পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Woe প্রবাসী—ভাদে, ১৩৩২ [ ২৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড সাৰেকি লাজ দেখে। যেখানে সাজের ঘটা নেই, সত্য আপন সহজ বেশে প্রকাশমান, সেখানে কালের স্বাগ পড়বে কিসের উপরে ? সেখানে অলঙ্কারের বাজারদরের . ওঠানামার খবরই পৌছয় না। কালে কালে হাটের মার্ক দাগ দেবে এমন মরা জিনিষ তার অাছে কোথায় ? জ্ঞানদাসের কবিতা যখন শুনলুম তখন এই কথাটি বার বার মনে এল, এ যে আধুনিক । আধুনিক বলতে আমি এই কালেরই বিশেষ ছাদের জিনিষ বলুচিনে । এসব কবিতা চিরকালই আধুনিক। কোনো কালে কেউ বলতে পারবে না, এর ফ্যাশান বলেছে । আমাদের পুরাতন বাংলা সাহিত্যে অল্প কবিতাই আছে যার সম্বন্ধে এমন কথা পুরোপুরি বলা যায়। মাঝে মাঝে পাওয়া যায়, এবং পুরাতনের মধ্যে চিরন্তনকে দেখে চম্কে উঠি । যেমন দুটো ছত্র এইমাত্র আমার মনে পড়ছে – তোমার গরবে গরবিনী আমি রূপলী তোমার রূপে । “রূপসী তোমার রূপে", একথাটা একেবারে বাধাनखtब्रब्र कथा नञ्च । बँiशा मखद्र वफ़ई ऊँौडू, नम्रौप्द्रब्र কেল্লা বেঁধে তবে সে সর্দারী করে। গরবিনী গরব ভাসিয়ে দিয়ে বলচে, আমার রূপ আমার নয়, এ তোমারি, —এমন কথা তার মুখেই আসভ না ; সে মাথায় হাত দিয়ে ভাবত, এত বড় অত্যুক্তির নদীর কোথায় ? ধারা নজীর স্বটি করে, নজীর অমুসরণ করে না তারাই আধুনিক, চিরকালই আধুনিক । ক্ষিতিবাবুর কল্যাণে ক্রমে হিন্দুস্থানের আরো কোনো কোনো সাধক কবির সঙ্গে আমার কিছু কিছু পরিচয় इ'ण । वांछ जांभांद्र यान ग्रह्मश् dनई ८य, श्मिौ छांशाग्न একদা যে-গীত-সাহিত্যের আবির্ভাব হয়েছে তার গলায় অমরসভার বরমাল্য । অনাদরের আড়ালে আজ তার चप्नकफै चांझङ्ग ; फेकांब्र कब्र काँहे, श्रांब्र ७धन दायश হওয়া চাই যাতে ভারতবর্ষের যারা হিন্দী ভাষা জানে না তারাও যেন ভারতের এই চিরকালের সাহিত্যে আপন উত্তরাধিকার-গৌরব ভোগ করতে পারে। এইসকল কাব্যে যে-রস এত নিবিড় হয়ে প্রকাশ পেয়েছে সে হচ্চে ভগবানের প্রতিগ্রেমের রস । যুরোপীয় সাহিত্যে আমরা ত ঈশ্বর-সম্বন্ধে কাব্যরচনা কিছু কিছু পড়েছি, বার বার মনে হয়েছে মেজরাপটাই কড়া হয়ে মাওয়াজ করচে, তারটা তেমন বাজ চে না । তাই খষ্টানধৰ্ম্ম-সঙ্গীতের বইগুলি সাহিত্যের অন্দরমহলে ঢুকতে পারলে না, গির্জাঘরেই আটুকা পড়ে গেল। আসল কথা, শাস্ত্রের যে-ভগবান ধর্শ্বকৰ্ম্মের ব্যবহারে লাগেন, ধিনি সনাতনপন্থী ধাৰ্ম্মিক লোকের ভগবান, তাকে নিয়ে আনুষ্ঠানিক শ্লোক চলে ; তার জন্তে অনেক মন্ত্রভস্থ ; আর যে-ভগবানকে নিজের আত্মার মধ্যে ভক্ত সত] ক’রে দেখেছেন, যিনি অহৈতুক আনন্মের ভগবান তাকে নিয়েই গান গাওয়া যায়। সত্যের পূজা সৌন্দর্ঘ্যে, বিষ্ণুর পুঞ্জ নারদের বীণায় । কবি ওয়ার্ড স্বার্থ আক্ষেপ ক’রে বলেছেন জগতের সঙ্গে আমরা অত্যন্ত বেশি ক’রে লেগে অাছি। আসল কথাট। জগতের সঙ্গে, আমরা বেশি ক’রে নয়,অত্যন্ত খুচরো ক’রে লেগে আছি । আজ এটুকু দরকার, কাল ওটুকু, আজ এখানে ডাক, কাল ওখানে । পুরো মন দিয়ে পুরো বিশ্বকে দেখিনে । আমাদের দরকারের সঙ্গে তার খানিকটা জোড়, খানিকটা ছেড়া, খানিকট বিরুদ্ধ। প্রতিদিনের এই দেনাপাওনার জগতে আমাদের হিসাবী বুদ্ধিটাই মনের আরসব বিভাগকে কমবেশিপরিমাণে দাবিয়ে রেখে মুরুবিমান ক’রে বেড়ায় । ধে-হিসাবী বুদ্ধিটা গুনতি করে, ওজন করে, মাপ করে, ভাগ করে, তার কাছ থেকে আমরা অনেক খবর পাই, তার যোগে ছোটোবড়ে নানা বিষয়ে সিদ্ধিলাভও করি, অর্থাৎ তার মহলটা হ’ল লাভের মহল, কিন্তু বিশুদ্ধ আনন্দের মহল নয় । পূৰ্ব্বে কোথাও কোথাও একথা বুঝিয়ে বলবার চেষ্ট করেছি যে, যেখানে স্বার্থের বাইরে, প্রয়োজনের বাইরে মামুষের বিশেয-কোনো বাস্তব লাভক্ষতির বাইরে কোনো একটি একের পূর্ণত হৃদয়ে জহুভব করতে *ांओि cनथांzन चाभांटनब्र विषक चानमा । छांटनग्न भइटलe তার পরিচয় পেয়েছি, দেখেছি টুকুরোটুকুরো তথ্য মনের পক্ষে বোঝা, ধেই কোনো-একটিমাত্র তত্বে সেই বিচ্ছিন্ন বছ ধরা দেয় অমূনি আমাদের বুদ্ধি আনন্দিত হয়, বলে,