¢8ዓ
i মোহেঞ্জে দ্বড়ে । উপরে কর্ণফুল নীচে স্বর্ণখচিত উপরফের হার অবহু কারুকার্য্যের ক্ষমতার বিকাশ প্রস্তর-যুগের মনুষ্যেরও হইয়াছিল। স্বতরাং সে সময়ের শিল্পীও শিল্পনৈপুণ্যের সাহায্যে সাধারণ পদার্থকে অসাধারণ করিবার চেষ্টা করিয়াছে এবং স্থলে স্থলে সে প্রয়াস বিশেষ ফলপ্রদও হইয়াছিল। প্রস্তর যুগের পর তাম্র, বৰ্ত্ত-লোঁহ বা কাংস যুগ। এ সময়ের অলঙ্কারে শিল্পীর প্রভাববিস্তারের স্বত্রপাত হয়, এবং বোধ হয় সেই সময় হইতেই মামুষের গৃহস্থালীতে গহনা অনর্থের কারণ হইয় পড়ে। সেই সময় হইতে স্বচ্ছন্দবনজাত শিকারের পশুর অস্থি বা সহজলন্ধ নদীতটজাত উপলের দ্বারা গৃহিণীর মনোরঞ্জন ক্রমেই দুঃসাধ্য হইয় পড়ে। কেননা, ধাতুখণ্ডকে বিশেষ আকৃতিযুক্ত বা ধাতুর *ॉएउब्र छे°ब्र क्रिखांकन न कब्रिहण डांश गझ्tण चणकांब्र স্বপে ব্যবহৃত হুইত না । - (Copper or Bronze Age) | উদয়গিরি (উড়িষ্য। ಸೌಕ), গলায় নূতন ধরণের দোলক। ৰাহুতে নুতন ধরণের ‘বাজুবন্ধ”, গলায় বৃহৎ মুক্তামাল (বর্ণনিশ্বিত্ত মুক্তাগোলক), মস্তকে শিরস্ত্রাণ স্বরূপ মুকুট কাংস যুগেই শিল্পী প্রস্তর কৰ্ত্তন, ধাতুর উপর প্রস্তর ংযোজন ইত্যাদির কৌশল উদ্ভাবন করে। পরে লৌহযুগে এই শিল্প বিশেষ অগ্রসর হয়। কাচ, মিনা ইত্যাদি বিশেষ বিশেষ শিল্পের আবিষ্কারের সঙ্গে সঙ্গে গহনারও রূপ, আকার ও বর্ণের বৈচিত্র্য বৃদ্ধি পায়। তাহার পর, ঐতিহাসিক যুগের মধ্যে গহনার ব্যবহার ও গহনা নিৰ্ম্মাণ ও রচনা, কলাবিশেষে পরিণত হয়। এখনও সেই ৰিঙ্গ্য। বর্তমান রহিয়াছে, যদিও তাহার অবনতি হইয় তাহা ফ্যাশন-( fashion ) রূপ ছদ্মনামে পরিচিত। মহুষ্যচরিত্রের একটি বিশেষত্ব এই যে, ষে-জিনিষটি যতই দুষ্প্রাপ্য সেটি মন্থয্যের নিকট ততই বাঞ্ছনীয়, शङब्रां९ उउहे भूणायांन ।। ७हे कांब्रt१ ८ष जनकांरद्रब्र ऐivांबांन शृङ फूयांना ब cरु श्रश्नांब्र लिङकॉर्षी रुङ தன் ::
