পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

موسوله శిశth-శాశీ, లిల8 [ ২৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড স্বাচুরীর জন্ত হইয়াছিল, তাহার প্রমাণ পাওয়া গিয়াছিল। ইংরেজদের ব্যাঙ্ক ফেল এইরূপ আরও বিস্তর হইয়াছে। কিন্তু তাহাতে তাহাদের জাতীয় অক্ষমতা বা অবিশ্বাস্যতার কথা উঠে নাই । বেঙ্গল ক্লাশগুলি ব্যাঙ্ক ফেল হওয়ার কারণ কাহারও জুয়াচুরী, এরূপ অপবাদ উহার শত্রুরাও দেয় নাই । সম্প্রতি যে ব্যাঙ্ক, অব, তেইওয়ান নামক বৃহৎ জাপানী ব্যাঙ্ক টাকা দেওয়া বন্ধ করে, তাহাতেও জাপানীদের কোন বদনাম হয় নাই। অধিকন্তু জাপান স্বাধীন দেশ বলিয়া উহার গবন্মেন্টের আদেশ ও সাহায্যে উক্ত ও অন্যান্য সব জাপানী ব্যাঙ্কের কাজ পূৰ্ব্ববং চলিতেছে । অবশু, আমাদের দেশী মহাজনী কার্বার না চলিলে খিদেশীরা খুব খুলী হয় । যখন পঞ্চাবের পীপ লস্ ব্যাঙ্ক ফেল হয়, তখন কোন একটি সহরের ইংরেজরা ভোজ দিয়াছিল এবং যে-প্রদেশে ঐ সহর অবস্থিত তাহার লাট ভোজে-সভাপতির কাজ করিয়াছিল। বাঙালীদের ব্যাঙ্ক প্রভৃতি খুব বেশী দক্ষত, হুশিয়ারী ও সততার সহিত চালান উচিত, অংশীদার ও ডিপজিটরঙ্গের স্বার্থরক্ষার্থ, দেশের কল্যাণ ও স্বনামরক্ষার জন্য, এবং শত্রুদের বিদ্রুপ ও উল্লাসের কারণ ন জন্মাইবার নিমিত্ত । বেঙ্গল ন্যাশন্তাল ব্যাঙ্কের ডিরেক্টারদের রিপোটে দেখা যায়, গত এপ্রিল মাসে ব্যাঙ্ক হইতে খুব বেশী লোক খুব বেশী টাকা উঠাইয়া লইতে চাওয়ায় এবং ততবেশী নগদ টাকা উহার হাতে না থাকায়, টাকা দেওয়া বদ্ধ করিতে হয়। মুখে মুখে গুজব রুটিয়াছিল এবং পরে খবরের কাগজেও দেখা গেল, যে, রাজনৈতিক দলাদলির জন্য -ইহা ঘটিয়াছে। ইহা সত্য না হইলেই সস্তোষের বিষয় হইবে। বিস্তয় নিরপরাধ লোকের সর্বনাশ করিয়া এবং জাতীয় অধোগ্যতা সপ্রমাণ করিয়া রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করা অতিশয় ছুচেমি। ইহা কেহ বা কোন দল মা করিয়া থাকিলেই স্বথের বিষয় । এবম্বিধ ও অন্ত সব আলোচনা ও অনুমান বন্ধ করিয়া এখন যাহাতে ব্যাঙ্কটি জাৰার খোলা হয় ও ভাল ভাবে চলিতে পারে, তাহার জালোচনা ও চেষ্টা করাই কৰ্ত্তব্য। রাজবন্দীদের স্বাস্থ্য আল উইন্টারটন সহকারী ভারতসচিব। তিনি পালেমেণ্টে প্রশ্নের উত্তরে বলিয়াছেন, যে, একজন রাজयमौ वांश्च-श्डा झद्विाल्, ४रश् छ् षtनद्र वि श्लि বা আছে বলিয়া সন্দেহ করা হইয়াছে। অন্য সকলের স্বাস্থ্যের খবর তিনি জানেন না। অথচ ভারতবর্ষ সম্বন্ধে এই রকমের অজ্ঞ লোকেরাই ভারতের ভাগ্যনিয়ন্ত । তাহারাই বলেন, যে, ভারতের মঙ্গল ও উন্নতির জন্ম র্তাহারা দায়ী ও এই দায়িত্ব র্তাম্বারা ভারতীয়দের হাতে অর্পণ করিতে ততদিন রাজী-নন যত দিন তাহারা র্তাহাদিগকে নিজেদের যোগ্যতা সম্বন্ধে সন্তুষ্ট করিতে না পারিবে। আত্মহত্যা ছাড়া, বন্দী-দশায় সংক্রামিত ব্যাধিতে মৃত্যু কয় জনের হইয়াছে, মানসিক রোগ কত জনের হইয়াছে, যক্ষ্ম ছাড়া অন্ত গুরুতর ব্যাধি কত জনের হইয়াছে, আল উইণ্টাৰ্বটন তাহা জানেন না, কিম্বা বলেন নাই। খবরের কাগজ খুলিলেই আজকাল দু'রকমের খবর চোখে পড়িবেই—প্রথম, নারীদের উপর অত্যাচারের ংবাদ, যাহার জন্য কোন কোন সামাজিক প্রথা ও কতকগুলি লোকের ভীরুতা কিয়ৎপরিমাণে দায়ী এবং দুৰ্বজ্ঞদের পৈশাচিক স্বভাব অধিকপরিমাণে দায়ী ; দ্বিতীয়, রাজবন্দীদের নানাবিধ রোগ ও অন্ত অসুবিধার সংবাদ । প্রথম শ্রেণীর সংবাদের জন্ত দেশের লোকরাই বেশী দায়ী হইলেও গবন্মেণ্ট ও কতকটা দায়ী এইজন্য, যে, নারীনির্ধ্যাতন বন্ধ করিবার জন্ম গবষ্মেন্ট বিশেষ কোনই চেষ্টা করিতেছেন না। দ্বিতীয় শ্রেণীর সংবাদের জন্য গবন্মেণ্ট সম্পূর্ণ দায়ী। প্রাদেশিক আত্মকর্তৃত্ব বরিশালে স্যার আবার রহিমের সভাপতিত্বে মুসলমানদের ধে কনফারেন্স হইয়। গিয়াছে, তাহাতে নিম্নলিখিত প্রস্তাবটি গৃহীত হইয়াছে : “This conference is of opinion that a constitution should be devised for India on the basis of a federation of autonomous provinces with the dominion status, the function of the Central Government