পাতা:প্রবাসী (সপ্তবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

b-8b〜 প্রবাসী—আশ্বিন, ১৩৩৪

  • . جی.sحمہ*حمتعrتہ بہ.حمتہ ... -۔ هم، مما يهم سي يجب ميت، م.. ع

সে যেন বিষ্ণুর বুকে নীলকান্ত কোস্তুভ-আভাস ! সৃষ্টির আহলাদ যেন, জগতের নিগুঢ় চেতনা ! পরিব্যাপ্ত বিভা শুধু জড়বক্ষে প্রাণের বিকাশ ! মৃত্যুময়ী ধরণীর শিরে যেন আশীয-সাস্তুনা ! সেই নিৰ্ব্বিশেষ জ্যোতি ভরিয়াছে সকল আকাশ, ভরিয়াছে মোর নেত্র সেই প্রভা স্নিগ্ধ নিরঞ্জন ! বন-ভোজন দিবা-বধূ পরিয়াছে বাকলের শাড়ী, কড়ি-হার, আর্দ্র চুল এলো করি খুলিয়াছে বিপুল কবরী— তপন-প্রেয়সী আজ সাজিয়াছে মলিন শবরী, সিঁদুর মুছিয়া পরে কালাগুরু ললাটে তাহার ! আজ কাননের ভোজ, তারি হাতে করিবে আহার যত বৃদ্ধ বনস্পতি ; তাই যত্নে অঞ্চল সম্বরি’ কটিতটে, সুবৃহৎ:থালিকায় পায়সায়ু ভরি, ফিরিছে নিকটে "রে, গুণ্ঠন খসিছে বার বার। হেরিতেছি সেই শোভা—ধরণীর সে বন-ভোজন ! নিদাঘাৰ্ত্ত তরুরাজি, উপবাসে বিশীর্ণ মলিন-- কি হাসি বিকাশে মুখে, হেরিয়া পারণ-আয়োজন ! পল্লবে পল্লবে স্নিগ্ধ মেঘালোক কি বর্ণে বিলীন ! হরিত, ঈষৎ-পীত, কারো দেহ গাঢ় নীলাঞ্জন— পিয়িছে শু্যামল-মুধা আঁখি মুদি, বিরাম-বিহীন । জ্যোৎস্না-নিশুতি রজনী গভীর হ’ল, কৃষ্ণপক্ষ-দ্বিতীয়ার শশী উঠিয়াছে উৰ্দ্ধনভে—স্রোতোহীন নীলের পাথারে ! মন্ত্র-স্তব্ধ চরাচর, তরুশ্রেণী কাতারে কাতারে দাড়াইয়। তন্দ্রাতুর—নিস্তরঙ্গ তিমির-সরসী ! [ ২৭শ ভাগ, ১ম খণ্ড


م- می یا عمه محتی هم همیه ی ۰ = و ... تاته" بین ۰.۶ ۰ -->

মনে হয়, ধরা যেন শুক্লাম্বর বিধবা-রূপদী— এলাইয়া রুক্ষকেশ, অসহ্য সে বেদনার ভারে পড়ে আছে সংজ্ঞাহারা, রজনীর নিশুতি-আগারে— ধৃদ্ধ করে রূপ-মরু দিশাহীন দিগন্তু পরশি ! .ുക് একি কাস্তি ভয়ঙ্করী ! এর চেয়ে ভালো অন্ধকার, প্রাণহীন ধরিত্রীর সকরুণ লজ্জ-নিবারণ, এযে মৌন-অট্টহাস, মরণের জ্যোৎস্না-জাগরণ ! যৌবন—দেহের ব্যাধি, রূপ যেন তাহারি বিকার ! মনে হয়, খুলে গেছে প্রকৃতির মুখ-আবরণ– দিবসের লীল-শেষে নিশাকালে একি হাহাকার ! শেষ-বাসর আজ সখি, সাঙ্গ হ’ল আমাদের মিলন-বাসর ; বাদলের কৃষ্ণা তিথি, আদ্রবায়ু উঠতেছে শ্বসি, লুকায় মেঘের আড়ে পলাতক শীর্ণ স্নান শশী, তোমারও কাপিছে হিয়া—ওই বুঝি কাপিছে বেসয় । চুরি করে এসেছিকু, ভেটিবারে নাহি অবসর– জানে। সে করুণ কথা, অয়ি মোর দুখের প্রেয়সী ! এবার #াজান্থ তোরে তাপসিনী ছন্দ-চতুর্দশ, বিনা ফুলে বিনাইয় দিয় তোর কুন্তল ধূসর } যদি পুন দেখা হয় চন্দ্র-কান্ত চৈত্র-রজনীতে, ফুলে-ফুলে ভরি’ দিব ফাগে-রাঙা বাসন্তী দুকুল, গাৰ গান প্রাণ-ভরা, চুলি দোহে স্বপ্ন-তরণীতে ! আজ জ্যোৎস্ব স্নান সখি, সুপ্ত অলি, মুদিত মুকুল— ওই যে ডাকিছে পাণী সারারাত কাতর সঙ্গীতে, ওরি সুরে রয়ে গেল এবারের বাসনা ব্যাকুল ।