পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] রবীন্দ্রনাথ সম্বন্ধে রেভারে ও টমৃদনের বহি ¢ »ዓት করিয়া কবিতাগুলিকে সাধারণত দ্বাদশ পদ আশ্রয় করিতে হইয়াছে। ইস্কুল-মাষ্টারীর চুড়াস্ত হইয়াছে যেখানে নৈবেদ্য গ্রন্থের কবি ভtগুলিকে একশো সংখ্যায় আবদ্ধ দেখিয়া কবির প্রতি সমালোচক হুঙ্কার প্রয়োগ করিয়াছেন । চৌকিদার লাফ দিয়া উঠিয়াছে, যেন তাহার বৃষচক্ষু কণ্ঠনের অনিমেষ দৃষ্টিতে বৰ্মালমৃদ্ধ চুরি ধরা পড়িল । চিন্ত করিয়া, চেষ্টা করিয়া ঠিক একশো’ট কবিতা টানাটানি করিয়া কবি লিখিয়াছিলেন তাহার কোনো আভ্যন্তরিক প্রমাণ কি তিনি এই গ্রন্থের মধ্যে পাইয়াছেন ? কবিকে জিজ্ঞা Hা করিলে খবর পাইতেন, একশো’র অনেক বেশি কবিতা লেখা হইয়াছিল, তাহার কিছু কিছু ছাপা হয় নাই, কিছু কিছু এদিকে ওদিকে বিক্ষিপ্ত হইয়াছে । আমওয়ালার ঝুড়িতে ঠিক একশোট। করিয়া আম গণিয়া যে খরিদদার বলে, যেহেতু বাংলা দেশের আমগাছ আঙ্গুল গণিয়া গণিয়া একশো’ট করিয়া আম ফলায় অতএব এ আম পান্‌সা, নিশ্চয় বুঝিতে হইবে আমগাছকে সে আপনার ছাত্র বলিয়াই কল্পনা করে, এবং সেই আমগাছকে ফুল মার্ক না দিয়া ফেগ করিবার পক্ষে তাহার বিশেষ আনন্দ আছে । এ তো গেল বাহিবের কথা । তারপরে লেখক কবিতার গুণ দোষ বিচার এমনভাবে করিয়াছেন যাহাতে উপাধিপরীক্ষার পরীক্ষকের সন্দেহমাত্র না করিতে পারে যে তিনি বাংলাকা ব্যকে নিশ্চিত ভাষাজ্ঞানের সাহাধ্যে গভীরভাবে বুঝিবার অধিকারী মহেন। তাহাকে একটা কথা জিজ্ঞাসা করি, ইংরেজি সাহিত্যকে যদি খাস বাংলার ভিতর দিয়া দেখিবার চেষ্টা করা যায়, ইংরেজি সাহিত্যকে যদি ইংরেজের জ্ঞান, বোধ ও দৃষ্টি দিয়া দেখিবার শক্তি একটুও না থাকে, যদি ইংরেজি ভাষার মধ্যে যে জাদু আছে তাঁহা অনুভব করা আমাদের পক্ষে স্বভাবত বা অশিক্ষাবশত অসাধ্য হয় তবে এই সাহিত্যের কতই অল্প অংশ বাঙালীর অধিগম্য হইতে পারে। শুধু তাই নয়, তাহদের ভাষায় যাহাকে banal বলে, তা ছাড়া এ সাহিত্য আর কোনো বিশেবগের যোগ্য হইতে পারে না। একট। দৃষ্টান্ত বোধ করি তাহার জানা আছে । যদিও নিশ্চিত বলা কঠিন তবু আশা করি তিনি এতটুকু বাংলা জানেন যাহাতে বুঝিতে পারিবেন যে, বাইবেলের যে বাংলা তর্জমা সাধারণ্যে প্রচলিত তাহাতে বাইবেগের মতে এমন গ্রন্থেরও কিরূপ হাস্যকর দুর্গতি ঘটিয়াছে । তাহার কারণ এ নয় বাংলায় ভালো তর্জম। হইতে পারে না । তাহার কারণ এই যে, র্যাহারা জানেন ন যে, বাংলা তাহারা জানেন না, তাহারা তাহাদের অশিক্ষার ভিতর দিয়া এক জিনিষকে আর এক জিনিষ করিয়া তুলিয়াছেন। অভিধান মিলাইলে শস্বার্থের কোনো অপরাধ পাওয়া যায় না। কিন্তু পূর্বেই বলিয়াছি, ভাবার রস, যাহাকে ইংরেজিতে taste বলা যাইতে পারে, তাহ। তাহার অর্থবস্তুর চেয়ে অনেক বেশি। তাহার উপলব্ধি যদি না থাকে তবে অন্ধ রসদৃষ্টির যোগে সাহিত্যের ব্যবহার করিতে গেলে তাহী নিতান্ত ক্রিমিনাল যদি নাও হয়, অন্তত সিভিল মামলার অধীনে আসিতে পারে। টমূলন বাংলা ভাবার যে অসাড় বোধের ভিতর দিয়৷ বাংলা কাব্যকে দেখেন তাহাকে তাহার ইংরেজির ভিতর দিয়া ছাকিয়া লইবার সময় যে, কিরূপ মৰ্ম্মস্তিক দুর্ঘটন। ঘটিতে পারে তাহা কল্পনা করা কঠিন নয়। এমন অবস্থায়ু যখন তিনি রবীন্দ্রনাথের কাব্যসম্বন্ধে মাঝে মাঝে এক কথায় ভিক্রি ডিসমিস্ কৃরিতে থাকেন, তখন তাহার হাকিম সম্বন্ধে নালিষ কার কাছে তুলিব ? সে কি লগুন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাiধপরীক্ষা-সমিতির কাছে ? এমন কোনো ইংরেজি কাব্যসংগ্রহ নাই যাহার মধ্যে dĎfantast The Lady of Shallott HIVY33 ATH ostą নাই। ইংরেজি ভাষা, ভাব, তাহার পৌরাণিক ইতিহাসের মঙ্গে যাহার নিরতিশয় ঘনিষ্ঠ সম্বন্ধ নাই এমন সাহিত্যরসজ্ঞ বাঙালী পাঠকের কাছে ইহা যে কতদূর নীরল ও অকিঞ্চিৎকর বলিয়া প্রতিভাত হইতে পারে তাহা, ধেইংরেজের কিছুমাত্র কল্পনাশক্তি আছে তিনিও বুঝিড়ে, *Isfacqā too isoo; “Bearded Barley" co, "लीफ़िeब्राज1 मृद' उॐभ कद्विब्रां७ श्वशिवः शन्छ गश्ब्र१. করিতে পারেন তবু সমস্ত কবিতাটির মধ্যে সৰ্ব্বজনীন ध्रिख्ग्न यादशब्रम्याश्रा पाएनाङ्ग चङाद cशथिल्लो उिनि पनि