পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Q)● প্রবাসী—শ্রাবণ, ১৩৩৪ [ २१* छाग, »ब थ७ জলস্তম্ভ মেঘ "নিবিড় ঘনঘট আকাশ ঘিরে— গগনে গজরাজ গরঞ্জি ফিরে। তার তৃষায় ফটে বুকু— শুদ্ধ জলমুকু— . . সহসা পরে দিঠি নদীর নীরে— ভাবিছে ধরণীতে নামিবে কিরে। তীরেতে থমৃথম কাশের বন । আকাশে মেঘে মেঘে চলিছে সঞ্জ সহসা গজরাজ ভুলিয়া সৰ লাজ ডুবাল শুঞ্জখানি মদীর তীয়ে t’ - 8 নিবিড় ঘন্ধটা গগন ঘিরে-4’ মেঘদূতের যক্ষ মেঘের জন্ম ও বংশাবলী দিয়েছিলেন*জাতংবংশে ভুবনবিদিতে পুষ্করাবৰ্ত্তকানাম" ইত্যাদি। তবে বেচার যক্ষের অবস্থা শোচনীয় ছিল - তাই কবি তার প্রতি কটাক্ষপাত ক’রে বলেছেন, "ধূমজ্যোতিঃসলিলমরুতাং সন্নিপাত: ক মেঘ সলেশাখা: ৰু পটুকরণৈঃ প্রাণিভি: প্রাপণীয়াঃ-এবং যুক্ষের এ রকম করার কারণ দেখিয়েছেন যে, ক্ষমাপ্ত হি: প্রকৃঙিs কৃপণাশ্চেভনাক্ষেতনেযু ৷ : , . কিন্তু এ গেল কাব্যের দিক। বিজ্ঞানের দিক দিয়ে মেঘের আলোচনা এবার করা যাক। ত্রিভুবনবিদিন্ত পুষ্কর বংশে জন্ম কিনা, কিম্ব মেঘদূতের । কার্য করতে পারে কিনা বিজ্ঞান তার রিচার করেন । ৰিজাস মেঘের সৌন্দর্য সম্বন্ধেও একেবারে অন্ধ। সে দেখে, প্রকৃতির কোন বিপৰ্য্যয় হেতু নীলাকাশে হঠাৎ এই বিজাতীয় পদার্থটির আবির্ভাব হয়, কি কি কারণে এর উদ্ভব, কত কাল এবং কত উৰ্দ্ধে এর স্থিতি, কিলে "এর পরিণতি ; আকৃতি ও প্রকৃতি ভেদে এর শ্রেণী বিভাগ ও নামকরণ ; মেঘের অট্টহাসি " নামে কাব্যে ধে জিনিবটার বর্ণনা আছে সেই বিদ্যুতেরই বা স্বরূপ কি ইত্যাদি । • * * এখনকার দিনে বিদেশে মেঘের জন্ম সম্বন্ধে মতভেদ বিশেব নাই। কিন্তু মেঘের নামকরণ অনেক রকম হ’য়ে গেছে। এ সব নামকরণ প্রধানত: তার আকৃতি আর তারপর তার প্রকৃতি অনুযায়ী। জে বি লামার্ক নামক একজন বৈজ্ঞানিক ১৮০১ খৃষ্টাব্দে প্রথম মেঘের শ্রেণীবিভাগ ও ফরাসী ভাষায় নামকরণ করেন, কিন্তু তার দেওয়া নাম প্রচলিত হয়নি । ১৮৪৩ খৃষ্টাব্দে লুক হাওয়ার্ড মেঘের শ্রেণী বিভাগ ক’রে ল্যাটিন নাম দেন। বর্তমানে বিভিন্ন জাতীয় মেধ প্রধানত: তার দেওয়া নামেই চ'লে জাস্ছে। তার পরে নানা বৈজ্ঞানিকের গরেষণার ফলে কিছু কিছু পরিবর্ভুিক্ত হ’য়ে যেটুনামগুলি বর্তমানে চলে গেছে তা এই--- .

  • Pool (Cumulus) of “ofo” (wool pack) || জোর এক পশলা বৃষ্টি হবার খানিক পরে জাকাশে এ রকম মেঘ দেখা যায়। সাধারণত: এটার উপয়েঞ্জ ভাগ ক্রমেই ছড়াতে আরম্ভ করে, তখ৭ এর ফোলে বিদ্যুৎ চমকাণ্ডে থাকে। উপরের অংশ বেপ'মোট হ’য়ে ছড়িয়ে কামারশালের সেহাই (anvil) এর মত হ'লে বাজ পড়া ও জোরে বৃষ্টি পড়া খুবই সম্ভৰ হয়। এ স্নক্কম মেঘের নাম— কুমুলো-মিছ (Cumulo-mimbus) খিা বাজপড়া মেঘ । অন্টে-কুমুলস ( Auto-culatitut:) কুমূলসের মতই কিন্তু অনেক উপরেখাকে। " " ১৮ । সিররস (Cirus) অত্যুচ্চ মেঘ। " তুষারঞ্জাখ