক মানুষের সভ্যতাস্বষ্টি। একটা প্রাণের জগৎ আরেকটা মনের জগৎ । এই দুই স্বটির মধ্যেই স্ত্রীপুরুষ উভয়েরই যোগ আছে কারণ স্বমিত্রেই ৰৈতের লীলা। কিন্তু এই যোগের স্বভাব দুই স্বটিতে ভিন্ন রকমের । সন্তান স্কটিতে পুরুষের দায়িত্ব গৌণ অথচ অপরিহার্ষ্য। নারীর অপেক্ষাকৃত অক্রিয় বীজকে পুরুষের সক্রিয় বীজ প্রাণচঞ্চল করে দেওয়ার পর থেকে গর্ভধারণ ও সন্তান প্রসবের স্বনীর্বভার নারীর, কঠিন দুঃখস্বীকার তারই ।