পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] ধমের গান কতকালের ? ' V8) অর্থাৎ ৬৪৭+২৪২৪ = ৩•৭১ ; স্বতরাং ১৭৯৩ শক। বংশলতাও এই কাল দেখাইতেছে । উক্ত শক পরীক্ষার উপায় নাই। তিথি অব্যাহিত’ যে কি, তাহা বগা দুষ্কর। মাসের নাম না পাইলে তিথির নাম বৃথা । এমন যদি তিথি থাকে, যাহা বৎসরে একটা মাত্র ঘটে, তাহা হইলে শক পরীক্ষা চলিত। 'অব্যাহিত’ শকটা পুর্থীর ভূল মনে হয়। হয়ত অব্যাহৃত তিথি যে তিথিতে গায়ত্রী মন্ত্র উচ্চারণ করিতে নাই। কিন্তু তাহাতেও পরীক্ষার উপায় নাই । “বঙ্গবাসীর কল্যাণে প্রচারিত হইয়াছে। ಇtಡā ঘনরামের ধমমঙ্গল বহু ইহার সমাপ্তিকাল স্পষ্ট লেখা

  • क जिtष ब्रांमध११ ब्रम प्रशांकब्र । মাৰ্গৰাজ্য অংশে হংস ভার্গব ৰাসয় । কুলক্ষ বলক্ষ পক্ষ তৃতীয়াখ্য তিধি।

বামসংখ্য দিনে সাঙ্গ সঙ্গীতের পুথি। BDSAS BAA SAAAAS BBSAS BBBBJS S DDDS ১৬৩৩ শক। এখানে এই শক পরীক্ষার উপায় আছে। মার্গক-মার্গশীর্ষ বা অগ্রহায়ণ মাসের আদ্য অংশে হংস —স্বৰ্ঘ্য ছিলেন ( ১লা কি ২রা ), শুক্রবার, স্বলক্ষণ শুক্ল পক্ষের তৃতীয়া তিথি। পাজি গণিয়া দেখিতেছি, ১৬৩৩ শকে ১লা অগ্রহায়ণ শুক্রবার শুরু তৃতীয়। ১লা হওয়াতে "আদ্য অংশ’ও বটে। ‘যাম সংখ্য দিনে— ‘ষাম’ অর্থে প্রহর। এক প্রহর বেলার সময় সঙ্গীত সাঙ্গ হয়। ঘনরাম বহু, স্থানে ‘যাম' শব্দ প্রয়োগ করিয়াছেন। সৰ্ব্বত্র অর্থ, প্রহর। যাম আঙ্কিক শব্দও নয়। যম - ২ বটে, কিন্তু ২রা শনিবার। বঙ্গীয় সাহিত্য-পরিযং পত্রিকার চতুর্থভাগে ( ১৩৪৪ সালের ) হগলী জেলার ভাঙ্গ-মোড় নিবাসী yঅম্বিকচরণ গুপ্ত সহদেব চক্রবর্তীর ধর্মমঙ্গলের বিবরণ দিয়াছেন। ইহাতে নানা পুরাতন বিষয় আছে। শূন্যপুরাণ, শিবায়ণ, গোয়ক্ষ বিজয় প্রভৃতির বিষয়ের সহিত ধমের भजण बूड श्हेब्रांप्छ । এই গ্রন্থের আরম্ভকাল এইরূপ লেখা আছে,— दिब जहरक्ष श्रीम शूर्कठण करण । ৰাঘরে ফুিল বা এক্ষচরিশ সালে । 事 श्रां*८भग्न कथों ईश् ८क यजिष्ठ *ां८ब्र । কালাচাঙ্গ স্বপনে সদয় হৈল যারে। চৈত্রের চতুর্থ দিন পূর্ণিমার ডিৰি। হেন দিনে যারে জয় কৈলা যুগপতি। vগুপ্তমহাশয় দেখাইয়া গিয়াছেন, সালটি ১১৪১১৬৫৬ শক। এই শকের ৪ঠা চৈত্র কিন্তু, পূর্ণিমা ছিল না, ছিল কৃষ্ণ চতুর্থ। ১১৪১ সালের একশত বৎসর পূৰ্ব্বে ও পরেও কিংবা ১৬৪১ শকে ৪ঠা চৈত্র পূর্ণিমা ছিল না। অতএয অর্থ, ১৬৫৬ শকের চৈত্রের চতুর্থ দিন, এবং পূর্ণিমার পর চতুর্থ তিথি। বোধ হয় এই হেতু ‘পূর্ণিমা’ না লিখিয়া ‘পূর্ণিমার আছে। বারের উল্লেখ না থাকাতে শকপরীক্ষা হইতে পারিল না। পূৰ্ব্বকালের কবি যদি ভাবিতে পারিতেন, আমরা তাইrর গান পড়িতে বলিব, তাঙ্গ হইলে সন তারিখ নামধাম স্পষ্ট লিখিয়া যাইতেন। ঘনরাম গাহিয়াছেন, “ময়ূরভট্টে বন্ধি সঙ্গীত আদ্য কবি।” “হাকম্ব পুরাণ মতে, ময়ূরভট্টের পথে জ্ঞানগম্য শ্ৰীধৰ্ম্মসভায়।” মাণিকরাম গাহিয়াছেন, “বন্দিয়া ময়ূরভট্ট আদি রূপরাম। দ্বিজ ক্রমাণিক ভণে ধর্শ্বগুণ গান " শুধু তাই নয়, জগৎঈশ্বর মাণিকরামকে শুনাইয়াছেন, *ময়ূরভট্টের কথা মন দিয়া শন। বৈকুণ্ঠে রেখেছি তাকে বিষ্ণুভক্তি দিয়া ।” অতএব দেখা যাইতেছে, ময়ূরভট্ট এক অসাধারণ কবি ছিলেন, সে কালে আমর বিবেচিত হইতেন। তাইfর রচিত ধম মঙ্গল কোথাও আছে কি না, জানি না। মাণিকরাম রূপরামের নিকট ঋণ স্বীকার করিয়া গিয়াছেন। মেদিনীপুর জেলার জাড়া গ্রাম নিবাসী শ্ৰীযুত মৃগাঙ্কনাথ রায় রপরামের সমগ্র পাল৷ পাইয়াছেন। এটি ১২৪৯ সালে লিখিত গোরাচাদ দাস মাইতি নামক এক লিপিকরের। রপয়ামের খণ্ডিত পাল৷ আরও আছে। ১২৩৫ সালে নফরঘোষ নামক লিপিকরের লিখিত ইছাই-ঘোষ-বধ পালা আমার এক বন্ধুর নিকটে আছে। আমি পড়িয়াছি । মুগাঙ্কনাথ-বাৰু তাহার সংগৃহীত পুর্থী আমার নিকটে পাঠাইয়া দিয়াছিলেন, কিন্তু অবসর অভাবে পড়িতে পারি নাই। কুপরাম তাহার গীত সমাপ্তিকাল হেঁয়ালীতে লিথিয়াছেন,— g R{Rں