পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] বিশেষ রূপে জানা ছিল বলিয়াই। কিন্তু ভানুমতীর অপূৰ্ব্ব স্বন্দর মুখের যে একটা আকর্ষণ ছিল, সেটা এড়াইয়া চলিবার ক্ষমতা তাহার অসংযত মনের ছিল না। স্বতরাং কারণে অকারণে সে যখন তখন আসিয়া জুটিত, এবং ভানুমতীর ঘরের সামনে ক্রমাগত ঘোরাঘুরি করিত। ভানুমতী অবশু তাহাকে অভ্যর্থনা করিবার বিন্দুমাত্রও চেষ্টা করিত না ; এমনকি ঘর হইতে বাহিরুও হইত না ; তবু পরদার ফঁাকে যদি তাহাকে স্থা চারবার দেখা शाग्न उiशtउझे ऐलग्न क्लउiर्श श्घ्न! शांझेउ । खांनन्न ইহা লক্ষ্য করিয়াছিল, রাগে তাহার সৰ্ব্বাঙ্গ জলিয়। যাইত । চক্ষুলঙ্গার খাতিরে সে উদয়কে কিছু বলিতে পারিত না ; কিন্তু রাগটা একেবারে হজমও করিতে পারিত না । তাহার ঝাঝ একটু-আধটু ভানুমতীকেই পোহাইতে इ३उ । झेश लझेब्र छू 5ाब्र;ि १ख यूकe श्हेग्न यग्नि । সন্ধি হইতে অবশু বিলম্ব হয় নাই ; কিন্তু ভানুমতীর মনে উদয়ের প্রতি যোগ ভীর ঘৃণা আর ক্রোধ জমা হইতেছিল, তাহার পরিচয় পাইলে উদয়ের উৎসাহ সম্ভবতঃ অনেক পরিমাণেই কমিয়া যাইত । ভানুমতী নিজের ইচ্ছায় এবং স্বামীর নিষেধে, কোনোদিনই উদয়ের সঙ্গে নিতান্ত বাধ্য না হইলে কথা বলিত না ; বলিলেও দুই চারিটার বেশী -নয় ; কাজেই উদয়ের গতিবিধি একই রকম চলিতেছিল। ভবানী আসিয়া খবর দিল, “ওগে। ডাকু, শুন্‌ছ ? তোমার গুণের দেওর যে তোমার খোজ নিতে কলকাতা অবধি ধাওয়৷ ক’রে এসেছেন ?” ভূত দেখিলে মাহব ৰেমন চমকিয় উঠে, ভানুমতীও সেই রকম চমকিয়া উঠিল। একি, তাহার চিন্তাই শেষে মূৰ্ত্তি গ্রহণ করিয়া আসিল নাকি ? ভবা মীর দিকে ফিরিয়া সে বলিল, “বাবাকে বলগে ন, অামায় ক’লে কি হবে ? হতভাগা এখানে এল কি কবুতে ?” ভবানী নাক সিটুকাইয়। বলিল, "কেন তা কি জানি ? বাবুও তাকে মহা আদর ক'রে বসিয়ে কথাবার্তা কইছেন, - সে ত একবার তোমাকেও দেখে যেতে চায় ; কুৰ্বামশায় নাকি তাকে বিশেষ ক'রে ব’লে দিয়েছেন।” “रुद्दङtछ्न न छोडे,' रुम्रिो ७ाष्ट्रयसैँौ निँछि झि! ३१-७ পরভৃতিক তাহার সহিত কথা বলিতেছিল। ఆన নামিতে আরম্ভ করিল। মাথায় কাপড় ছিল না, সেটা বেশ দীর্ঘ করিয়া টানিয়া দিল । த নীচে ভাকুমতীর পিতার শয়ন-কক্ষে বসিয়া উদয় তাহাকে উত্তমরূপে জলযোগও করানো হইয়াছে যে তাহার চিহ্ন ঘরে ঢুকিয়াই ভাস্থমজী পাইল । পিতার অতি ভদ্রতায় তাহার গ জলিয়া গেল। ইহাকে এত আদর দেখাইবার কি প্রয়োজন ছিল ? শোভাবতই সম্ভবত: জলখাবার গোছাইয়া দিয়াছে । তাহার সহিত খুব একপাল! ঝগড়া করিবে বলিয়া মনে মনে ঠিক করিয়া রাখিল । ভানুমতীকে দেখিয়া উদয় মহা ব্যস্তভাবে উঠিয়। দাড়াইল, এবং গভীর ভক্তি ভরে একটা প্ৰণাম করিয়া ফেলিল। পাছে সে পা ছু ইয়। ফেলে, এই ভয়ে তাড়াতাড়ি সাত হাত পিছাইয়া গিয়া ভানুমতী বলিল, “থাক্ থাক, আপনি বহন ।” উদয় বসিল । বসিয়া বলিল, “আপনার শরীর ত বিশেয ভাল দেখছি না, বৌঠান । জ্যাঠামশায় ভারি ব্যস্ত হয়েছেন, বললেন ‘চিঠিতে ত ঠিক খবর কিছু পাওয়া যায় না, উদয় । তুমি নিজে গিয়ে মাকে একবার দেখে এসে * * ভাঙ্গুমতী মনে মনে বলিল, “জ্যাঠামশায় পাঠিয়েছেন না তোমার মুগু ” মুখে বলিল, “ন, আমার শরীর ও গের চেয়ে ঢের ভাল আছে ; শ্বশুর মশায়কে বলবেন ।” ভানুমতাঁর পিতা মহেশবাবু বেহাইয়ের বদান্ততায় একেবারে গলিয়া গিয়া বলিলেন, “তা ত তিনি পাঠাবেনই বাবা ; তিনি যেমন মানুষ তার উপযুক্ত কাজই করেছেন। তার ঘরে মেয়ে দিয়ে কি আমি কম অভয় পেয়েছিলুম ? নিতান্ত বিধাতার বিধান ! তা মায়ের আমার শরীর নিতান্ত খারাপ যাচ্ছে না ত । মোটের ওপর আগের চেয়ে ভালই আছে। তবে চেহার। আর ভাল কি দেখ বে বল ? তোমরা ওকে কি দেখেছ আর এখন কি দেখ ছ।” এই বলিয়া তিনি ঘনঘন চোখ মুছিতে লাগিলেন । उँौफू भू*िtउ ५क शब्र डॉइभउँौररु श्रउि ठेखभङ्गरण